ধর্ষণ,তোমার শেষ কোথায়?
মোঃ আমানুল্লাহ আমান
প্রকাশিত: ১৭ এপ্রিল ২০১৯

দেশের এক মারাত্মক ব্যাধীর নাম 'ধর্ষণ'। পুরো জাতি ধর্ষণের যন্ত্রণায় শিহরিত। পত্রিকার পাতায় আর টিভির পর্দায় চোখ দিলেই দেখা যায় একের পর এক অমানবিক ধর্ষণ। সারাদেশে ধর্ষণের ছোবলে যেন ক্ষতবিক্ষত পুরো অভিভাবকমহল। যা এই স্বাধীন সোনার বাংলার জন্য খুবই অসুখকর।
দেশের আনাচে কানাচে সর্বত্র যেন ধর্ষণেরর ভয়াল থাবায় জর্জরিত। প্রত্যন্ত গ্রামের অনেক খবর অন্তরালে থেকে যায়। আলোচিত হওয়া ঘটনাগুলোর উপযুক্ত বিচার ধামাচাপা পড়ে যায় টাকার কাছে। স্থানীয় তৃতীয়পক্ষের সমঝোতায় ন্যায়বিচার বঞ্চিতই থেকে যায় ভিকটিমের পরিবার। সম্প্রতি নুসরাতকে জীবন দিতে হলো। এরকম হাজারো মেয়েকে অকালে দুনিয়া ছেড়ে চলে যেতে হচ্ছে। হাজারো মায়ের অশ্রুতে ভারী হয়ে উঠছে সোনার বাংলার আকাশ বাতাস। আসামিরা ধরাছোয়ার বাইরেই থেকে যাচ্ছে। মায়ের আর্তনাদ সৃষ্টিকর্তার কাছে পৌঁছলেও দেশের আদালত পর্যন্ত প্রতিবন্ধক হয়ে রয়ে যায়। কতটা নির্মমতা। কোনো মানুষ শিশু সন্তানকে এভাবে ধর্ষণ করতে পারে? ধর্ষণ করার পর আবার 'হত্যা'! এ যেন আরেক দহন যন্ত্রণা। এসকল নরপশুদের মৃত্যুদণ্ড কবে বাংলার জমিনে রচিত হবে? তনু,নুসরাতের পরিবার কবে বিচার পাবে? কবে বাবা তার সন্তানকে স্কুল কলেজে পাঠিয়ে নিশ্চিন্তে থাকতে পারবে? পিছনের বিষয়টা আরও ভাবনার। দেশে আজ প্রায় অর্ধশত নারীবাদী সংগঠন। নারীর সুরক্ষা, নারীর অধিকারের দাবি সকলেরই। বাস্তবায়ন হয়েছে কয়টা? বরং ধর্ষণের হার ক্রমান্বয়ে বাড়ছে।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ নামের একটি সংগঠনের জরিপ অনুযায়ী,
বাংলাদেশে গত ২০০৮ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ৮ বছরে প্রায় ৪ হাজার ৩০৪ জন ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। আর ধর্ষণ করে হত্যা করা হয়েছে ৭৪০ জনকে। তার মধ্যে গত ২০১৬ সালে ১০৫০ জন নারী ও শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে।
আর বেসরকারি সংস্থা বিএএসএফ এর তথ্যমতে, ২০১৭ সালে ৫৯৩ জন ধর্ষিত হয়। পরের বছর অর্থাৎ ২০১৮ সালে ২২ জন শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়।
পথেঘাটেই শুধু এমনটা হয় তা নয়। বাসাবাড়িতেও থেমে নেই নারী ও শিশু নির্যাতন। এমনকি ধর্ষণের মতো গুরুতর জঘন্য অপরাধও হচ্ছে বলে বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব লেবার স্টাডিজ (বিলস) এর এক জরিপে উঠে এসেছে। তাদের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০০১ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত বাসাবাড়িতে কমপক্ষে ১৮১ জন গৃহকর্মী ধর্ষিত হয়।
ধর্ষণ কেন্দ্রিক আত্মহত্যার তালিকাও বেশ লম্বা। বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতি (বিএনডব্লিউএলএ)'র দেয়া তথ্যমতে, ২০১০ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত ধর্ষণ চেষ্টা, ধর্ষণ, ধর্ষণ করে হত্যা, ধর্ষণের পর আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে ৪ হাজার ৪২৭ টি। যেগুলোর মামলা হয়েছে মাত্র ২ হাজার ৭৩৪ টি। আর ছয় বছরে ধর্ষণ করে হত্যা করা হয় ৫০৮ জনকে।
নারী ধর্ষণের হার বৃদ্ধি পেলেও বিশেষভাবে শিশু ধর্ষণের সংখ্যা বেড়েছে উদ্বেগজনকভাবে। যেখানে ২০১২ সালে ৮৬ জন শিশু ধর্ষণের শিকার হয় সেখানে ২০১৫ সালের প্রথম ছয়মাসেই ধর্ষিত হয় ২৮০ জন শিশু!
