জুলাই শহীদ পরিবারে অনুদানের টাকা বণ্টনে সরকারের নতুন বিধিমালাজুলা
তরুণ কণ্ঠ রিপোর্ট
প্রকাশিত: ২৬ আগস্ট ২০২৫
					
				জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের পরিবারকে দেওয়া এককালীন অনুদান ও মাসিক ভাতা স্বামী বা স্ত্রী, সন্তান এবং বাবা-মায়ের মধ্যে সমান তিন ভাগে বণ্টনের বিধান রেখে নতুন বিধিমালা জারি করেছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়।
সরকারি সহায়তাকে কেন্দ্র করে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে অনেক শহীদ পরিবারের স্বামী-স্ত্রী, সন্তান ও বাবা-মায়ের মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখা দেওয়ার প্রেক্ষাপটে সরকার বণ্টনের এই পদ্ধতি নির্ধারণ করে দিল।
সমস্যা সমাধানে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার এবং জুলাইযোদ্ধাদের কল্যাণ ও পুনর্বাসন বিধিমালা, ২০২৫’ জারি করেছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়।
মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সহায়তা নিয়ে শহীদ পরিবারের সদস্যদের মধ্যে বিভিন্ন দ্বন্দ্ব দেখা দেয়।
এসব দ্বন্দ্ব মেটাতে হয়রান মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, সচিবসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। প্রতিনিয়তই এ বিষয়ে বিচার-সালিস আসছে। এমনকি শহীদদের উত্তরাধীকারীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখা দেওয়ায় সহায়তা কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটার পাশাপাশি বিলম্ব হচ্ছে বলেও জানান তারা।
এই প্রেক্ষাপটে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় যার যার ধর্মীয় উত্তরাধিকার আইন মেনে সহায়তার এককালীন অর্থ পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া শুরু করেন।
কিন্তু পরিবারের অনেক সদস্য এটি মানছিলেন না। যেহেতু অনুদান-ভাতার অর্থ উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া কোনো সম্পদ নয়, তাই এটি কেন ধর্মীয় উত্তরাধিকার আইন অনুযায়ী বণ্টন করা হচ্ছে— এমন প্রশ্ন ওঠে। এ পরিস্থিতিতে বিধিমালা করে সহায়তার অর্থ বণ্টন করার পদ্ধতি নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নেয় মন্ত্রণালয়।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নিহতদের ‘জুলাই শহীদ’ ও আহতদের ‘জুলাই যোদ্ধা’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে সরকার।
সরকারিভাবে জুলাই শহীদ পরিবারকে সঞ্চয়পত্রের মাধ্যমে ৩০ লাখ টাকা দেওয়া হচ্ছে। গত অর্থবছরে (২০২৪-২০২৫) ১০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র দেওয়া হয়েছে। বাকি ২০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র চলতি (২০২৫-২০২৬) অর্থবছরে দেওয়া হচ্ছে। গত জুলাই থেকে শহীদ পরিবারকে মাসিক ২০ হাজার টাকা করে ভাতা দেওয়ার কথা জানায় সরকার। এ পর্যন্ত ৮৪৪ জন শহীদের গেজেট প্রকাশিত হয়েছে, পরে অবশ্য আটজনের গেজেট বাতিল করা হয়।
