ধর্ষণ, বিচার ও আমাদের রুগ্ন বাস্তবতা - কেশব রায় চৌধুরী
প্রকাশিত: ১২ অক্টোবর ২০২০

ক্রমাগত ধর্ষণকাণ্ডে আমরা স্তম্ভিত সবাই। দেশজুড়ে চলছে সাকুল্যে প্রতিবাদ। সরকারও বিব্রত মোটাদাগে। মাননীয় প্রধান বিচারপতিও তাঁর বিব্রতবোধের কথা উচ্চারণ করেছেন সমুচ্চারে। মাননীয় আইনমন্ত্রী এই সংক্রান্তে আশু করণীয়ের কথা বলছেন দ্ব্যর্থহীনভাবে। জাতিসংঘও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে তার যথানিয়মে। ঝোপ বুঝে কোপ মারার মতো সরকার-বিরোধীরাও এই সুযোগে সরকার বা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি ছুড়ে মারছেন একের পর এক নিন্দাবাক্যের তির্যক তির।
সে যাই হোক, এই বিভৎসতা থেকে উত্তরণের স্থায়ী সমাধানটা আসলে কি বা কই? আর সেই অভীষ্টসাধনে আমাদের বাস্তবতাই বা আমাদের কতটুকু আশার জোগান দেয় এই স্তম্ভিতকালে ? আলোচনাটা আজ আমার সেই লক্ষ্যেই।
আচ্ছা ধরুন কালকেই ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড করে দেওয়া হলো- তাতে ধর্ষণের সংখ্যা কি কমে যাবে আদৌ ? কিংবা ধর্ষকেরা মৃত্যুদণ্ডের ভয়ে ধর্ষণ বন্ধ করে দেবে তওবা করে ? বিদ্যমান আইনে ধর্ষণের শাস্তি যে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, তাও ধর্ষকেরা আদৌ জানে কি ? কিংবা এই যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের ভয়ে কি ধর্ষকেরা তাদের ধর্ষণ বন্ধ করে দিয়েছে যথাভিমতে ?
আচ্ছা ধর্ষণের কথা বাদ দিন। প্রতিদিনই তো টিভির স্ক্রল বা পত্রিকার পাতা জুড়ে খুনের দায়ে ফাঁসি কিংবা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায়ের খবর প্রচার হচ্ছে ফলাও করে- তাতে কি খুন কমে গেছে একটু-আধটুও ? নাকি তা বন্ধ হয়ে গেছে চিরতরে ? বিগত কয়েক বছর ধরে তো অজস্র রাঘববোয়াল দুর্নীতির দায়ে জেলে গেছেন কিংবা যাচ্ছেন অহরহ- তাতে কি দুর্নীতি কমেছে তার ছিটেফোঁটাও ? গত বছরে গন্ডায় গন্ডায় যে ইয়াবা ব্যবসায়ীরা ক্রসফায়ারে মারা গেল- তাতে কি ইয়াবার রমরমা ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেছে যৎসামান্যও ? দু-চারটি আলোচিত মামলার বিচারকাজ অতি দ্রুত বা দুই-ছয় মাসের মধ্যে শেষ করার মধ্য দিয়ে কি বর্তমানে চলমান ছত্রিশ লাখ মামলার জট কমিয়ে ফেলা গেছে বা যাবে আদতে ?
এই সকল জিজ্ঞাস্যের পরিস্কার উত্তর হচ্ছে- না। আমাদের বর্তমান বাস্তবতার নিরিখে এই সব কোনাচে পথ ধরে অভীষ্টসিদ্ধি হবে না কোনোমতেই। চলমান সঙ্গিন অবস্থায় আমাদের পিঠ এমন ভাবে দেয়ালে ঠেকে গেছে যে, এখন সময় হয়ে গেছে এমন করে ভাববার যে, কীভাবে এমন বাড়বাড়ন্ত অপরাধসমূহের লাগাম টেনে ধরা যায় অনতিবিলম্বে ?