বছরভিত্তিক জরিপেও ধর্ষণ এবং হত্যার ভয়াল চিত্র ফুটে উঠেছে। ২০০৮ সালে ধর্ষণের শিকার ৩০৭ জনের মধ্যে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় ১১৪ জনকে। ২০০৯ সালে ধর্ষণের শিকার ৩৯৩ জনের মধ্যে ১৩০ জন, ২০১০ সালে ধর্ষণের শিকার ৫৯৩ জনের মধ্যে ৬৬ জন, ২০১১ সালে ধর্ষণের শিকার ৬৩৫ জনের মধ্যে ৯৬ জন,২০১২ সালে ধর্ষণের শিকার ৫০৮ জনের মধ্যে ১০৬ জন, ২০১৩ সালে ধর্ষণের শিকার ৫১৬ জনের মধ্যে ৬৪ জন,২০১৪ সালে ধর্ষণের শিকার ৫৪৪ জনের মধ্যে ৭৮ জন এবং ২০১৫ সালে ধর্ষণের শিকার ৮০৮ জনের মধ্যে ৮৫ জনকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় । একটা স্বাধীন ভূখণ্ডের জন্য এর চেয়ে লজ্জাকর আর কি হতে পারে? ক্রমান্বয়ে ধর্ষণের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।
হাসপাতালের জরিপও বেশ উদ্বেগজনক। জরিপ অনুযায়ী, ২০০১ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিসে ভর্তি হয়েছে ২২ হাজার ৩৮৬ জন নির্যাতিতা নারী। মামলা হয়েছে মাত্র ৫ হাজার ৩ টি! গণমাধ্যমের কাছে আসা তো দুরে থাক আত্মসম্মানের ভয়ে অনেকে থানা পর্যন্ত যেতে চাননা।
মামলার পর উপযুক্ত বিচার না পাওয়ায় আত্মহত্যা করেও প্রাণ দিয়েছেন অনেকে। মেয়েকে ধর্ষণ চেষ্টার ঘটনায় বিচার না পেয়ে গত বছরের ২৯শে এপ্রিল গাজীপুরের শ্রীপুর রেলস্টেশনের কাছে
চলন্ত ট্রেনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করে দুনিয়া ছেড়েই চলে গেলেন হযরত আলী ও তাঁর মেয়ে আয়েশা আক্তার। ২৫ শে আগস্ট বগুড়া থেকে ময়মনসিংহ যাওয়ার পথে পরিবহন শ্রমিকরা চলন্ত বাসে ধর্ষণ করে আইডিয়াল কলেজের ছাত্রী রূপা হককে। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় তাঁকে। ১৭ জুলাই এক শিক্ষার্থীকে বাড়িতে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করে বগুড়া শহর শ্রমিক লীগের আহবায়ক তুফান সরকার। এরপর ২৮ জুলাই ক্যাডার বাহিনী দিয়ে তুলে নিয়ে ঐ শিক্ষার্থী ও তার মাকে বেধড়ক পেটানোর
পর চুল কেটে দেয়া হয়। অহরহ এসব ঘটনা ঘটেই চলেছে। নেই কোনো বিচার। নেই কোনো স্বস্তিদায়ক খবর।
ধর্ষণের হার ক্রমেই বৃদ্ধি পাওয়ার বিষয়ে ডেভেলপমেন্ট অব চিলড্রেন এ্যাট হাই রিস্ক ( ডিসিএইচআর) এর প্রজেক্ট ম্যানেজার ইউ কেএম ফারহানা সুলতানা মনে করেন, এর জন্য দায়ী আমাদের সামাজিক অবক্ষয় ।দীর্ঘদিন ধরে আগের মামলাগুলোর কোনো সুরাহা না হওয়া, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গাফিলতিতে ধর্ষনের পরিমাণ বাড়ছে।
