টাকার মান কমানো হবে না: অর্থমন্ত্রী
তরুণ কণ্ঠ ডেস্ক
প্রকাশিত: ১৮ ডিসেম্বর ২০১৯
টাকার মান ডলারের বিপরীতে কমানো হবে না বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি বলেন, আমরা প্রয়োজনে ভিন্ন খাতকে প্রণোদনা দিবো। তারপরও আমরা টাকার মান কমাবো না। কারণ বাংলাদেশ আমদানি নির্ভর। তাই টাকার মান কমালে আমাদের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্থ হবে।
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘সবাই চেয়েছিলো যে আমাদের কারেন্সি ডিভাল্যুশন (টাকার মান ডলারের বিপরীতে কমানো) করা হোক। তাদের যুক্তি ছিল কারেন্সি ডিভাল্যু হলে রফতানি বাণিজ্য থেকে শুরু করে রেমিট্যান্স অনেক বেড়ে যাবে। কিন্তু আমরা বলেছি অন্য যেসব দেশ কারেন্সি ডিভাল্যু করেছে তারা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে, আমরা ক্ষতিগ্রস্থ হতে চায় না।’
তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের স্পেসিফিক খাতে আমরা প্রণোদনা দিবো। তাহলে ওই খাতটি বেগবান হবে। তেমনিভাবে রফতানি বাণিজ্যে বাড়াতে আমরা তৈরি পোশাক খাতকে প্রণোদনা দিয়েছি। আরও দিতে হলে দিবো।’
তিনি বলেন, ‘এটা বার বার বলা হয় কারেন্সি ডিভাল্যু কেন করা হচ্ছে না? আমরা মনে করি কারেন্সি ডিভাল্যু করলে আমাদের দেশের অর্থনীতির জন্য খারাপ হবে। কারণ আমরা এত পরিমাণ অবকাঠামোতে বিনিয়োগ করেছি, এখন অবকাঠামোতে বিনিয়োগে আমরা বিদেশি বিনিয়োগ আশা করছি। কারেন্সি ডিভাল্যু করা হলে এ খাতে বিনিয়োগ আসবে না।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আজকেও একটি পত্রিকায় দেখলাম পুঁজিবাজার থেকে সব বিদেশিরা বিনিয়োগ তুলে নিয়ে যাচ্ছে। কারণ তারা ধারণা করছে এখানে কারেন্সি ডেভিলিউ করা হবে। কিন্তু আমাদের সরকারের কারেন্সি ডিভাল্যুশন করার কোনো পরিকল্পনা নেই। চলতি বাজেটে এটি ছিলনা, আগামী বজেটেও এ ধরণের কোনো সিদ্ধান্ত থাকবে না।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশটা হচ্ছে আমদানি নির্ভরশীল। তাই আমাদের দেশে কারেন্সি ডিভাল্যু করলে ক্ষতি হবে। আমরা যতই কারেন্সি ডিভাল্যু করি না কেনো আমাদের আমদানির তুলনায় রফতানি বাড়বে না। তাহলে কারেন্সি ডিভাল্যু করে আমরা ক্ষতিগ্রস্থ হবো কেনো?‘
তিনি বলেন, ‘যদি কোনো নির্দিষ্ট খাত যেমন প্লাস্টিক, সিরামিক এসব খাতে প্রনোদাণা লাগে তাহলে আমরা প্রনোদনা দিবো। ‘
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতিদিন যে পুঁজিবাজারের সুচক নিম্নমুখী হচ্ছে এটাও একটি রিউমার। পুঁজিবাজারে একাকটা রিউমার আসে, এটা বহু দিন চলে। আবার স্টেবল হয়, এবার এর রিউমার কয়দিন পর স্টেবল হবে জানিনা।’
তিনি বলেন, আর একটা রিউমার হচ্ছে যে, সরকার ব্যাংকগুলো খালি করে ফেলছে। সরকার সব টাকা ব্যাংক থেকে নিয়ে যাচ্ছে। সরকার সব টাকা ব্যাংক থেকে নিবে কেন। আমরা আগে টাকা নিতাম দুই সোর্স থেকে এর মধ্যে মেইন সোর্স ছিলো সঞ্চয়পত্র।’