গত ৭ আগস্ট উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকেও সরকারি এসব সহায়তা নিয়ে শহীদ পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্বের বিষয়টি আলোচিত হয়। বৈঠকে এ বিষয়ে একটি বিধিমালা করে দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম সাংবাদিকদের বলেন, ‘জুলাই শহীদদের পরিবারের মধ্যে একটা দ্বন্দ্ব দেখছি, শহীদদের জন্য যে সম্মানী দেওয়া হচ্ছে সেটা নিয়ে। কে টাকাটা পাবেন তা নিয়ে তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব হচ্ছে। এজন্য একটি বিধি করে দেওয়া হবে। কে কতটুকু অংশ পাবে সেটা বিধিতে উল্লেখ করা হবে। এ বিষয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে জানতে পারবেন।’
এবিষয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মশিউর রহমান বলেন, ‘শহীদ পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সহায়তার অর্থ কীভাবে বণ্টন করা হবে সেটি বিধিমালয় উল্লেখ করা হয়েছে। আগে অনুদানের প্রথম কিস্তির যে অর্থ বণ্টন করা হয়েছে সেটি বিধিমালা অনুযায়ী সমন্বয়ের চেষ্টা করা হবে। অনুদানের বড় অংশটি চলতি অর্থবছরে বিতরণ করা হবে; এটি বিধিমালা অনুযায়ী হবে। এই অর্থ বিতরণের কাজটি করছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়।’
তিনি আরো বলেন, ‘নতুন বিধিমালা জারি হওয়ার মাধ্যমে জুলাই শহীদ পরিবার ও যোদ্ধাদের সহায়তা ও পুনর্বাসনের ক্ষেত্রে আমরা একটি গাইডলাইন পেলাম। প্রাথমিকভাবে কোনো বিধি-বিধান না থাকায় আমরা ধর্মীয় উত্তরাধিকার আইন অনুযায়ী শহীদ পরিবারকে সহযোগিতা দেওয়া শুরু করেছিলাম। এখন বিধিমালা অনুযায়ী সহযোগিতার কার্যক্রম চলবে।’
অর্থ যেভাবে বণ্টন হবে
জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারের সদস্য হিসেবে শহীদদের স্বামী বা স্ত্রী, ঔরসজাত বা গর্ভজাত সন্তান এবং মাতা ও পিতার মধ্যে সরকারের দেওয়া আর্থিক সহায়তা তিন ভাগে বণ্টন করতে হবে বলে বিধিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে।
শহীদের স্বামী বা স্ত্রী আর্থিক সহায়তার এক-তৃতীয়াংশ পাবেন। তবে একাধিক স্ত্রী থাকলে আর্থিক সহায়তা সমানভাবে বণ্টন করতে হবে।
শহীদের ঔরসজাত বা গর্ভজাত সন্তানও আর্থিক সহায়তার এক-তৃতীয়াংশ পাবেন। তবে একাধিক সন্তান থাকলে আর্থিক সহায়তা সমানভাবে বণ্টন করতে হবে।
বিধিমালায় বলা হয়েছে, শহীদের বাবা-মা আর্থিক সহায়তার এক-তৃতীয়াংশ পাবেন। তবে মা ও বাবার অনুকূলে দেওয়া আর্থিক সহায়তা সমানভাবে বণ্টন করতে হবে। আবার মা ও বাবার মধ্যে কোনো একজনের অবর্তমানে অপরজন আর্থিক সহায়তা উভয়ের সম্মিলিত অংশ অর্থাৎ এক-তৃতীয়াংশই পাবেন। তবে যদি শহীদের স্বামী বা স্ত্রী না থাকে তবে স্বামী বা স্ত্রীর জন্য নির্ধারিত আর্থিক সহায়তার অংশটি শহীদের সন্তান ও বাবা মায়ের মধ্যে সমান ভাগে ভাগ হবে।
তবে সন্তান না থাকলে সন্তানের সহায়তার অংশটি স্বামী বা স্ত্রী এবং বাবা-মায়ের মধ্যে সমানভাবে ভাগ হবে। আর যদি বাবা-মা না থাকেন, তবে বাবা-মায়ের অংশ স্বামী বা স্ত্রী এবং সন্তানদের মধ্যে সমানভাগে ভাগ হবে।