যদিও বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী, ধর্ষণের শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। আর ধর্ষণের কারণে মৃত্যু হলে তাতে সর্বোচ্চ মুত্যুদন্ডে দণ্ডিত। তবে সেটার নজির খুবই কম।
ফলপ্রসূতে ধর্ষণের আতঙ্কে দেশের আরেকটি অন্যতম প্রধান সমস্যা 'বাল্যবিবাহ' মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। বৃদ্ধি পাচ্ছে জনসংখ্যাও। গ্রামেগ্রঞ্জে আজও অনেক পরিবার নিরাপত্তার ভয়ে মেয়েকে বিয়ে দিয়ে দেন। কোনোটা প্রশাসনের নজরে পড়ে বন্ধ হলেও পরবর্তীতে গোপনে বিয়ে দিয়ে দেয়া হয়। তাই দেশ নানামুখী হুমকির মুখে পড়তে চলেছে। সেজন্য এসকল সমস্যা সমাধানে যেমনটা প্রয়োজন কঠোর আইন এবং তার যথার্থ প্রয়োগ তেমনি প্রয়োজন মেয়েদের শালীন চলাফেরা।
বাংলাদেশের নারী ধর্ষণ নিয়ে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলোও উদ্বিগ্ন। সম্প্রতি (১৭ই এপ্রিল) গতকাল বুধবার এক বিবৃতিতে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) এর দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক পরিচালক মীনাক্ষি গাঙ্গুলি আলোচিত নুসরাত হত্যার প্রসঙ্গে সরকারের ব্যর্থতাকে তুলে ধরেন।
যৌন নির্যাতন ও ধর্ষণ প্রসঙ্গে আন্তর্জাতিক এই মানবাধিকার সংস্থার বিবৃতিতে বলা হয়, ‘যৌন নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার কতটা ব্যর্থ তা ফুটে উঠেছে নুসরাত জাহান রাফি হত্যার মাধ্যমে। এই হত্যার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ সরকারকে যৌন নির্যাতনের শিকার নারীদের বিষয়ে আরও বেশি গুরুত্ব দিতে হবে কথাটি জোরালো হয়ে উঠেছে। একইসঙ্গে নির্যাতিতরা নিরাপত্তার সঙ্গে যেন আইনগত সমাধান পান সে বিষয়টিও সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে। তাদেরকে প্রতিশোধের শিকার হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করতে হবে।’
তবে বিষয়টা পুরোপুরি একপাক্ষিক নয়।বেহায়া চলাফেরাতে তরুণ যুবকরা আরও অপরাধ করার সুযোগ পায়।
উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, একজনের বাসায় বিড়াল আছে। বাজার থেকে ইলিশ মাছ কিনে এনে বাসায় বিড়ালের সামনে রেখে তাকে সতর্ক করে দিয়ে বলছে, খবরদার মাছের দিকে নজর দিবি না। এই বলে বাড়ির মালিক বাইরে চলে গেলো। কিছুক্ষণ পর ফিরে এসে দেখছে মাছের আইশ আর নাড়িভুঁড়ি পড়ে আছে! তারপর সেই বিড়ালকে ধমক দিয়ে পিটানি দিচ্ছে যে , কেন আমার মাছ খেয়ে নিলি? কেন?
