গুম কমিশন
ইলেকট্রিক শক দিলে পোড়া মাংসের গন্ধ পেতেন
তরুণ কণ্ঠ রিপোর্ট
প্রকাশিত: ৭ জুলাই ২০২৫
২৫ বছরের এক তরুণীর দুই হাত দুইদিকে বেঁধে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। সরানো হয় গায়ের ওড়নাটাও। সামনে দিয়ে পুরুষরা যাওয়া-আসা করছে আর যা-তা বলছেন। এত বেশি নির্যাতন করা হয় যে, নির্ধারিত সময়ের আগেই মাসিক শুরু হয়। নির্যাতনকারীদের কাছে প্যাড চাইলে এটা নিয়ে অনেক হাসাহাসি করতেন। মেয়েটি বলেছিলেন তিনি পর্দা করেন তবুও তার ওড়না কেড়ে নেওয়া হয়।
এটি কোনো সিনেমা কিংবা কাল্পনিক কাহিনি নয়। নয় কোনো ভিনদেশি ঘটনা। ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা সরকারের আমলের বাস্তব চিত্র এটি। ২০১৮ সালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ওই নারীকে গুম করে এমন পৈশাচিক নির্যাতন চালিয়েছে। অসহায় ওই নারীর মতো এমন বহু মানুষ গুম হয়ে দিনের পর দিন চরম শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।
মধ্যযুগীয় বর্বরতাকে হার মানানো অন্তত ১০ ধরনের নির্যাতন করা হতো গুম হওয়া অসহায় মানুষদের ওপর। যার মধ্যে রয়েছে চেয়ারে বসিয়ে বৈদ্যুতিক শক দেওয়া, নখ উপড়ে ফেলা, শব্দনিরোধক কক্ষে নিয়ে চোখে গামছা বেঁধে কখনো যমটুপি পরিয়ে হাত ওপরে বেঁধে বেধড়ক পেটানো, উলটো করে বেঁধে নির্যাতন, মুখের ওপর গামছা দিয়ে ওপর থেকে পানি ছাড়া, প্রস্রাবের সময় বৈদ্যুতিক শক দেওয়া, নির্মমভাবে মারধর, নখের নিচে সুচ ঢোকানো, বাঁশডলা ও যৌনভিত্তিক নির্যাতন ইত্যাদি।
নির্যাতনের এমন ভয়াবহ চিত্র উঠে এসেছে গুমসংক্রান্ত কমিশনের প্রতিবেদনে। সম্প্রতি গুমসংক্রান্ত কমিশন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গুম ও নির্যাতনের প্রাতিষ্ঠানিক দিক উন্মোচন করে প্রতিবেদন প্রকাশ করে। রাষ্ট্রীয় একটি গোয়েন্দা সংস্থা ও নিরাপত্তা বাহিনীর বিশেষায়িত একটি ইউনিটের সহযোগিতায় এ নির্যাতন চালানো হতো বলে জানানো হয়েছে প্রতিবেদনে।
ওড়না কেড়ে অহরহ পুরুষের হাসাহাসি
প্রতিবেদনে গুমের শিকার ২৫ বছর বয়সী ওই নারীর কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ২০১৮ সালে পুলিশ তাকে অপহরণ করে ২৪ দিন গুম করে রাখে। ভুক্তভোগী ওই নারী কমিশনকে বলেন, অনেকটা ক্রুশবিদ্ধ হওয়ার মতো করে হাত দুই দিকে বেঁধে ঝুলিয়ে রাখা হতো। তারা আমার ওড়না কেড়ে নিয়ে হাসহাসি করতেন। যেহেতু জানালার দিকে মুখ করা ছিল, তাই আমাকে এভাবে দেখার জন্য অহরহ পুরুষ মানুষ যে কতজন এসেছে তা বলা কঠিন। তারা হাসাহাসি করতেন। বলাবলি করছিল যে, এতদিন এমন পর্দাই করছ যে-এখন সব পর্দা ছুটে গেছে।
