কীটতত্ত্ববিদের উদ্ভাবন কীটনাশকমুক্ত ধান চাষে সাফলতা
মোছাদ্দেক হাওলাদার, বরিশাল
প্রকাশিত: ১৪ ডিসেম্বর ২০২১

পূর্ব পুরুষের এনালগ যুগের কীটনাশক ব্যবহাররোধ করে প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মাধ্যমে কৃষকদের ডিজিটাল যুগে ফিরিয়ে এনেছেন ব্রির ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা কীটতত্ত্ববিদ মনিরুজ্জামান কবির।
সোমবার সকালে তিনি (মনিরুজ্জামান কবির) বাংলাদেশ ক্রপ প্রটেকশন এসোসিয়েশনের তথ্যমতে ষাটের দশকে সবুজ বিপ্লবের পর ধান চাষে কীটনাশকের ব্যবহার আশংকাজনহারে বেড়ে যায়। সর্বপ্রথম ১৯৫৬ সালে ফসলের পোকামাকড় দমনে তিন টন কীটনাশক আমদানি করা হয়।
২০২০ সালে বাংলাদেশে কীটনাশকের আমদানির পরিমাণ ছিল ৩৭ হাজার ৫৬৩ মেট্টিক টন। ফলে ক্ষতিকর পোকামাকড়ের আক্রমণে আউশ মৌসুমে ২৪%, আমনে ১৮% এবং বোরোতে ১৩% ধানের ফলন কমে যায়। ক্ষতিকর পোকামাকড়ের হাত থেকে ধান ফসলকে রক্ষার জন্য কৃষকরা জমিতে নির্বিচারে কীটনাশক প্রয়োগ করেন। যেকারণে প্রতি মৌসুমে কৃষকরা মাজরা পোকা, পাতামোড়ানো পোকা, পামরি পোকা, বাদামি গাছফড়িং ও গান্ধিপোকা দমনের জন্য গড়ে তিন থেকে চারবার ধানের জমিতে কীটনাশক প্রয়োগ করেন। তিনি আরও বলেন, কীটনাশক প্রয়োগে একদিকে যেমন মাটি, পানি ও বায়ু বিষাক্ত হচ্ছে। অন্যদিকে কৃষকদের স্বাস্থ্যঝুঁকি বৃদ্ধির পাশাপাশি উৎপাদন খরচও বেড়ে যাচ্ছে।
মানা হচ্ছেনা স্বাস্থ্যবিধি ॥ মুখে মাস্ক, গায়ে এ্যাপ্রোন, চোখে চশমা ও হাতে দস্তানা পরে কীটনাশক প্রয়োগ করার নিয়ম থাকলেও কৃষকরা মাঠপর্যায়ে খালি গায়েই কীটনাশক স্প্রে করছেন। এতে করে কৃষকরা মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পরছেন। ত্বকের ক্ষত, জ¦ালাপোড়া, ক্যানসারসহ কীটনাশক নাক ও মুখ দিয়ে শরীরে প্রবেশ করে কিডনী ড্যামেশ পর্যন্ত করে দিচ্ছে।
তাছাড়া শরীরের অন্যান্য জটিল রোগ তৈরি করছে। কীটনাশক কৃষকদের অন্ধত্বেরও কারণ। কীটনাশক দীর্ঘমেয়াদী মানবস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। কীটনাশক প্রয়োগের ক্ষেত্রে কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে ব্রির ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা কীটতত্ত্ববিদ মনিরুজ্জামান কবির বলেন, খালি গায়ে কীটনাশক স্প্রে করা যাবেনা। এতে চরম স্বাস্থঝুঁকি রয়েছে। কীটনাশক স্প্রে করার সময় কৃষকদের অব্যশই শরীরে পুরাতন কাপড় পরিধান, নাক-মুখে পুরাতন গামছা পেছিয়ে ও চোখে চশমা ব্যবহার করতে হবে। এতে করে স্বাস্থ্যঝুকি অনেকটা কম হবে।
প্রযুক্তির বৈশিষ্ট্য ॥ জমিতে কীটনাশক ব্যবহার না করে বিনা খরচেই পার্চিং করা যায়। স্বল্প খরচে হাতজাল তৈরি করা যায়। কীটনাশকের বিষক্রিয়া থেকে পরিবেশ বিশেষত পানি ও বায়ু দূষণমুক্ত থাকে। কৃষক নিজেই হাতজাল ব্যবহার করে জমিতে পোকার আক্রমণের প্রাথমিক পর্যায়ে ক্ষতিকর পোকামাকড়ের উপস্থিতি সনাক্ত ও ধ্বংস করতে পারবে। এতে করে জমিতে বন্ধুপোকার সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। যেগুলো পরবর্তীতে ক্ষতিকর পোকামাকড়ের ডিম ও লার্ভা খেয়ে দমন করবে। ফলে কীটনাশকের ব্যবহার ৫০ থেকে ১০০% পর্যন্ত কমিয়ে আনা সম্ভব হবে। পাশাপাশি বিঘা প্রতি ধান উৎপাদন খরচ এক হাজার থেকে ১৫শ’ টাকা পর্যন্ত সাশ্রয় হবে। কীটনাশকের ব্যবহার কমলে কৃষক ও ভোক্তা দীর্ঘমেয়াদী বিষক্রিয়া থেকেও বাঁচবে।