তিনি বলেন, অর্থনীতিতে সবচেয়ে নিম্নমানের টুলস হচ্ছে সেভিংস ইনন্সুইমেন্ট। আমরা সঞ্চয়পত্রের বিপক্ষে নয়। তবে যাদের জন্য সঞ্চয়পত্র নিয়ে আসা হলেছিলো- আমাদের দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী কিংবা পেনশন দেয়ার। তাদের ক্ষেত্রে আমরা হাত দেয়নি। কখনো কাদের বেনিফিট কাটা হবে না। কিন্তু এদের নাম করে ধনী সম্প্রদায় যদি সঞ্চয়পত্র কিনে আমাদের বিপদে সেটা আমরা কেনো মানবো। এরাতো ব্যবসা করে বড় লোক হয়। আমরা কেনো তাদেরকে বেশি সুদ দিবো।
সেজন্য আমরা সঞ্চয়পত্র যাদের জন্য চালু করেছিলাম তাদের জন্যই রাখবো। তাই আগে যারা এখানে বিনিয়োগ করতেন তারা এখন ব্যাংকে টাকা রাখবেন। টাকা ব্যাংকে রাখলে এ ব্যবহারটা বাড়ে। টাকা যদি সঞ্চয়পত্র রাখা হয় সেটা বালিশে টাকা রাখার মতো হয়। অর্থনীতিতে এর তেমন কোনো প্রভাব থাকে না। কিন্তু এসব টাকা ব্যাংকে রাখলে অন্তত ডেইলি দশ হাত ট্রান্সজেকশন হতো। তাহলে এ টাকা অনেক বেগবান হতো।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এখন বলা হচ্ছে আমরা ব্যাংক থেকে অনেক টাকা ধার করছি, বাজেটে যে পরিমাণ টাকার ধার করার কথা তার বেশি ধার করা হচ্ছে। আসলে আগে আমরা টাকা বেশি নিতাম সঞ্চয়পত্র থেকে তারপর প্রয়োজন হলে নিতাম ব্যাংক থেকে। এবার হয়েছে উল্টো বেশি টাকা নিচ্ছি ব্যাংক থেকে আর সঞ্চয়পত্র থেকে নিচ্ছি কম টাকা। যেহেতু স্ঞ্চয়পত্রে কম টাকা বিনিয়োগ হচ্ছে, সঞ্চয়পত্রের সেই টাকা আবার চলে আসছে ব্যাংকিং খাতে। ’
আগামী ১ জানুয়ারি থেকে ব্যাংকগুলোতে সুদের হার এক অঙ্ক (১০ শতাংশের নিচে) কার্যকর হচ্ছে বলে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক ইতোমধ্যে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে এবং শিগগিরই প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছে তারা বলছে সিঙ্গেল ডিজিটে নিয়ে আসতে হবে। যারা ভালো ঋণগ্রহিতা তাদের বিপদ থেকে উদ্ধার করতে এ প্রচেষ্টা, তারা টাকা নিয়ে টাকা শোধ করেনি তাদের জন্য নয়। বাংলাদেশ ব্যাংক ইতোমধ্যে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে এবং শিগগিরই প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ম্যানুফ্যাকচারিং খাতে সিঙ্গেল ডিজিট ঠিক থাকবে। জানুয়ারি ১ তারিখ থেকেই হবে, এর মধ্যে আশা করি বাংলাদেশ ব্যাংক সার্কুলার ইস্যু করবে এবং ইস্যু করলেই সবাই তো রেডি, ইস্যু করলেই কাজ শুরু করতে পারবে। শুরু করলেই ফলাফল দেখতে পারবে।
জানুয়ারির ১ থেকেই সিঙ্গেল ডিজিট কার্যকর হচ্ছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ১ জানুয়ারি থেকে চেষ্টা করছি, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠানকে সম্পৃক্ত করে করতে হয়। আক্ষরিক অর্থে হবে… পরে দেখা যাবে ৭ দিন পর হলো। এর মাঝে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রজ্ঞাপন জারি করবে এবং সবাই তো রেডি। এ লক্ষ্যে গত ১ ডিসেম্বর সুদের হার এক অঙ্কে নামিয়ে আনার কৌশল ঠিক করতে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক রিপোর্ট তৈরি করেছে, সার্কুলার ইস্যু করেনি। তাদের একটি কমিটি করে দিয়েছিলাম, সেই কমিটি কাজ শেষ করেছে। ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর করার চেষ্টা করছি, সে কারণে তারা একটি প্রজ্ঞাপন ইস্যু করবেন। সে প্রজ্ঞাপনে সব কিছু থাকবে, আমাদের মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকেও কাজ করতে হবে।
