#মি-টু আন্দোলনের সত্যমিথ্যা এবং একজন সেলিম আল দীন
জব্বার হোসেন
প্রকাশিত: ২০ নভেম্বর ২০১৮
কাউকে না ছুঁয়েও ছোঁয়া, কারো সাথে না শুয়েও শোয়া আর কোথাও নয়, শুধু যৌন হয়রানির অভিযোগেই হয়। অভিযোগটি বড় ভয়াবহ। শুধু অভিযোগেই ঘটনাটি না ঘটলেও ঘটে যায়। অসম্ভবকে সম্ভব করা সম্ভব হয়।
‘হ্যাশট্যাগ মি-টু’ বেশ সাড়া ফেলেছে। দেশের বাইরে এবং দেশে। যৌন নিপীড়নের শিকার নারীরা মুখ খুলতে শুরু করেছে। বলতে শুরু করেছে কীভাবে তারা যৌন নিপীড়নের শিকার। এতদিন মুখ বুজে থাকা, মাথা নিচু করা মেয়েরা বুঝতে শিখছে, অন্যের দোষ আড়াল করা, গোপন করা অন্যায়। অন্যায়কে প্রশ্রয় দেয়া, পেলে-পুষে রাখার চেয়ে, বড় অন্যায় আর কিছুতে নেই। তাই তারা সমবেত হচ্ছে, এক হচ্ছে, একত্র হচ্ছে। বলছে তাদের না বলা কথা।
যৌন হয়রানির অভিযোগ এমনই এক ভয়াবহ, অমানবিক অস্ত্র যা কেবল ব্যক্তিকে অসম্মানই করে না, মনোবৈকল্যে ভোগায় অনেক কাল। আর সেকারণেই হয়তো যৌন হয়রানির অস্ত্র তিব্বতের দালাইলামা, ইতালির বারলুস কুনি, কিংবা আইএমএফ-এর প্রেসিডেন্ট ফিলিপ ট্রসক্যানের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল।
যৌন হয়রানির শিকার কি শুধু নারীই হয় তা নয় কিন্তু, হয় পুরুষও। যৌন হয়রানির শিকার নারী-পুরুষ উভয়ই। নারীরা একটু একটু করে বলতে শুরু করেছে। তবে পুরুষ সেভাবে এখনও বলতে শুরু করেনি। পুরুষতান্ত্রিকতাই পুরুষদের না বলার প্রধান কারণ। কেননা, পুরুষকেও শেখানো হয়েছে, তুমি যৌন হয়রানির শিকার হলেও তা বলতে বারণ, সমাজে এটাই নিয়ম।
সত্যের ক্ষেত্রে আমি বরাবরই বেপরোয়া ও অসভ্য। প্রচলিত সমাজের মিথ্যের চাদর ছিঁড়েখুঁড়ে আমি আরও বছর কয়েক আগে নিজের নিগৃহীত হবার কথা স্বীকার করেছি। মুখ খুলেছি, বলেছি অকপটে। লিখেছি, আমি অনেকবার যৌন হয়রানির শিকার। এমনকি নারী কর্তৃক, স্ত্রী কর্তৃক, বিবাহিত পুরুষেরাও যে ধর্ষিত হতে পারে, এ ধারণাটিও এখানে প্রথম আমারই দেয়া।
আমি মনে করি, সভ্য, মানবিক, আর গণতান্ত্রিক সমাজেই কেবল সম্ভব পুরুষ, নারী কর্তৃক যৌন হেনস্তার কথা অকপটে বলা। অপুরুষতান্ত্রিক আর সমতার সমাজ হলেই সেখানে পুরুষেরা নিজেদের নিগ্রহের কথা বলবে। আমি আমার মতো এমন আরো আরো আরো পুরুষদের দেখলে আনন্দিত হতাম, এটা ভেবে যে, সমাজ এগিয়েছে সততায়, সাহসিকতায়, মানবিকতায়, আর অপুরুষতান্ত্রিকতায়। কিন্তু তা কোথায়? বরং অসততা, অমানবিকতা আর পুরুষতান্ত্রিকতা সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে।
কিছু মানুষ সমাজে ওৎ পেতে থাকেই সুবিধা নেওয়ার জন্য। যখন যেখানে যাই হোক, তা থেকে তারা কিছু না কিছু পেতে চায়। নিজের মেধা যোগ্যতায় তাদের আস্থা নেই, বিশ্বাস নেই। তারা চায় অন্যের উপর ভর করে নাম কুড়োবে, বাহবা পাবে, অর্জন করবে। কিন্তু নিজের ভেতর সারবস্তু না থাকলে অর্জন তো দূরের কথা, ফলাফল শূন্য। এ মানুষদের বড়জোর সুবিধাবাদী ‘ফেমসিকার’ ভিন্ন আর কিছু মনে হয় না আমার।