প্রযুক্তি উদ্ভাবনের নেপথ্যে ॥ বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) বরিশাল মূলত দুইটি খামার নিয়ে গঠিত। চরবদনা খামার ৭৫ একর, সাগরদী খামার ২০ একর। ২০১৯ সালের বোরো মৌসুমে দুই খামারেই মাজরা পোকার প্রচন্ড আক্রমণ দেখা দেয়। তিনবার কীটনাশক স্প্রে করেও পোকা দমন করা যাচ্ছিলো না। অতঃপর কীটত্ত্ববিদ মনিরুজ্জামান কবির, মাজরা পোকায় খাওয়া সাদা শীষ (মাজরা পোকায় নষ্ট করা) সংগ্রহ করে গাছের কান্ডের ভিতর কালো মাথার মাজরা পোকার উপস্থিতি দেখতে পান। পরবর্তীতে কারটাপ গ্রুপের কীটনাশক স্প্রে করে মাজরা পোকা দমন করা হয়। একইবছরের আমন মৌসুমের ব্রি বরিশালের সকল ধানের জমিতে চারা রোপণ থেকে গাছে ফুল আসার আগ পর্যন্ত হাতজাল দিয়ে মাজরা পোকা ধরে মেড়ে ফেলা হয়।
সেইসাথে হাতজালে কোন উপকারী পোকা আসলে সেটি পুনরায় ধানের জমিতে ছেড়ে দেওয়া হয়। ক্ষতিকর পোকার সিংহভাগই বাদামি রঙের আর উপকারি পোকাগুলো রঙ্গিন হয়ে থাকে। হাতজাল দিয়ে হেটে হেটে মাজরা পোকা ধরার সময় ধান গাছের পাতা থেকে ডিমের গাদা সংগ্রহ করে ধ্বংস করা হতো। এক্ষেত্রে চরবদনা খামারে দুইজন ও সাগরদী খামারে একজনকে হাতেকলমে প্রশিক্ষণ প্রদান করেন এ কীটতত্ববিদ।
এ পদ্ধতিতে ২০১৯ এর আমন, ২০২০ সালের আউশ, আমন ও বোরো এবং ২০২১ সালের আউশ, আমন ও বোরো মৌসুমে কোন প্রকার কীটনাশক প্রয়োগ ছাড়াই ধান উৎপাদিত হয়েছে। ব্রি বরিশালের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান জনকণ্ঠকে বলেন, ধানের জমিতে ২৬৬ প্রজাতির ক্ষতিকর পোকা ও ৩৪৬ প্রজাতির উপকারী পোকা রয়েছে। ধানের চারা রোপনের শুরুতেই কীটনাশক প্রয়োগ করলে উপকারী ও ক্ষতিকর উভয় পোকাই মারা যায়। পরবর্তীতে ক্ষতিকর পোকা দমন করা যায়না। তাই চারা রোপণের পর থেকে ফুলআসা পর্যন্ত হাতজাল দিয়ে মাজরা পোকা ও তার ডিম সংগ্রহ করে ধ্বংস করে ফেললে কীটনাশক প্রয়োগ করার দরকার পরেনা।
তিনি আরও বলেন, ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত মাজরা পোকা গাছের পাতায় বসে থাকে। তখন হাতজাল দিয়ে হেটে হেটে পোকটি সহজেই ধরা যায়। সেইসাথে ধানের জমিতে চারা রোপণের পরপরই ডালপালা পুথে পোকাখেকো পাখি বসার ব্যবস্থা (পার্চিং) করতে হবে।
মাঠ পর্যায়ে সাফল্য ॥ ব্রি বরিশালে প্রযুক্তিটি সফল হবার পর কৃষি সম্পসারণ অধিদপ্তরের সহযোগিতায় বরিশাল বিভাগের বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলার উওর রাওঘা গ্রামের রাওঘা ব্লকে ১০ একর জমিতে আমন মৌসুমে ধানের প্রদর্শনী প্লট দেওয়া হয়। প্রদর্শনীতে কৃষকদের ব্রি ধান ৭৬ এর বীজ দেওয়ার পাশাপাশি হাতজাল বিতরণ করা হয়। প্রদর্শনীতে কৃষকদের হাতজাল দিয়ে ক্ষতিকর পোকা ধরে ধ্বংস করা ও উপকারী পোকা (রঙ্গিন পোকা) আবার জমিতে ছেড়ে দেওয়ার পদ্ধতি হাতে কলমে শিখিয়ে দেওয়া হয়। ফলশ্রুতিতে গত ২৫ নবেম্বর উক্ত প্রদর্শনীটির মাঠ দিবসে প্রায় দেড় শতাধিক কৃষক বিষমুক্ত ধান চাষের মাঠ দিবসে উপস্থিত হন।