স্টেক হোল্ডারদের সঙ্গে কয়েক দফা বসে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের কমিটি যে সুপারিশ করেছে যেহেতু সেটা পাবলিক হয়নি, পাবলিক হলে জানতে পারবেন, গোপন রাখবো না কিছু। সারা বিশ্বে কোথাও এত হাই রেটে ইন্টারেস্ট নেই, সামঞ্জস্য করে চলতে হবে।
সুদের হার সবার জন্য এক হবে কিনা জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ২ শতাংশ দিয়ে যারা রেজিস্ট্রেশন করছে তাদের জন্য এক রকম আবার যারা ভালো তাদের জন্য আলাদা প্রক্রিয়া থাকবে। যারা ঋণখেলাপি তাদের বলা হতে পারে তোমরা অর্ধেক টাকা দিয়ে স্বাভাবিক হও।
সরকারের আমানত ৪০ শতাংশ ব্যাংকগুলোতে দেবে বলে আগেই সিদ্ধান্ত রয়েছে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, এখন এটা বাড়ানো হবে কিনা আবার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে গিয়ে দেখবো ৫০ শতাংশ করা যায় কিনা।
বিনিয়োগ বাড়াতে ব্যাংকঋণের সুদের হার ৯ শতাংশ ও আমানতের সুদের হার ৬ শতাংশে রাখতে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসায়ী মহলের দাবি রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও একাধিকবার এ বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছেন। গত অগাস্টে ঋণ ও আমানতের সুদহার যথাক্রমে ৯ ও ৬ শতাংশ বাস্তবায়নে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে ব্যাংকগুলোকে তাগাদা দেওয়া হলেও তাতে কোনো কাজ হচ্ছে না। ব্যাংকগুলো এখন ছয় থেকে থেকে সর্বোচ্চ সাড়ে ১০ শতাংশ পর্যন্ত সুদে আমানত সংগ্রহ করছে এবং ঋণের শ্রেণিভেদে সাড়ে ৯ সাড়ে ২০ শতাংশ সুদে ঋণ বিতরণ করছে।
- হজ ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়াতে সৌদির প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
- খাদ্যে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১০.২২ শতাংশ
- পটুয়াখালীতে ২৫০ শিক্ষার্থীকে স্কুল ব্যাগ বিতরণ।
- তথ্যপ্রযুক্তিতে ফ্রান্সের সঙ্গে চুক্তি চায় বাংলাদেশ : পলক
- পা দিয়ে লিখে জিপিএ-৫ পেল সীতাকুণ্ডের রাব্বি
- লিটন বাদ নাকি পরিকল্পনায় আছেন, ইঙ্গিত দিলেন শান্ত
- পূর্ণিমা, অরুণা বিশ্বাস ছাড়াও সেন্সর বোর্ডের নতুন কমিটিতে যারা
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ ফিলিস্তিনি : জাতিসংঘ
- আলোচনা ও তথ্যচিত্রে অশোক রায় নন্দীকে স্মরণ
- আবারও বিএনপিকেই পালাতে হবে : ওবায়দুল কাদের
- কুমিল্লায় পুলিশ পরিচয়ে ছিনতাই, গ্রেপ্তার ৫
- কাল ঘরে ফিরবেন নাবিকরা, বরণ করে নেবে পরিবার
- রাজধানীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২৩
- সৌদি পৌঁছেছেন ১২ হাজার ৬৪৯ হজযাত্রী
- দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নে বাংলাদেশ-বাহরাইন আলোচনা
- ফের তাপপ্রবাহের আভাস
- ‘স্যাটেলাইট ইমেজ বিশ্লেষণ করে গাছ লাগানোর স্থান ঠিক করা হবে’
- মাপে কম দেওয়ার শাস্তি
- মাকে উপহার দিতে পারেন এমন ৩ স্মার্টফোন
- নীল ছবিতে অভিনয় করে চাকরি গেল মার্কিন পুলিশ কর্মকর্তার
- গণমাধ্যমকর্মী আইন নিয়ে মতামত নেওয়া শুরু
- সংসদীয় গণতন্ত্রকে গতিশীল করতে ভূমিকা রাখবে বিআইপিএস