ওই নারী কমিশনকে আরও বলেছেন, আমার পিরিয়ড হওয়ার ডেট ছিল অনেক দেরিতে। কিন্তু আমার ওপর তারা এমনভাবে টর্চার করে যে তাতে আমি এত পরিমাণ অসুস্থ হয়ে যাই, সঙ্গে সঙ্গে আমার পিরিয়ড শুরু হয়ে যায়। তারপর তাদের বলি যে, আমার তো প্যাড লাগবে-তখন এটা নিয়ে অনেক হাসাহাসি করতেন বাহিনীর সদস্যরা।
প্রতিবেদনের তথ্যমতে, গুম হওয়াদের রাখা হতো শব্দনিরোধক স্থানে। ফলে নির্যাতনের সময় ভুক্তভোগীদের চিৎকার বাইরের কেউ শুনতে পেতেন না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভুক্তভোগীদের গুম করার কোনো আনুষ্ঠানিক রেকর্ড থাকত না। ফলে নিরাপত্তা বাহিনীগুলো দায়মুক্তভাবে নির্যাতন চালাতে পারতেন। বর্বর নির্যাতনের জেরে গুম হওয়াদের শরীরে ফুটে উঠা ক্ষত মুছতে তাদের ক্ষতস্থানে দেওয়া হতো ওষুধ বা মলম। জনসমক্ষে আনার পর ক্ষত বা নির্যাতনের চিহ্ন যেন না দেখা যায় তার জন্যই এমনটি করা হতো। অনেক ক্ষেত্রে নির্যাতনের চিহ্ন মুছে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করেই তাদের মুক্তি দেওয়া হতো। তবে অনেক ভুক্তভোগী ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে হাজির হয়ে স্পষ্ট নির্যাতনের চিহ্ন দেখালেও সেসব অভিযোগ উপেক্ষা করা হয়।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, আওয়ামী আমলে কথিত সরকারবিরোধী ষড়যন্ত্র সম্পর্কে জানতে টার্গেট করা ব্যক্তিদের গুম করার পর বিশেষ সেলে রাখা হতো। সেখানে তাদের ওপর চলতো ভয়াবহ নির্যাতন। শিফটিং সিস্টেমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিভিন্ন পদ্ধতিতে নির্যাতন চালানো হতো। কখনো ঝুলিয়ে পেটানো হতো, আবার কখনো আঙুলের নখ উপড়ে ফেলা হতো; এমনকি কখনো বৈদ্যুতিক শক দেওয়া হতো। এতে অনেকে অজ্ঞান হয়ে যেতেন, বমি করে দিতেন, আবার কেউ কেউ চোখ বাঁধা অবস্থায় নিজের শরীরের মাংস পোড়ার গন্ধ পেতেন।
ঘূর্ণায়মান চেয়ার ছিল র্যাব-২ ও সিপিসি-৩ এ
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভয়াবহ নির্যাতনের প্রমাণ ধ্বংসের চেষ্টা সত্ত্বেও কমিশন এমন কিছু উপাদান সংগ্রহ করেছে যা ভুক্তভোগীদের সাক্ষ্যের সঙ্গে মিলে যায়। বিশেষ করে র্যাব-২ এবং কমান্ড অ্যান্ড প্লাটুন কোম্পানি (সিপিসি)-৩ এ ব্যবহৃত ঘূর্ণায়মান চেয়ার, টিএফআই সেলে মানুষকে ঝুলিয়ে রাখার জন্য ব্যবহৃত পুলি-সিস্টেম এবং একাধিক স্থানে শব্দনিরোধক ব্যবস্থা।