ব্রির কীটতত্ত্ব বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. শেখ শামিউল হক বলেন, চারা রোপনের পর মাজরা পোকা কিছু গাছের কান্ড কেটে দিলেও ফলনের কোন ক্ষতি হয়না। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, পরবর্তীতে যে কুশিগুলো জন্মে সেগুলো থেকে ভাল ফলন পাওয়া যায়। কিন্তু কৃষকরা ১/২টি পোকা দেখলেই কীটনাশক প্রয়োগ শুরু করেন। ধানের জমি চারা রোপণের প্রথম ৩০ থেকে ৪০দিন কীটনাশক মুক্ত রাখতে হবে।
বিষমুক্ত ধান চাষের এ প্রযুক্তির ব্যাপারে ব্রি বরিশালের প্রধান ও মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আলমগীর হোসেন জানান, পর্যায়ক্রমে এ পদ্ধতি সম্পর্কে বিভাগের ছয় জেলার কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা হবে। তিনি আরও জানান, বিষমুক্ত ধান চাষের এ প্রযুক্তি ব্যবহার করলে একদিকে কৃষকরা যেমন আর্থিকভাবে লাভবান হবেন, তেমনি কৃষকদের স্বাস্থ্য ঝুকিও কমে যাবে।
- পবিপ্রবির তাপসী রাবেয়া হলে নবীনবরণ
- জমি দখল ও প্রাণে বাঁচতে সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি
- নওয়াব ফয়জুন্নেছা সরকারি কলেজ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের আত্মপ্রকাশ
- জেল ও জামিন নিয়ে এই প্রথম মুখ খুললেন নুসরাত ফারিয়া
- কোনো নির্দিষ্ট দলের সঙ্গে যুক্ত নই: বলিউড অভিনেত্রী আমিশা প্যাটেল
- পিছিয়ে গেল তালহার অস্ট্রেলিয়া সফর, কারণ কী
- ৫ মাসের শিশুকে গলা কেটে হত্যা করলেন মা
- গাড়ি পোড়ানোর মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৭৭ জনকে অব্যাহতি
- তরুণরা সক্রিয় থাকলে কোনো সমস্যাই অমীমাংসিত থাকে না
- পদোন্নতি পাওয়া পুলিশের ৬২ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন
- শেখ হাসিনার মামলায় মাহমুদুর রহমানের সাক্ষ্য শুরু
- শপথ নিলেন নেপালের নতুন ৩ মন্ত্রী, জেন জি-দের আপত্তি
- জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবি জামায়াতের
- নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবিতে রাস্তায় জেন জি
- অপ্রথাগত বাজারে নতুন দিগন্ত: পোশাক রপ্তানিতে এগিয়ে বাংলাদেশ
- এক ভোটের ভিপি প্রার্থী রাকিব: অচেনা ভোটারকে বিয়ের প্রস্তাব
- একসঙ্গে ৬ সন্তানের জন্ম দিলেন প্রবাসীর স্ত্রী
- চলল ৮–১০ রাউন্ড গুলি, বেঁচে ফিরলেন দিশা পাটানির বাবা
- বেকার পুরুষ নিয়ে আপত্তি নেই তানিয়ার, সারাজীবন খাওয়াবেন
- যেসব চাকরিতে এআই কখনোই বিকল্প হবে না
- আগামী বছর থেকে অনলাইনেই দাখিল করা যাবে করপোরেট ট্যাক্স
- ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের ভেতরে অন্য লড়াই
- গাজা সিটি খালি করতে হামলার গতি বাড়ালো ইসরায়েল, একদিনেই নিহত ৪৯