তজ্জন্য চলমান অস্থির ও বিলীয়মান সমাজের নানাবিধ সংস্কারের দীর্ঘমেয়াদী একটা চিন্তা রাষ্ট্রকে মাথায় নিয়ে এগুতে হবে এখন থেকেই। নানান টানাপোড়েনে সেটার সম্ভাবনা নিয়ে সংশয়ের যথেষ্ট উদ্রেক ঘটলেও তৎভাবনায় সংশ্লিষ্টদের আর নিশ্চল বসে থাকার কোনো অবকাশ নেই। এখনই করা সম্ভব উপায়গুলো নিয়ে ভাবতে ও এগুতে হবে এক্ষুণি।
প্রশ্ন হচ্ছে, তার মধ্যে কোন্ বিষয়টার অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত ঠিক এই মুহূর্তে ? রাজপথের বিক্ষুব্ধদের একটা বড়ো অংশ ধর্ষণসংকান্ত বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠনের পক্ষে সোচ্চার হয়েছেন। দাবির যৌক্তিকতা বিরাজমান শতভাগ। প্রয়োজন সাপেক্ষেই তো নতুন নতুন আইন প্রণীত হয় আর বিশেষ বিশেষ আদালত গঠিত হয়। হয়েছেও এতাবৎকাল, হচ্ছে এখনও হরহামেশাই। গত দুই দশকে সময়ের প্রয়োজনে এমন বিশেষ আইন প্রনয়ণসহ বিশেষ আদালত বা ট্রাইব্যুনাল গঠিত হয়েছে কয়েক ডজন। তাতে একদমই কোনো কার্যসিদ্ধি হয়নি তা নয়, কিন্তু তাতে সর্বসিদ্ধি হয়েছে কী ? হয়নি মোটেও। প্রশ্ন হচ্ছে- হয়নি কেন? হয়নি এজন্য যে, যেখানে এমন আদালতের প্রয়োজন ছিল পাঁচটি সেখানে হয়তো হয়েছে একটি। তাতে বিচারপ্রার্থীরা নামসর্বস্ব একটি বিশেষ আদালতে যাচ্ছেন বটে, কিন্তু দ্রুত প্রতিকার লাভের পূর্ববৎ-ভোগান্তি কমেনি তার একটুও। কিছুদিন যাওয়ার পর দেখা যায় ওই বিশেষ আদালতেই আবার জমে যাচ্ছে মামলার বিশাল এক স্তুপ। এককথায়, যেই লাউ সেই কদু !
বিশেষ আইন বা বিশেষ আদালতের কথা বাদ দিন। আসল কথা এই যে, আমাদের এই বিশাল জনসংখ্যা আর হুড়মুড় করে ক্রমাগত বেড়ে যাওয়া মামলার তুলনায় বিদ্যমান স্বল্পসংখ্যক আদালত বা বিচারক দিয়ে বিচারবিভাগ থেকে এর চেয়ে বেশি কিছু প্রত্যাশা করার কোনো অবকাশ নেই অনিবার্য কারণেই। সতেরো শ ঊনচল্লিশ কোটি টাকা বার্ষিক বাজেটের বিচারবিভাগ থেকে অলীক কিছু কেবল প্রত্যাশা করা যেতে পারে স্বপ্নঘোরেই, বাস্তবতার নিরিখে তা নয় মোটেও !
গত সপ্তাহ দুয়েক ধরে একের পর এক ভিত নাড়িয়ে দেওয়া ধর্ষণের ঘটনার রেশ ধরে উত্তরণের কত কত বিশেষজ্ঞ মতামতই না শুনছি আমরা ! সংশ্লিষ্টদের কেউ কেউ অবশ্য যথার্থই বলছেন; তবে সংক্ষুব্ধ বা বিক্ষুব্ধদের অধিকাংশই বলছেন হয় না জেনে অথবা না বুঝে, তারা বলছেন কেবল সাময়িক আবেগের বশবর্তী হয়ে।
একদমই সত্য যে, সবাই সব বিষয়ে জানার কথা নয় বা সব জানার সুযোগও নেই বাস্তবে। তবে প্রয়োজনের তাগিদে দরাজগলায় দাবি তোলার মতো এমন আবেগেরও যথেষ্ট আবশ্যকতা রয়েছে রাজপথে। কিন্তু আমরা সংশ্লিষ্টরা যারা বছরের পর বছর ধরে এই সমস্যাটা দেখছি বা বলছি বা মূলে কাজ করছি, তাদের দাবি বা উপলব্ধির মূল্যও কি চোকানো হয়েছে অদ্যাবধি ?