৩৯১ দিন গুম থাকা ৪৬ বছর বয়সী এক ব্যক্তি কমিশনকে জানিয়েছেন, পুরুষ ভুক্তভোগীদের রাখার সেলগুলো ছিল ক্ষুদ্র ও সংকীর্ণ। সেলে টয়লেট ব্যবহারের জন্য নিচু বিল্ট-ইন প্যান বসানো ছিল। মাঝে কোনো দেওয়াল না থাকায়, ভুক্তভোগীরা যখন শুয়ে থাকতেন, তখন তাদের শরীর প্রায়শই ওই প্যানের ওপরেই পড়ে থাকত। ফলে তাদের ময়লা, প্রস্রাব ও মলের অস্বাস্থ্যকর অবস্থার মধ্যে থাকতে হতো। এছাড়া এসব সেলে সিসি ক্যামেরা দিয়ে প্রতিটি কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণ করা হতো। ফলে ভুক্তভোগীদের সবচেয়ে ব্যক্তিগত মুহূর্তেও, যেমন প্রাকৃতিক কাজের জন্য টয়লেট প্যান ব্যবহারের সময়ও চরম অপমান ও লজ্জার মধ্যে থাকতে হতো। ঠিকমতো ঘুমাতেও দিত না নিরাপত্তা প্রহরীরা।
গামছা, জম টুপি দিয়ে চোখ বাঁধা থাকত
২০২৩ সালে সিটিটিসিতে ১৬ দিন গুম ছিলেন ৪৭ বছর বয়সী এক ব্যক্তি। তিনি বলেছেন, চোখ কখনো গামছা দিয়ে, কখনো জম টুপি দিয়ে বাঁধা থাকত। হাত কখনো সামনে, কখনো পেছনে। আর যখন বেশি মারবে, তখন এই হাত পেছনে দিয়ে রাখত আর আমার এই কনুইগুলো, দুই হাঁটু এগুলোতে খুব জোরে জোরে মারত মোটা লাঠি দিয়ে। আমি মনে করতাম যে, আমার হাড়গুলো বুঝি ভেঙে যাবে, কিন্তু পরে দেখলাম যে ফুলে অবস্থা খুব খারাপ হয়ে গেছে, কিন্তু হাড় ভাঙছে এ রকম বুঝি নাই। এক পর্যায়ে আমাকে বলল যে, তোর হাড় থেকে মাংস আলাদা করে ফেলব।
মাথা নিচের দিক, পা ওপর দিক দিয়ে টর্চার
র্যাব-১১ এ গুম হওয়া এক যুবক বলেছেন, তার পা বেঁধে ওপর দিকে ঝুলিয়েছে। মাথা নিচের দিক, পা ওপর দিক দিয়ে। শরীরে কোনো পোশাক রাখে নাই তখন। তারপরে এলোপাতাড়ি আমাকে দুজনে একসঙ্গে পেটাতে থাকে। খুব সম্ভব বেতের লাঠি দিয়ে। পরে আমাকে অসংখ্যবার টর্চার করেছে এবং মারতে মারতে আমার এমন হয়েছে, চোখের কাপড় খুলে গেছে। নাকে-মুখে চড়ানো, থাপড়ানো। শুধু পিছে মারছে। ওই সময়ে চামড়া ছিঁড়ে, মানে চামড়া ফেটে রক্ত ঝরে গেছে।
এই ভুক্তভোগীকে সিটিটিসিতে টানা প্রায় ২৪ ঘণ্টা ধরে নির্যাতন করা হয়েছিল, নির্যাতনকারীরা পালাক্রমে ৪ ঘণ্টার শিফটে তাকে মারধর করত। তার শরীরজুড়ে এখনও স্থায়ী আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এই নির্যাতনের ঘটনা একজন সহবন্দি নিশ্চিত করেছেন, যিনি সেই সময় তার কষ্ট স্বচক্ষে প্রত্যক্ষ করেছিলেন।
আঙুলের নখ উপড়ে ফেলা হয়
র্যাব-১১ এ ৪২ দিন গুম থাকা আরেক ব্যক্তি বলেছেন, ‘হাত সম্ভবত গামছা বা কাপড় দিয়া বেঁধেছে। বেঁধে, আমার এই হাঁটুর ভেতরে দিয়া হাত ঢুকাইয়া এই দুই হাঁটুর মাঝখান দিয়া লাঠি ঢুকাইয়া একটা উঁচু কোনো স্ট্যান্ডের মধ্যে রাখছে। যেটার কারণে আমার পাগুলো ওপরে ছিল। আর মাথা নিচু হয়ে গেছে। পায়ের তালুর মধ্যে এবার বাড়ি শুরু করেছে। চিকন একটা লাঠি হবে সম্ভবত। আবার ওই প্রথম থেকে একই প্রশ্ন, নামগুলা বল, তোমার সঙ্গে কে কে আছে।’