আসলে বাড়ির মালিকের কি সেটা উচিত হলো? তার তো আগেই বিড়াল থেকে নিরাপদ দূরত্বে রাখা উচিত ছিল। আজকের বাস্তবতা ঠিক সেরূপ। অবাধে চলাফেরা, তরুণরাও বয়সের তাড়নায় অপরাধ করে বসছে। তবে কিছু নরপশু আছে সেটাও মানতে হবে। মেয়েদেরও আছে যথেষ্ট অশালীনতা। সম্প্রতি যেই ছবিটা ভাইরাল হলো।'গা ঘেষে দাঁড়াবেন না'- আস্ত পাগলের কাণ্ড! বেহায়া হয়ে বের হয়ে গা ঘেষে দাঁড়ানো নিষেধ। এসমস্ত অভদ্রের কারনে আজ দেশের নারীসমাজে এই অবস্থা। সর্বপ্রথম এই বেহায়া মহিলাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা জরুরী। তবেই ইভিটিজিং,ধর্ষণ অনেকাংশে কমে যাবে। তাই প্রথমত মেয়েদেরকে শালীনভাবে চলাফেরা করা উচিত। প্রয়োজনে শালীনতা বজায় রাখতে বাধ্য করা। দ্বিতীয়ত যুবকদেরকে সচেতন করা। প্রয়োজনে আইন প্রয়োগ করে শাস্তির মুখোমুখি করা। তবেই তনু, নুসরাতের আর পুনরাবৃত্তি হবেনা। শুনতে হবেনা আর কোনো মায়ের আহাজারি। শান্তিতে থাকবে এই সোনার বাংলা।
সেই প্রত্যাশাই পরিশেষে বাধ্য হয়ে ধর্ষণের কাছেই জানতে চাই - ধর্ষণ! তোমার শেষ কোথায়?
লেখক: কলামিস্ট,সাংবাদিক ও ধর্মীয় আলোচক।
ইমেইল: amanullahmm11@gmail.com
- গাজীপুর সদরে বাসা-ভাড়া প্রসঙ্গে শিল্প পুলিশের মতবিনিময় সভা
- আমি বুড়িগঙ্গা, আমাকে বাচাঁও
- নির্বাচনের পর শ্রম আইন সংশোধন করা হবে : আইনমন্ত্রী
- বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালী নারীর তালিকায় শেখ হাসিনা
- ধামরাইয়ে তিনতলা হাসপাতাল ভবন গুঁড়িয়ে দিলেন ইউএনও
- ঠাকুরগাঁওয়ে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি দুই যুবক নিহত
- নিখোঁজের তিন দিন পর পুকুরে ভেসে উঠল শিশুর মরদেহ
- শরিকদের নিয়ে যা বললেন তথ্যমন্ত্রী
- বাংলাদেশে নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে ভাবছে না যুক্তরাষ্ট্র
- নির্বাচন কমিশন চাপে নেই বরং সবাইকে চাপ দিয়ে বেড়াচ্ছে
- আজ-কালের মধ্যে আসন ভাগাভাগির বিষয়ে সিদ্ধান্ত
- জীবন যুদ্ধে হেরে গেলেন ‘সিআইডি’র ফ্রেডরিক্স
- গাজীপুরে বাসা-ভাড়া প্রসঙ্গে শিল্প পুলিশের মতবিনিময় সভা
- একদিনে ৬৮২ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, ঢাকার বাইরে ৫৪৭
- ওসি বদলিতে আরও ৩ দিন সময় পেল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- বদলি হতে পারেন ২৫০ ইউএনও, ৩২০ ওসি
- সিঙ্গাপুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিলেন সাবিনারা
- শেরপুরের ৩ টি আসনে কাজ করছে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি
- গুলিস্তানে আ.লীগ কার্যালয়ের পাশে বাসে আগুন
- প্রথম ধাপে বদলি হচ্ছেন প্রায় ৫০ ইউএনও
- প্রার্থী অযোগ্য হলে আ.লীগের কিছু করার নেই : কাদের
- বুধবার থেকে ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ, ১০ ডিসেম্বর মানববন্ধন বিএনপির
- ঠাকুরগাঁওয়ে ইঁদুরের গর্ত থেকে ধান সংগ্রহ করে নবান্ন উৎসব
- মৃত্যু উপত্যকা গাজা: ১ দিনে ৭শ ফিলিস্তিনির প্রাণ কেড়ে নিল ইসরায়েল
- নীতিমালা না মেনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন, প্রতিবাদে মানববন্ধন
- বানিয়াচংয়ে জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা
- নওগাঁ ধানের চাতাল থেকে নারীর গলা কাটা লাশ উদ্ধার
- মানবিক সাহায্যের আবেদন বাঁচতে চায় মাসুদ রানা..