ধর্ষণের মামলা হোক, খুনের মামলা হোক, দুর্নীতির মামলা হোক কিংবা কোনো দেওয়ানি বা ফৌজদারি যেই মামলাই হোক না কেন, পাঁচ-সাত-দশ বছর ধরে মামলা চললে তার কোনো ইতিবাচক প্রভাব সমাজে পড়ার কোনো যৌক্তিক অবকাশ আছে কী ? বরং তাতে হাঁপিয়ে চলা বিচারবিভাগের প্রতি দিনদিন ভুক্তভোগীদের আস্থা হ্রাস পাচ্ছে আরও। খেয়াল রাখতে হবে এটা সর্বাগ্রে যে, বিচারকেরা কোনো যন্ত্র বা মেশিন নয়। দ্বিগুণ, তিনগুণ, চারগুণ বা পাঁচগুণ মামলা স্কন্ধে ধরিয়ে দিয়ে কোনো বিচারকের কাছ থেকে এর বেশি প্রত্যাশা করা স্রেফ বাতুলতা মাত্র !
প্রসঙ্গক্রমে একটা মামলার আসামির উপলব্ধির কথা এখানে উল্লেখ করা আবশ্যক। সাধারণ মারামারির এক মামলায় সাত বছর পরে আসামিকে নির্দোষ সাব্যস্তে খালাস প্রদান করা হলে আসামি নিশ্চলভাবে কাঠগড়ায় অব্যক্তে দাঁড়িয়ে থাকেন কিছুক্ষণ। কৃতজ্ঞতাস্বরূপ আসামির আইনজীবী আসামিকে ইশারা করে আমাকে সালাম দিতে বললে আসামি আমার দিকে বিরক্তির দৃষ্টি নিক্ষেপ করত বিড়বিড় করে বলতে থাকলেন- "যেই দিন মামলা হইছে আমি তো হেই দিনই জানি আমি নির্দোষ, আর এইডা জানতে কোর্টের লাগছে সাত বছর !" স্রেফ নির্বাক হয়ে স্বস্থানে বসে থাকা ছাড়া আমার আর কোনো গত্যন্তর ছিল না সেই সময়। যদিও তার অন্তঃস্থ ভাবাবেগে অন্তরিন হয়ে আছি আমি এখনও।
নানান সীমাবদ্ধতার কারণে সকল বিচারপ্রার্থীরা হয়তো এমন হতাশার কথা প্রকাশ্যে ব্যক্ত করার সুযোগ পায় না আদালতে, কিন্তু তাদের অব্যক্ত হতাশা আর বঞ্চনার দীর্ঘশ্বাস আমাদের বিচারকদের নানা ইন্দ্রিয় হয়ে তা অবশেষে ঠাঁই পায় মনের অন্দরমহলে, যার অসহ্য ভার বয়ে বেড়াতে হয় আমাদের প্রতিনিয়তই।
এমনি করে সারাদিন শম্ভুকগতির বিচারকার্য শেষে যখন ঘরে ফিরে ক্লান্ত শরীর আর অতৃপ্ত মন নিয়ে টিভির সামনে চোখ বুলাই আর দেখি বিচারহীনতার সংস্কৃতি কিংবা ধীরগতির বিচারব্যবস্থা নিয়ে আমাদের তুলাধুনা করা হচ্ছে প্রতিনিয়ত, তখন রাগ-ক্ষোভ আমাদের চিত্তে দ্বিগুণ হারে উদ্গারিত হলেও তা চেপে রাখতে হয় সঙ্গত কারণেই। সেই চাপা ক্ষোভ থেকেই বলছি- চটকদারিত্বমূলক কথা, দাবি বা সমাধান বিচারবিভাগের আমূল সংস্কারের নিমিত্ত কোনো চূড়ান্ত সমাধান নয়। বরঞ্চ হাঁটতে হবে সংশ্লিষ্টদের স্থায়ী এবং চূড়ান্ত সমাধানের অভিমুখ ধরেই।