এ ছাড়া কোনো অবিবাহিত ব্যক্তি শহীদ হলে তার জন্য প্রদত্ত আর্থিক সহায়তা তার বাবা-মায়ের মধ্যে সমানভাগে ভাগ করতে হবে। তবে বাবা ও মায়ের মধ্যে যেকোনো একজনের অবর্তমানে অপরজন সম্পূর্ণ আর্থিক সহায়তা পাবেন বলে বিধিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে।
ভাতাপ্রাপ্ত সদস্য মারা গেলে ভাতা বন্ধ
বিধিমালায় বলা হয়েছে, জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারের মাসিক ভাতা সহায়তাপ্রাপ্ত কোনো সদস্য মারা গেলে মারা যাওয়ার তারিখ থেকে ভাতার অবসান ঘটবে। পরবর্তী সময়ে এ ভাতা শহীদ পরিবারের অন্য কোনো সদস্য দাবি করতে পারবেন না।
শহীদের স্বামী বা স্ত্রী অন্যত্র বিয়ে করলে বিয়ে হওয়ার তারিখ থেকে তার মাসিক অনুদান বা ভাতার অংশের অবসান ঘটবে। পরিবারের অন্য কোনো সদস্য এই ভাতা পাবেন না।
এককালীন সহায়তা গ্রহণের আগে জুলাই যোদ্ধা মারা গেলে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে তা তিন ভাগে ভাগ করতে হবে। শহীদ পরিবারের মত এক্ষেত্রে একই নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। একই সঙ্গে জুলাই যোদ্ধা মারা গেলে তার মাসিক ভাতার অংশের অবসান ঘটবে বলেও বিধিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে।
চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেলে ‘শহীদ’
বিধিমালায় জানানো হয়েছে, যদি কোনো জুলাই যোদ্ধা অভ্যুত্থানের সময় এক বা একাধিক শারীরিক আঘাতজনিত কারণে অতি গুরুতর হয়ে অব্যাহতভাবে দেশে বা বিদেশে কোনো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় মারা যান, তিনি জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদ হিসেবে গণ্য হবেন এবং তার পরিবার সুযোগ-সুবিধা পাবে বলে বিধিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে।
এক্ষেত্রে পরিবারের সদস্যরা এককালীন ৩০ লাখ টাকা সমমূল্যের পরিবার সঞ্চয়পত্র পাওয়ার অধিকারী হবেন। তবে যদি তিনি আহত হিসেবে এককালীন আর্থিক সহায়তা নেন, সেই অংশ কেটে রাখা হবে। একই সঙ্গে তার পরিবার শহীদ পরিবারের মতো মাসে ২০ হাজার টাকা ভাতা পাবেন।
যেভাবে চিকিৎসা নিতে হবে
সব সরকারি হাসপাতাল, মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সরকারি ক্লিনিক বা স্বাস্থ্যকেন্দ্র এবং সরকার নির্ধারিত বিশেষায়িত হাসপাতাল সব শ্রেণির আহত জুলাই যোদ্ধাদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দেবে।
চিকিৎসা সহায়তা নিতে হাসপাতাল, ক্লিনিক বা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কোনো লিখিত আবেদন করার প্রয়োজন হবে না। তবে সেবা গ্রহণের জন্য স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের দেওয়া পরিচিতিমূলক হেলথ কার্ডের মূল কপি দেখিয়ে জুলাইযোদ্ধার স্বাক্ষর সম্বলিত একটি ফটোকপি দাখিল করতে হবে।
কল্যাণ-পুনর্বাসনের জন্য ৩ কমিটি