- স্বামীর জন্য মৃত স্ত্রীকে দেখা কি জায়েজ?
- মালাইকাকে দেখে রাতের ঘুম ভালো হবে ফারিয়ার
- জবিতে বিএনসিসি আন্ত:প্লাটুন ডিল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
- মানবিক সাহায্যের আবেদন বাঁচতে চায় মাসুদ রানা..
- ধামরাইয়ে তিনতলা হাসপাতাল ভবন গুঁড়িয়ে দিলেন ইউএনও
- ঠাকুরগাঁওয়ে ইঁদুরের গর্ত থেকে ধান সংগ্রহ করে নবান্ন উৎসব
- গাজীপুরে বাসা-ভাড়া প্রসঙ্গে শিল্প পুলিশের মতবিনিময় সভা
- বদলি হতে পারেন ২৫০ ইউএনও, ৩২০ ওসি
- গুগলের সাহায্যে আয় করার ৪ উপায়
- গন্তব্যে না পৌঁছা পর্যন্ত নির্বাচনী ট্রেন কোথাও থামবে না: কাদের
- ইসরায়েলের হামলায় তিন ঘণ্টায় ৩২ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
- কুমিল্লা-৪ আসনে স্বতন্ত্র পদে মনোনয়ন জমা দিলেন আবুল কালাম আজাদ
- সংসদ নির্বাচন তো আল্লাহর হুকুমেই হচ্ছে, মন্তব্য হাইকোর্টের
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে প্রতিবন্ধী দিবস পালিত
- নীতিমালা না মেনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন, প্রতিবাদে মানববন্ধন
- স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন বাউল শিল্পী
- অন্যের বিরুদ্ধে মামলা করেই কোটি টাকা আয়
- তফসিল পুনর্নির্ধারণের কোনো সুযোগ নেই : ইসি সচিব
- স্বামীর জন্য মৃত স্ত্রীকে দেখা কি জায়েজ?
- মালাইকাকে দেখে রাতের ঘুম ভালো হবে ফারিয়ার
- সহস্রাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকার পথে ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’
- ওসি বদলিতে আরও ৩ দিন সময় পেল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- মহাকাশের জন্ম ও মৃত্যু - ড. মো: হোসেন মনসুর
- তরুণ কন্ঠের নাম ব্যবহার করে অপকর্ম, শীঘ্রই আইনানুগ ব্যবস্থা
- এইডস নিয়ে সচেতনতাই মূল লক্ষ্য
- কুরআন হাদিসে কাউকে ‘মুরগী চোরা’ বলার অনুমতি দেওয়া হয়নি
- আইনের সঠিক ব্যবহার নাকি প্রয়োজন নতুন আইনের?
- বৃহৎ কার্যসিদ্ধির আদ্যপ্রান্তে!
- গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ রেনিটিডিনে মিলল ক্যান্সার সৃষ্টিকারি উপাদান
- ইমান আর অনুভূতির জায়গা এক নয় : ব্যারিস্টার তৌফিকুর রহমান
- প্রযুক্তির অধিক ব্যবহারের সাথে বেড়ে চলেছে অনলাইন প্রতারনা
- বঙ্গবন্ধু ও কলকাতার বেকার হোস্টেল
- রাজনীতিকের দায় এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ কোথায়? - সাজেদা মুন্নি
- ওয়ারী তালাবদ্ধ এবং বাস্তবতা
- আপনিও দৈনিক তরুণ কণ্ঠে’র অংশ হয়ে উঠুন, লিখুন তরুণ কণ্ঠে
- রমজান মাস স্রষ্টার শ্রেষ্ঠ উপহার
- ধর্ষণ,তোমার শেষ কোথায়?