আর সেই লক্ষ্যে আইন সংশোধন করে মৃত্যুদণ্ডের বিধান প্রনয়ন, বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন ইত্যাদি নানামুখী সাময়িক সংস্কারের পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদী সমাধানের নিমিত্তে অচিরেই আদালতের সংখ্যা তথা বিচারকের সংখ্যা বাড়াতে হবে কয়েকগুণ, ক্রমান্বয়ে। তাতে অপরাধ চিরতরে বন্ধ হয়ে যাবে এমনটা বলা যাবে না কিছুতেই; তবে, তাতে অন্তত কার্যকর দ্রুত বিচারের মাধ্যমে আইন-আদালতের প্রতি জনমনের আস্থা এবং ভয় দু'টোতেই টেকসই ছাপ ফেলানো সম্ভব নিশ্চিতভাবেই।
বিগত সময়ের এতদ্রুপ পরিক্রমা পর্যালোচনায় এটা এখন নিঃসন্দেহে বলা চলে যে, চলমান জোড়াতালি বা শর্টকাট বিচারের সংস্কৃতি আকঁড়ে ধরে কমানো বা বন্ধ করা যাবে না এমন সব অপরাধের পৌনঃপুনিকতা। ফলত, অচিরেই আবার কোনো একদিন এমন কোনো বিভৎসতায় গণ-শ্লোগানে কেঁপে ওঠবে রাজপথ; টিভি-মিডিয়ায় বিচারালয়ের প্রতি বিদ্রুপের ঝড় ওঠবে সংশ্লিষ্ট বা সবজান্তা বিশেষজ্ঞদের; ভুক্তভোগীদের হাঁসফাঁসে তপ্ত হবে বিচারালয় আর বিচারকেরা খাবি খাবেন কেবল দৃষ্টির অগোচরে !
তাতে কাজের কাজ আসলে হবে না কিছুই। বরঞ্চ অলক্ষিতেই থেকে যাবে রাজপথের সময়ের দাবি, বিচারপ্রার্থীদের ক্রমাগত গোঙানি আর বিচারকদের অন্তঃপুরের চাপা ক্ষোভ !
লেখক- কেশব রায় চৌধুরী,
অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ, ঢাকা -এর টাইমলাইন থেকে সংগৃহীত।
- শত বাধা পেরিয়ে বলিউড ও হলিউডে সফল প্রিয়াঙ্কা চোপড়া
- এআই ট্রেন্ডে আবেগঘন বার্তা দিয়ে ভক্তদের হৃদয় ছুঁলেন আলিয়া ভাট
- গাজায় ভয়াবহ আগ্রাসন: ইসরায়েল একঘরে, ফিলিস্তিনিদের দুর্ভোগ বৃদ্ধি
- তফসিলের আগেই চমক: তরুণদের হাতেই বিএনপির মনোনয়ন!
- গণপরিষদ নির্বাচন নিয়ে এনসিপির মাথাব্যথা, প্রয়োজনে আন্দোলন
- জুলাই সনদ বাস্তবায়নে দ্রুত ঐকমত্যের আশা প্রকাশ করলেন আলী রীয়াজ
- রমজানের আগেই জাতীয় নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
- জামায়াতকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য রুমিন ফারহানার
- রাকসুর ব্যালটে শিক্ষার্থীরা প্রমাণ দেবে রাবিতে ছাত্রদলই শক্তিশালী
- তিন দফা দাবিতে সাতরাস্তায় কারিগরি শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
- কোনো পদক্ষেপেই কাজ হচ্ছে না, কে থামাবে ‘বাংলার টেসলা’?
- নীরব মহামারি: ব্যাটারিচালিত রিকশায় পঙ্গুত্বের করুণ কাহিনি
- রবিবার অন্ধকারে ঢাকবে সূর্যের আলো
- চাঁদাবাজ-টেন্ডারবাজ-দালালদের দৌরাত্ম্যে বিপর্যস্ত ঢাকা মেডিকেল কল
- সত্যিই কি ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানি সুন্দরী নায়িকা হানিয়া আমির?