৫৬ বছর বয়সী এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, নির্যাতনের এক পর্যায়ে আঙুলের নখ উপড়ে ফেলা হয়।
আঙুলে সুচ ঢোকানো হতো
র্যাব-১০ এ গুমের শিকার এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, গ্রিলের মধ্যে হ্যান্ডকাফ দিয়ে আমাকে দাঁড় করিয়ে রাখত। আমি যেন বসতে না পারি। পা খুব ফুলে গিয়েছিল আমার। হাতে দাগ পড়ছে। এই যে দাগগুলো... ওয়াশরুমে যেতে চাইলে, ওয়াশরুমে যেতে দিত না। এই অত্যাচার শুরু হয়ে গেলো। এর মধ্যে একদিন এসে আঙুলটাকে এভাবে প্লাস দিয়ে ধরছে। ধরার পরে টেবিলের ওপর হাত রেখে, প্লাস ধরে, আরেকজন সুচ ঢুকিয়েছে। এই যে সুঁইয়ের দাগ। কয়, তুই আবদুল মুমিন না? স্যার, আমি আবদুল মুমিন না, আমার নাম হলো হাবিব।
২০১০ সালে র্যাবে ৪৬ দিন গুম থাকা এক যুবক জানিয়েছেন, পায়ে দুইটা ক্লিপ লাগিয়ে দিলো, প্রথম শক খাওয়ার অভিজ্ঞতা। মনে হচ্ছে যখন শক দেয়, টোটাল শরীরটা আমার ফুটবলের মতো গোল হয়ে যায়। এ রকম আট দশবার আমাকে শক দিয়েছে। শকটা হয়ত তিন-চার সেকেন্ড সর্বোচ্চ থাকে। তাৎক্ষণিক শরীরটা গোল হয়ে যায়, রগগুলো চেপে ধরে তো ওই প্রশ্নগুলো করে আর শক দেয়, প্রশ্নগুলো করে আর শক দেয়। খুবই বেপরোয়াভাবে চার-পাঁচ জন পেটানো শুরু করে, দুই হাত ধরে ওই হুকের ওপর লাগায় দিয়ে। মনে হচ্ছে হয়ত কিছুতে সুইচ টিপছে, অটোমেটিক আমার শরীরটা ওপরে উঠে যাচ্ছে। এই মুহূর্তে আমার কাপড় খুলে, আবার ওই একই ক্লিপ লাগায় দেয় আমার গোপন দুইটা অঙ্গে এবং একই জিজ্ঞাসাবাদ চলতে থাকে। যখনই সুইচ দেয়, আমার মনে হয়েছে যে, আমার সে অঙ্গগুলো পুড়ে যাচ্ছে এবং মাঝে মাঝে আমি গোশত পুড়লে যে রকম একটা গন্ধ লাগে, সেই গন্ধটা পেতাম।
এছাড়াও একাধিক ভুক্তভোগী জানিয়েছেন, মুখের ভেতর গামছা দিয়ে পানি দেওয়া, ঘূর্ণায়মান চেয়ারে বসিয়ে নির্যাতন, প্রস্রাবের সময় বৈদ্যুতিক শক, গোপনাঙ্গে বৈদ্যুতিক শক দেওয়া ছিল নিত্যদিনের ঘটনা।
যৌনাঙ্গে বৈদ্যুতিক শক
যৌনাঙ্গকে নির্যাতনের লক্ষ্যবস্তু করার বর্ণনা তুলে ধরে ৩৯ দিন গুম থাকা একজন বলেন, ক্লিপ দিয়ে কারেন্ট শক দেওয়া শুরু হয়ে গেছে। গাড়ির মধ্যে খুব চেঁচাচ্ছি .... দুই পা সামনের সিটে লাফানোর কারণে আমার প্রায় এক ফুট করে দুই পা ছিলে যায়। কিন্তু ওইটার ব্যথা কিছু মনে হয়নি। কারেন্ট শকের ব্যথা এতটা ভয়ংকর।
কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মুক্তির পরও নির্যাতনের শিকার ব্যক্তিরা দীর্ঘমেয়াদি মানসিক ট্রমার স্পষ্ট লক্ষণ বহন করেন। তাদের চলমান চিকিৎসা ও মনোস্বাস্থ্য সহায়তার প্রয়োজন হয় এবং অনেকের শিক্ষা ও কর্মজীবন ব্যাহত হয়। এর সঙ্গে যুক্ত হয় নিরাপত্তা বাহিনীর দায়ের করা ভুয়া মামলাগুলোর আইনি লড়াইয়ের ব্যয়। প্রতিটি মামলার জন্য একজন ভুক্তভোগীর গড়ে প্রায় ৭ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। অনেকের পারিবারিক জীবন মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই পরিবারগুলো এই চাপ সহ্য করতে পারে না, ফলে ভুক্তভোগীরা এক অনিশ্চয়তা ও প্রান্তিকতার জীবনে আটকে পড়েছেন।
- শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন
- মালাইকার পছন্দের পুরুষ: “রুক্ষ, সাহসী আর রোমান্টিক”
- চলতি বছরের সর্বাধিক উপার্জনকারী দক্ষিণী অভিনেত্রী রাশমিকা
- ওপেনিংয়ে চমক: অস্ট্রেলিয়ার প্রথম টেস্টের স্কোয়াড ঘোষণা
- রউফ, সূর্যকুমার-বুমরাহ ‘৬-০’ ইশারায় শাস্তি
- নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম ও সর্বকনিষ্ঠ মেয়র জোহরান মামদানি
- রাজনীতিটা এখন ডাস্টবিনের মতো হয়ে গেছে’ — রুমিন ফারহানা
- বিএনপি-জামায়াতের মনোনয়ন না পাওয়া নেতাদের টানছে এনসিপি
- ৮৫ আসনে বিএনপির হেভিওয়েট প্রার্থীদের মুখোমুখি জামায়াতের প্রার্থীর
- ‘আমেরিকা-ইসরাইল ৩০ লাখ মুসলিমকে হত্যা করেছে’ — হুথি নেতার দাবি
- সূর্যের আলো কম, মনও ভারী: শীতকালীন বিষণ্ণতার কারণ ও প্রতিকার
- বিএনপিতে যোগ দিলেন জুলাই শহীদ মুগ্ধর ভাই স্নিগ্ধ
- প্রকৃতির সঙ্গে সম্পর্কে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান চতুর্থ
- জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটের ঠিকানা পরিবর্তন
- নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনের ডাক দিলেন তারেক
- মার্কিন রাডারে নাইজেরিয়া, সামরিক হামলার হুমকি
- জবিস্থ চটগ্রাম জেলা ছাত্র কল্যাণের নেতৃত্বে আরাফাত-নোমান
- তিতুমীর কলেজে ডেঙ্গু মশার উপদ্রব, অতিষ্ঠ শিক্ষার্থীরা
- বিইউবিটিতে মাদক ও যৌন হয়রানি বিরোধী সেমিনার অনুষ্ঠিত
- নীরবতা ভেঙে ফিরছেন শ্রদ্ধা কাপুর, আসছেন নতুন রূপে
- একদিনে ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে নতুন ১১০১ জন
- “টিম ছাড়া কিছু বলব না”– নতুন প্রজেক্টে তানজিন তিশা
- আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতির ভাতিজার পদায়ন - সমালোচনার ঝড়
- পিছিয়ে গেল আলিয়ার ‘আলফা’ মুক্তির তারিখ
- ভারতে মারা গেলেন ‘হাসিনা বেগম’
- মাঠ বদলেই ভাগ্য খুলল হারমনপ্রিতদের
- নারী ক্রিকেটারদের বেতন বাড়াল বিসিবি
- উত্তর কোরিয়ার সাবেক রাষ্ট্রপ্রধান কিম ইয়ং নামের মৃত্যু
- জুলাই সনদ বাস্তবায়নে অনড় বিএনপি-জামায়াত, অস্পষ্ট অবস্থানে এনসিপি
- খালেদা জিয়াকে নিয়ে নির্বাচনী অভিযানে বিএনপি, প্রার্থিতা ২৩৭ আসনে