- খাতুনগঞ্জে নিয়ন্ত্রণহীন পাম অয়েলের দাম
- মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা
- ঢাকায় গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি, অফিসগামীদের ভোগান্তি যানজটে
- মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে বাতিল প্রার্থিতা
- মনিরামপুরে বিধবার ঘরে বিতর্কে বিএনপি নেতা বরখাস্ত
- প্রাথমিক তদন্ত ছাড়া সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা নয়: বিএমএসএফ
- বাবার নামে ভুয়া প্রচারে আঁখির সতর্কবার্তা
- ৩৩ বছর পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে জাকসু নির্বাচন
- বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্মচারি ইউনিয়নের অভিষেক অনুষ্ঠান
- জনদুর্ভোগ এড়াতে ইউএনও`র বদলি আদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
- ডাকসু নির্বাচনে কে কোন পদে জয়ী হলেন
- কুমিল্লা সুপার বাস ও মিশুকের মুখোমুখি সংঘর্ষ
- ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি: বিশ্ব রাজনীতির নতুন বাস্তবতা
- ডমেস্টিক টার্মিনালের সামনে কোমর পানি, যাত্রীদের ভোগান্তি
- ডাকসু নির্বাচনে কে কোন পদে জয়ী হলেন
- দেবের প্রথম ক্রাশ, শুভশ্রী-রুক্মিণী নন
- লাকসামে গৃহবধূ ও স্বজনদের উপর দুই দফা সন্ত্রাসী হামলা আহত ৩
- নওয়াব ফয়জুন্নেছা সরকারি কলেজ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের আত্মপ্রকাশ
- মনিরামপুরে বিধবার ঘরে বিতর্কে বিএনপি নেতা বরখাস্ত
- ডাকসুতে ছাত্রশিবিরের ভূমিধস জয়
- যে মতেরই হোক না, সবাই একসঙ্গে কাজ করবো: সাদিক কায়েম
- কবি নজরুল হলে ৪৫ মিনিটে ভোট পড়েছে ১২টি
- সড়ক দুর্ঘটনায় কাজলের মৃত্যুর গুজব, যা জানা গেল
- আমাদের আন্দোলন ‘হাইজ্যাক’ হয়ে গেছে
- জাকসু নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা সংশপ্তক প্যানেলের
- গাজীপুরে র্যাব-১ এর বিশেষ অভিযানে আগ্নেয়াস্ত্রসহ এক ব্যক্তি গ্রে
- প্রাথমিক তদন্ত ছাড়া সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা নয়: বিএমএসএফ
- নারীকে দ্রুত উত্তেজিত করার সহজ কিছু টিপস
- পৃথিবীর কয়েকটি আজব স্থান
- সব ধরনের রেনিটিডিন ওষুধ বিক্রি স্থগিত
- ট্রাক-কাভার্ডভ্যান চালকদের অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি ঘোষণা
- গাঁজা থেকে তৈরি দুটি ওষুধ ব্যবহারের অনুমোদন দিল যুক্তরাজ্য
- বাদাম বিক্রি করা মেয়েটি যাচ্ছে নাসায়
- কম্বলের যত্ন নিলে বেশি দিন আরামদায়ক থাকে
- আজ আন্তর্জাতিক ক্যাপস লক ডে
- নাসার সহায়তায় এবার জনসংখ্যা গণনা হবে
- তাহলে কি ভাঙছে মেননের ওয়াকার্স পার্টি ?
- বাহরাইনে নানা আয়োজনে তরুণ কণ্ঠের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
- দেশে এখন কোটিপতি সংখ্যা এক লাখ ৭৬ হাজার ৭৫৬ জন
- জমানো টাকা ফেরতের দাবিতে আজও থানার সামনে ভুক্তভোগীরা
- মুখের কথা শুনে অপরাধীর ছবি আঁকবেন ৪০ আর্টিস্ট
- ভিভোর দুই স্মার্টফোন