- ডোনাল্ড লু বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক এগিয়ে নিতে আসছেন : কাদের
- রাজধানীতে এবার চালু হলো বাসের গেটলক সিস্টেম
- যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ সফল হওয়ায় নাগরিক দলের অভিনন্দন
- চিনি খাওয়া বন্ধ করলে শরীরে যা ঘটে
- সোনার ভরি এক লাখ ১৭ হাজার ছাড়াল
- ‘মানুষ উপজেলা নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে ভোট দিতে যায়নি’
- মা হচ্ছেন অভিনেত্রী ফারিয়া শাহরিন
- আইএলওর সঙ্গে সন্তোষজনক আলোচনা হচ্ছে : আইনমন্ত্রী
- গাজীপুর চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা; ইজাদুর রহমান
- বনানীত QD`S সিসা লাউঞ্জের নামে চলছে মাদক বাণিজ্য ও দেহ ব্যবসা
- মাকে উপহার দিতে পারেন এমন ৩ স্মার্টফোন
- লাকসামে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের উদ্বোধন
- হাজারীবাগে ছিনতাইয়ে জড়িত ৪ জন দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার
- প্রযুক্তির ব্যবহারকারী না হয়ে উদ্ভাবক হওয়ার আহ্বান শিক্ষামন্ত্রীর
- শুক্রবার টুঙ্গিপাড়া যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- টাকার জন্য ৯০০ লাশ দাফনের কথা প্রচার করেছে মিল্টন : ডিবিপ্রধান
- যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ সফল হওয়ায় নাগরিক দলের অভিনন্দন
- শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
- কোম্পানীগঞ্জে বিজিবির উপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় থানায় মামলা
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে সেতু মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির শ্রদ্ধা
- ধান কাটতে গিয়ে বজ্রপাতে যুবক নিহত
- ‘স্যাটেলাইট ইমেজ বিশ্লেষণ করে গাছ লাগানোর স্থান ঠিক করা হবে’
- ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হলেন- মতিউর রহমান
- শেয়ার বাজারে সরকারি প্রতিষ্ঠান আনার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- পটুয়াখালীতে ২৫০ শিক্ষার্থীকে স্কুল ব্যাগ বিতরণ।
- দেশের খনিজ সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে
- যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- এবার সরকারি খরচে হজে যাচ্ছেন ৬৩ জন
- ভাবির গোসলের ভিডিও ধারণ করে চাঁদা দাবি
- টাকার মান কমানো হবে না: অর্থমন্ত্রী
- পেঁয়াজের দাম বাড়ছেই!
- বিনা সুদে ১১৯৯ টাকার কিস্তিতে নতুন প্রাইভেট কার !
- তিন কোটি যুবকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে: অর্থমন্ত্রী
- ৫,২৩,১৯০ কোটি টাকার বাজেট
- দেশে ছাগল কমে গরুর সংখ্যা বেড়েছে
- আরও ৭০০ কোটি টাকার ভ্যাট ফাঁকি ধরা পড়ল গ্রামীণফোনের
- ইসলামী ব্যাংকের পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ
- শিগগিরই পেঁয়াজের মূল্য ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে আসবে: শিল্পমন্ত্রী
- গোপন পিন ও এটিএম কার্ড ছাড়াই টাকা মিলবে বুথে
- বিটিআরসিকে ২০০ কোটি টাকা দেবে গ্রামীনফোন
- আগামী ১ ও ২ জুন খোলা থাকবে ব্যাংক
- বিক্রি বেড়েছে ‘মুক্তা’ পানির
- প্রাইজবন্ডের ড্র অনুষ্ঠিত