- মধ্যরাতে বিএনপির চার নেতাকে বহিষ্কার
- ভারতে মারা গেলেন ‘হাসিনা বেগম’
- শারীরিক এবং মানষিক সুস্থ্যতার জন্য খেলাধুলা অপরিহার্য
- আজ এখলাছপুরে ফ্রি মেতিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হবে
- ইবতেদায়ি শিক্ষকদের ভুখা মিছিলে পুলিশের টিয়ারশেল ও জলকামান
- নোসাবে উপদেষ্টা হিসেবে যুক্ত হলেন অধ্যাপক ড. মোঃ আবুল কালাম আজাদ
- চবি ছাত্রদলের গণশিক্ষা সম্পাদক হলেন এস এম অভি
- আস্থাহীন গণতন্ত্র, বিভাজন ও ডলার সংকট: যুক্তরাষ্ট্রের নীরব পতন
- দেশীয় কর্মসংস্থান ও হুন্ডি রোধে জিএসএ নিয়োগ আইন বহাল রাখার দাবি
- জকসু নির্বাচনকে ঘিরে ১২ দফা দাবি ছাত্রদলের
- নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনের ডাক দিলেন তারেক
- নাসিরনগরবাসীর সুখ-দুঃখে পাশে থাকতে চাই: এম.এ হান্নান
- ভাইরাল বাজি ‘কার্বাইড গান’ কেড়ে নিচ্ছে শিশুদের দৃষ্টি
- বক্স অফিসে ‘থামা’র ঝড়, ৭ দিনে আয় ১৪০ কোটির বেশি
- নির্বাচনে স্বজনপ্রীতি রোধে প্রধান উপদেষ্টার নতুন নির্দেশনা
- দুর্ঘটনা রোধে প্রধান ভূমিকা গাড়ী চালকদের দক্ষতার:সেলিম রেজা বাবু
- জকসু নির্বাচন আয়োজনে পাঁচ সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠন
- এনসিপির প্রতীক শাপলা কলি, ধানের শীষের সঙ্গে লড়াইয়ের ঘোষণা
- সরকারি তিতুমীর কলেজে আন্তঃবিভাগ ফুটবল ফাইনাল অনুষ্ঠিত
- বাংলাদেশের সংগীত গাওয়া কংগ্রেস নেতাদের বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশ
- সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন লে.জে. শফিকুর রহমান
- ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী যুবলীগের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে ষড়যন্ত্র!
- স্যার আবেদের স্মরণে অঝোরে কাঁদলেন ড. ইউনূস
- দ্রুত রাজাকারের তালিকা সংশোধনের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
- মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী ও সচিবকে ক্ষমা চাইতে নোটিশ
- কার্গো বিমানে আসছে পেঁয়াজ
- নুরের ওপর হামলা দুর্ভাগ্যজনক: তোফায়েল আহমেদ
- ১০ শতাংশ কমছে টেলিটকের ডাটা প্যাকেজের দাম
- এসপি হারুনের যত অভিযোগ : গাজীপুর অধ্যায়
- রাজাকারের তালিকায় ৬০ পয়সাও খরচ হয়নি : মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী
- বসল ১৯তম স্প্যান পদ্মা সেতুতে, দৃশ্যমান হল ২৮৫০ মিটার
- সাদেক হোসেন খোকা আর নেই
- রাজাকারের তালিকায় মুক্তিযোদ্ধার নাম আসায় দুঃখ প্রকাশ
- আজ থেকে ৩৫ টাকায় পেঁয়াজ বিক্রি করবে সরকার
- ১৬ ডিসেম্বর থেকে জাতীয় স্লোগান ‘জয় বাংলা’ ব্যবহারের মৌখিক নির্দেশ