সব আন্দোলনেরই কিছু আবর্জনা থাকে। ‘হ্যাশট্যাগ মি-টু’ আন্দোলনে যুক্ত হওয়া ‘মুশফিকা লাইজু’কে আমার ঠিক তাই মনে হয়েছে। মনে হয়েছে, নৈতিকতার কথা বলতে গিয়ে তিনি নিজেই অনৈতিকতার আশ্রয় নিয়েছেন। সেলিম আল দীনের বিরুদ্ধে তার যৌন হয়রানির অভিযোগের তথ্যে অনেক ফাঁকফোকর রয়েছে। অনেক ‘আলগা গল্প’ এখানে দৃশ্যমান। লাইজু প্রায় ত্রিশ বছর আগে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনার অবতারণা করেছেন, যার কেন্দ্র আচার্য সেলিম আল দীন।
আমার কিছু প্রশ্ন নেহাত কৌতূহল থেকে। লাইজু এক বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে সেলিম আল দীনের বাসায় বই আনতে গেলে তিনি তাকে জড়িয়ে ধরে চুমু খান। কোটের ভিতর থাকা স্তনযুগল স্পর্শ করবার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠেন, বলে বর্ণনা করেছেন। লাইজু তার প্রেমিককে নিচে রেখে একা উপরে যাওয়া সামাজিক বাস্তবতায় কতটা গ্রহণযোগ্য তা তিনি নিজেই জানেন।
দরজা খুলে রেখেই সেলিম আল দীন তাকে যৌন নিপীড়ন করতে থাকার বিষয়টি কতটা যৌক্তিক তা আমার জানা নেই। কিছু যদি করতেই হয় তবে তো তার মতো মেধাবী লোকের আগে দরজা ভালভাবে আটকে নেবার কথা! দরজা খুলে রেখে অমন বোকামি করতে যাবেন কেন তিনি?
আর লাইজু, আপনি ত্রিশ বছর ধরে এই ঘটনা গোপন রাখলেনই বা কেন? কেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, মিডিয়া, মানুষকে জানাননি? সেলিম আল দীন তো দলীয় ক্যাডার নন, সন্ত্রাসী নন, মাফিয়া নন, রাজনৈতিক দুর্বৃত্ত ছিলেন না যে তাকে এত ভয় পেতে হবে আপনার।
এই ঘটনা আপনি কখন বলছেন, যখন তিনি আর আমাদের মাঝে নেই, বেঁচে নেই। একজন মানুষ যখন থাকেন না, নেই, তখন একজন মৃত মানুষকে নিয়ে অমন বলাটা কতটা নৈতিক আমি জানি না। বলছেন তখন, যখন তার আর কোনো আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ নেই। চাইলেই যে-কেউ এখন বলতে পারেন রবীন্দ্রনাথ আমাকে ধর্ষণ করতে চেয়েছেন, শরৎচন্দ্র আমার নিতম্বে হাত দিয়েছেন, তারাশঙ্কর আমার স্তনে চাপ দিয়েছেন, জীবনানন্দ উপগত হতে চেয়েছেন, জসীম উদদীন জোর করেছেন মিলিত হতে। শুধু সেলিম আল দীন কেন, যে-কোনো মৃত মানুষের বিপরীতে অমন বলাটা অনৈতিক ও সহজ।
মুশফিকা লাইজু আচার্য সেলিম আল দীনের শিক্ষার্থী, আমি নিজেও তাই। সেলিম আল দীনকে কাছ থেকে দেখার সুযোগ হয়েছিল বলে বলছি, তিনি প্রেমিক ছিলেন, কিন্তু নিপীড়ক ছিলেন না। তিনি নির্যাতক ছিলেন না, ধর্ষক হবার তো প্রশ্নই ওঠে না। তার বিভাগের শিক্ষার্থীরা অনেকেই ছাত্রাবস্থায় কাজের সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েন। আমি নিজেও ছাত্রকালীন জীবনের প্রয়োজনে, জীবিকার প্রয়োজনে যুক্ত হই কাজের সঙ্গে। অনেক সময়েই অ্যাসাইনমেন্ট জমা দিতে পারিনি, তিনি পরে নিয়েছেন।
২০ এর মধ্যে শূন্য দেওয়ার যে অভিযোগ তা নিতান্তই অমূলক। শ্রেণিকক্ষে আমার উপস্থিতি সেভাবে ছিল না। মাস্টার্স পরীক্ষা; আমার পরীক্ষা দেবার অনুমতি নেই। তিনি আমার আবেদনপত্রটিতে শ্রেণিকক্ষে ২০০% উপস্থিতি লিখে চেয়ারম্যান বরাবর পাঠিয়েছিলেন মনে আছে। শুধু আমি চাকরি করে পড়াশুনাও করছি, এই জেনে। এমনই শিক্ষক ছিলেন, মানুষ ছিলেন, মানবিক ছিলেন তিনি।