- ভুয়া প্রমাণিত হলে জুলাই শহীদ ও যোদ্ধাদের নাম তালিকা থেকে বাদ
- ব্যবসা মাঝে মন্থর ছিল, এখন একটু ভালো: অর্থ উপদেষ্টা
- দর্শকের হৃদয়ে স্থান করে নেওয়া কে এই হানিয়া আমির
- রংপুরে পদ্মরাগের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ
- ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- বাংলাদেশকে টপকাতে জাহাজ ভাঙায় প্রণোদনা দিচ্ছে ভারত
- ভুয়া তথ্যের অভিযোগে ট্রাম্পের মামলা নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে
- মা-ছেলের খুনসুটি ধরা পড়ল শাকিবের ভিডিওতে
- সাক্ষ্য দিতে দ্বিতীয় দিনের মতো ট্রাইব্যুনালে মাহমুদুর রহমান
- ‘শত্রুতা’ ভুলে কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করল তৃণমূল
- আবাসিক প্লটে ‘রহস্যঘেরা’ উড়োজাহাজ
- ফার্মগেটে ভিক্ষা করে ৫০০ টাকা পেলেন ‘অ্যালেন স্বপন’
- পবিপ্রবির তাপসী রাবেয়া হলে নবীনবরণ
- জমি দখল ও প্রাণে বাঁচতে সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি
- নওয়াব ফয়জুন্নেছা সরকারি কলেজ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের আত্মপ্রকাশ
- ৩৩ বছর পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে জাকসু নির্বাচন
- জনদুর্ভোগ এড়াতে ইউএনও`র বদলি আদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
- নওয়াব ফয়জুন্নেছা সরকারি কলেজ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের আত্মপ্রকাশ
- পবিপ্রবির তাপসী রাবেয়া হলে নবীনবরণ
- ডাকসু নির্বাচনে কে কোন পদে জয়ী হলেন
- কুমিল্লা সুপার বাস ও মিশুকের মুখোমুখি সংঘর্ষ
- ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি: বিশ্ব রাজনীতির নতুন বাস্তবতা
- ডাকসু নির্বাচনে কে কোন পদে জয়ী হলেন
- ডমেস্টিক টার্মিনালের সামনে কোমর পানি, যাত্রীদের ভোগান্তি
- দেবের প্রথম ক্রাশ, শুভশ্রী-রুক্মিণী নন
- মনিরামপুরে বিধবার ঘরে বিতর্কে বিএনপি নেতা বরখাস্ত
- ডাকসুতে ছাত্রশিবিরের ভূমিধস জয়
- জাকসু নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা সংশপ্তক প্যানেলের
- যে মতেরই হোক না, সবাই একসঙ্গে কাজ করবো: সাদিক কায়েম
- কবি নজরুল হলে ৪৫ মিনিটে ভোট পড়েছে ১২টি
- প্রাথমিক তদন্ত ছাড়া সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা নয়: বিএমএসএফ
- গাজীপুরে র্যাব-১ এর বিশেষ অভিযানে আগ্নেয়াস্ত্রসহ এক ব্যক্তি গ্রে
- আমাদের আন্দোলন ‘হাইজ্যাক’ হয়ে গেছে
- ম্যানুয়ালি ভোট গণনা করায় শিক্ষকদের ক্ষোভ, কখন রেজাল্ট অজানা
- মতিঝিল পূবালী ব্যাংকে শেখ হাসিনার লকার জব্দ
- মহাকাশের জন্ম ও মৃত্যু - ড. মো: হোসেন মনসুর
- কুরআন হাদিসে কাউকে ‘মুরগী চোরা’ বলার অনুমতি দেওয়া হয়নি
- তরুণ কন্ঠের নাম ব্যবহার করে অপকর্ম, শীঘ্রই আইনানুগ ব্যবস্থা
- এইডস নিয়ে সচেতনতাই মূল লক্ষ্য
- গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ রেনিটিডিনে মিলল ক্যান্সার সৃষ্টিকারি উপাদান
- প্রযুক্তির অধিক ব্যবহারের সাথে বেড়ে চলেছে অনলাইন প্রতারনা
- আইনের সঠিক ব্যবহার নাকি প্রয়োজন নতুন আইনের?
- বৃহৎ কার্যসিদ্ধির আদ্যপ্রান্তে!
- ইমান আর অনুভূতির জায়গা এক নয় : ব্যারিস্টার তৌফিকুর রহমান
- বঙ্গবন্ধু ও কলকাতার বেকার হোস্টেল
- আপনিও দৈনিক তরুণ কণ্ঠে’র অংশ হয়ে উঠুন, লিখুন তরুণ কণ্ঠে
- রমজান মাস স্রষ্টার শ্রেষ্ঠ উপহার
- ওয়ারী তালাবদ্ধ এবং বাস্তবতা
- রাজনীতিকের দায় এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ কোথায়? - সাজেদা মুন্নি
- ধর্ষণ,তোমার শেষ কোথায়?