বিধিমালায় বলা হয়েছে, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার এবং জুলাই যোদ্ধাদের কল্যাণ ও পুনর্বাসনের জন্য তিনটি কমিটি থাকবে। এর মধ্যে রয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটি, জেলা কমিটি ও উপজেলা কমিটি।
কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি হবেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বা উপদেষ্টা, জেলা কমিটির সভাপতি জেলা প্রশাসক (ডিসি) এবং উপজেলা কমিটির সভাপতি হবেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)। বিধিমালায় তিনটি কমিটির গঠন ও কার্যাবলী উল্লেখ করা হয়েছে।
পুনর্বাসনে বিধির প্রয়োগ
শহীদ পরিবার ও জুলাই যোদ্ধাদের পুনর্বাসনের জন্য গৃহীত পরিকল্পনা বা প্রকল্পের পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিধি দ্বারা নির্ধারণ করতে হবে। তবে বিধি না হওয়া পর্যন্ত প্রচলিত বিধি-বিধান ও পদ্ধতি অনুযায়ী পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন কাজ সম্পাদন করা যাবে বলে বিধিমালায় জানানো হয়েছে।
পুনর্বাসনের জন্য জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক; ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স-বিষয়ক; ডিজিটাল মার্কেটিং, আইটি সাপোর্ট সার্ভিস, গ্রাফিক্স ডিজাইন এবং ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট; ফ্রিল্যান্সিং, মোবাইল সার্ভিসিং, অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট, মেকানিক্যাল ও অটোমোবাইল-বিষয়ক; ড্রাইভিং, আধুনিক অফিস ব্যবস্থাপনা, নির্মাণ ও প্রকৌশল-বিষয়ক; খাদ্য ও আতিথেয়তা-বিষয়ক; বিউটিফিকেশন আর্টস অ্যান্ড ক্রাফটস; বস্ত্রশিল্প-বিষয়ক; কৃষি, নার্সারি, গবাদি পশুপালন, মৎস্য হ্যাচারি ও মৎস্য চাষ এবং পোল্ট্রি ফার্মিং বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেবে।
উপার্জনমুখী কাজ বা আত্মকর্মসংস্থানের জন্য সহজ শর্তে ঋণ বা এমন সুবিধাদি দিতে অধিদপ্তর উদ্যোগ নিতে পারবে বলেও বিধিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে।
বিরোধ নিষ্পত্তিতে সালিশ বোর্ড
আর্থিক সহায়তা বা পুনর্বাসন-সংক্রান্ত বিষয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারের সদস্যদের মধ্যে কোনো বিরোধ দেখা দিলে তা নিষ্পত্তিতে একটি সালিশ বোর্ড গঠন করা হবে বলে বিধিমালায় জানানো হয়েছে। শহীদ পরিবারের বিরোধ-সংশ্লিষ্ট সদস্য, গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের মনোনীত কমপক্ষে সহকারী পরিচালক পদমর্যাদার একজন প্রতিনিধি, দুই পক্ষের ভিত্তিতে মনোনীত একজন সালিশকারীর সমন্বয়ের সালিশ বোর্ড গঠন করা হবে।
বিধিমালায় বলা হয়েছে, সালিশ বোর্ডের সিদ্ধান্তের কারণে কোনো ব্যক্তি সংক্ষুব্ধ হলে তিনি ৩০ দিনের মধ্যে অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে আপিল করতে পারবেন। এই ক্ষেত্রে মহাপরিচালকের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।
- মাঠ বদলেই ভাগ্য খুলল হারমনপ্রিতদের
 - নারী ক্রিকেটারদের বেতন বাড়াল বিসিবি