সেলিম আল দীনকে শুধু একজন শিক্ষক বললে কম বলা হবে। বিশাল বিস্তারিত জ্ঞানের এক মানবিক জানালা ছিলেন তিনি। প্রেম, তাও শিখেছিলাম তার কাছেই। দেহজৈবনিকতাকে তুচ্ছ করে মানবপ্রেম যে আরো অন্য এক উচ্চতায় পৌঁছাতে পারে তা তার কাছ থেকেই জানা, বোঝা। তার আত্মজৈবনিক রচনা ‘ভাঙা প্রেম অশেষ বিশেষ’-এ নিজের সকল প্রেমানুভূতিকে তিনি তুলে এনেছেন এক আশ্চর্য মায়াময়তায়। যারা তাকে চেনেন না, জানেন না, তাদের নতুন করে সেলিম আল দীনকে জানতে বইটি সহায়ক। একই সঙ্গে প্রেম বুঝতেও।
যৌন হয়রানির অভিযোগ এমনই এক ভয়াবহ, অমানবিক অস্ত্র যা কেবল ব্যক্তিকে অসম্মানই করে না, মনোবৈকল্যে ভোগায় অনেক কাল। আর সেকারণেই হয়তো যৌন হয়রানির অস্ত্র তিব্বতের দালাইলামা, ইতালির বারলুস কুনি, কিংবা আইএমএফ-এর প্রেসিডেন্ট ফিলিপ ট্রসক্যানের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল।
যে আমি সমতায় বিশ্বাসী। সংখ্যালঘু যৌনতার মানুষদের অধিকারের পক্ষে কথা বলবার কারণে আক্রমণের শিকার, সে আমার বিরুদ্ধেও কাল অবিশ্বাস্যরকমভাবে কেউ যৌন হয়রানির অভিযোগ করলে বিস্মিত হবো না আমি মোটেও।
কেননা ‘প্রমাণবিহীন’ এ এমনই অভিযোগ, হয়তো এর সবটা মিথ্যে, আবার হয়তো সবটা সত্য!
লেখক : সম্পাদক, আজ সারাবেলা। ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, মিডিয়াওয়াচ। পরিচালক, বাংলাদেশ সেন্টার ফর ডেভলপমেন্ট জার্নালিজম অ্যান্ড কমিউনিকেশন। সদস্য, ফেমিনিস্ট ডটকম, যুক্তরাষ্ট্র।
- ডুয়েট সাংবাদিক সমিতির নতুন সভাপতি মাহতাব সাধারণ সম্পাদক মনির
- বিবিসিকে প্রথম সাক্ষাৎকারে অভিযোগ অস্বীকার করলেন শেখ হাসিনা
- জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে কোন দলের দাবি কতটা রাখা হলো
- ইনিংস ব্যবধানে জিতে সিরিজে এগিয়ে বাংলাদেশ
- ‘এত ভালো কথা শোনার অভ্যাস নেই’ নাজমুল হোসেন
- সরকার একটি দলকে ক্ষমতায় আনতে কাজ করছে : ডা. তাহের
- রাজধানী ও আশপাশের এলাকায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
- সবজিতে কিছুটা স্বস্তি ফিরলেও অস্বস্তি বাড়াচ্ছে পেঁয়াজ
- ধর্মের নামে রাজনীতি করা একটি দলের হাতে নারীরা নির্যাতিত হচ্ছেন
- কুমিল্লা লালমাইতে সৌদি ফেরত এক নারীর সঙ্গে সেলিমের প্রতারণা বিয়ে
- আ.লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না: প্রধান উপদেষ্টা
- প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন অধ্যাপক আলী রীয়াজ
- রাজশাহীতে বাসায় ঢুকে বিচারকের স্কুলপড়ুয়া ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
- খিলা আজিজ উল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী
- ইউনুস নিজের সই করা জুলাই জাতীয় সনদ লঙ্ঘন করেছেন: সালাহউদ্দিন আহমদ
- দলগুলো নির্বাচনে খেলবে, আর ইসি রেফারির ভূমিকা পালন করবে: সিইসি
- জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
- তিতুমীর কলেজে ছাত্রশিবিরের আওয়ামী লীগ বিরোধী বিক্ষোভ
- বুটেক্স সায়েন্স ক্লাবের নেতৃত্বে তাসমিয়া-পিয়াস
- সবার জন্য রিহ্যাবিলিটেশন সেবা: সুস্থ জীবনের অধিকার
- সারাদেশে ২০ চোরাগোপ্তা হামলা, ঢাকার প্রবেশমুখে চেকপোস্ট
- ট্রাইব্যুনালে কড়া নিরাপত্তায় বিজিবি, পুলিশ, সেনাবাহিনী
- ভয়- ভোগান্তি, দেশজুড়ে সতর্কতা
- চট্টগ্রামে কনস্টেবলের হাতেও এসএমজি
- বাজারে শীতের সবজি বেড়েছে, কমেছে ডিম ও পেঁয়াজের দাম
- একই দিনে নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্ত চূড়ান্তের পথে
- টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণে আহত মাদ্রাসা অধিদপ্তরের কর্মকর্তা
- জুলাই আদেশ জারি হচ্ছে আজ
- শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
- ব্রাজিলে কপ-৩০ সম্মেলনে লায়ন রফিকুল ইসলাম শান্ত
- ড.জাকির নায়েকের সফর বাতিলের প্রতিবাদে লাকসামে বিক্ষোভ মিছিল
- নোসাবের ভবানীগঞ্জ শাখায় নেতৃত্ব পেলেন: আশিক-আতাউর
- গ্যাস চুরির অভিযোগে এনসিপি নেতার বাড়িতে অভিযান, সংযোগ বন্ধ
- খাবারে পোকা নিয়ে পোস্ট, শিক্ষার্থীর উপর চড়াও ছাত্রীসংস্থার নেত্রী
- অস্ত্রধারী দেখলেই ব্রাশফায়ার
- ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে জনগণের সমর্থন চায় জামায়াত ড. সরওয়ার
- ব্রাজিলে কপ-৩০ সম্মেলনে লায়ন রফিকুল ইসলাম শান্ত
- কমিটি দেওয়ার আগেই তিতুমীর কলেজে জাতীয় ছাত্রশক্তির মশানিধন
- নীলফামারি কলেজে নোসাব সাক্ষাৎ, প্রস্তাব বিশ্ববিদ্যালয়ে পৌঁছাবে
- বগুড়ায় হত্যা মামলায় ৩ জনের ফাঁসি, ৩ জনের যাবজ্জীবন
- ভুয়া প্রচারণায় জাভান হোটেল কর্তৃপক্ষের সংবাদ সম্মেলন
- সাবেক মন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী আর নেই
- দশম গ্রেডে বেতনের দাবিতে শহীদ মিনারে হাজারো প্রাথমিক শিক্ষক
- ঢাকা থেকে নির্বাচন করবেন আসিফ মাহমুদ, পদত্যাগ সরকারের সিদ্ধান্তে
- পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের সুযোগ এখনো আছে: ট্রাম্প
- জনকল্যাণের রাজনীতিতে মাঠে ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল্লাহ হাসান
- জামায়াতের লক্ষ্য সরকার গঠন, বিরোধী আসনে বসা নয়
- সবার জন্য রিহ্যাবিলিটেশন সেবা: সুস্থ জীবনের অধিকার
- জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সমঝোতা হয়নি, এখন সিদ্ধান্ত সরকারের হাতে
- ‘গণতন্ত্রকে আবার ধ্বংস করার চক্রান্ত চলছে’- মির্জা ফখরুল
- যে কারণে মেয়েরা বিয়ের আগে মিলনের জন্য রাজি হয়
- দ্রুত গর্ভবতী হতে চাইলে যে উপায়গুলো অনুসরন করবেন
- ফার্মেসীতে বিক্রি হওয়া কিছু ওষুধে মিলছে ইয়াবার উপদান
- শিশুদের হাতে বিপদজনক এই গ্লো-স্টিক ললিপপ
- সুইমিং পুলে রোমান্টিক সহবাস!
- ঘুমের মধ্যে মেয়েদের লালা ঝরে?
- কেটে গেলে রক্তপাত বন্ধের ঘরোয়া উপায়
- ইতিহাসের বর্বরতম নগরী পম্পেই
- যৌন মিলনে ওযুধ খেলে যা হবে!
- মহিলাদের যৌন সুখ বাড়াবে ‘ফোরিয়া’
- অধ্যক্ষ গোলাম সারোয়ার সাঈদী মারা গেছেন
- লেবুর রসেই দূর হবে কিডনির পাথর
- কম সময়ে ওজন কমাতে যেভাবে রসুন খাবেন
- পাঁচ পরিস্থিতিতে যৌনতা এড়িয়ে যাওয়াই ভাল!
- বিছানায় রক্তের দাগ না পেলে নববধূকে জুতাপেটা!