 - উত্তর কোরিয়ার সাবেক রাষ্ট্রপ্রধান কিম ইয়ং নামের মৃত্যু
 - জুলাই সনদ বাস্তবায়নে অনড় বিএনপি-জামায়াত, অস্পষ্ট অবস্থানে এনসিপি
 - খালেদা জিয়াকে নিয়ে নির্বাচনী অভিযানে বিএনপি, প্রার্থিতা ২৩৭ আসনে
 - উদ্বিগ্ন সরকার আলোচনার দায়িত্ব রাজনৈতিক দলগুলোর হাতে
 - বিএনপির ফাঁকা ৬৩ আসনে অগ্রাধিকার পাচ্ছেন জোটের পরীক্ষিত নেতারা
 - নরসিংদী-২ আসনে বিএনপি থেকে লড়বেন ড. আব্দুল মঈন খান
 - বিইউবিটি ইংরেজি বিভাগে সাহিত্য উৎসব লিট কার্নিভাল ২০২৫
 - মধ্যরাতে বিএনপির চার নেতাকে বহিষ্কার
 - জকসু নির্বাচনকে ঘিরে ১২ দফা দাবি ছাত্রদলের
 - সরকারি তিতুমীর কলেজে আন্তঃবিভাগ ফুটবল ফাইনাল অনুষ্ঠিত
 - বুটেক্সে গ্লোবাল চেঞ্জ ড. আব্বাস উদ্দিন শায়ককে সংবর্ধনা
 - বিলুপ্তির পথে লাকসামের ঐতিহ্যবাহী তৈলের কল
 - দিনাজপুরে খালেদা জিয়া, বগুড়ায় প্রার্থী তারেক রহমান
 - সত্য ঘটনায় অনুপ্রাণিত ‘ট্রাইব্যুনাল’-এ তানিয়া-মৌসুমী-সায়রা-ফারিয়া
 - পঞ্চদশ সংশোধনীর হাইকোর্টের রায় বাতিল চেয়ে আপিল
 - চরভদ্রাসনে নিখোঁজের দ্বিতীয় দিনেও পদ্মা পারের শিশুর সন্ধান মেলেনি
 - অতি বিপন্ন বনরুই ঘিরে আশার আলো
 - তিতাসে অস্ত্রসহ সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
 - পঞ্চদশ সংশোধনীর হাইকোর্টের রায় বাতিল চেয়ে আপিল
 - মালাইকার জীবনে নতুন প্রেমিক: হীরার ব্যবসায়ী হর্ষ মেহেতা
 - গণভোট: রাজনৈতিক দলগুলো থেকে এক সপ্তাহের মধ্যে সুপারিশ চাইল সরকার
 - জনমনে জিজ্ঞাসা বাড়ছে—যথাসময়ে কি নির্বাচন হবে?
 - অভিযোগ ছাড়াই ১২ ঘণ্টা কাজ করেন রাশমিকা: ‘থাম্মা’ নির্মাতা
 - প্রেমের সম্পর্কে জড়াব না, সরাসরি বিয়ে করব’—দুরেফিশান সেলিম
 - বিপিএল তালিকায় নেই নোয়াখালী, চিটাগাং, খুলনা টাইগার্স
 - ১৭ বছর পর ইকবাল স্টেডিয়ামে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
 - কোনো ষড়যন্ত্রই বিএনপিকে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন করতে পারবে না: তারেক
 - রাজনৈতিক সমঝোতায় বড় বাধা পারস্পরিক অবিশ্বাস
 
- মধ্যরাতে বিএনপির চার নেতাকে বহিষ্কার
 - শারীরিক এবং মানষিক সুস্থ্যতার জন্য খেলাধুলা অপরিহার্য
 - আজগরা ইউনিয়নে ১৫ টাকায় চাল বিতরণ
 - ফতেহপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ!
 - নোসাবে উপদেষ্টা হিসেবে যুক্ত হলেন অধ্যাপক ড. মোঃ আবুল কালাম আজাদ
 - ইবতেদায়ি শিক্ষকদের ভুখা মিছিলে পুলিশের টিয়ারশেল ও জলকামান
 - আজ এখলাছপুরে ফ্রি মেতিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হবে
 - আস্থাহীন গণতন্ত্র, বিভাজন ও ডলার সংকট: যুক্তরাষ্ট্রের নীরব পতন
 - চবি ছাত্রদলের গণশিক্ষা সম্পাদক হলেন এস এম অভি
 - দেশীয় কর্মসংস্থান ও হুন্ডি রোধে জিএসএ নিয়োগ আইন বহাল রাখার দাবি
 - ঐক্যে দেওয়া হচ্ছে গুরুত্ব, বিশৃঙ্খলায় কঠোর ব্যবস্থা
 - নির্বাচনে স্বজনপ্রীতি রোধে প্রধান উপদেষ্টার নতুন নির্দেশনা
 - ভাইরাল বাজি ‘কার্বাইড গান’ কেড়ে নিচ্ছে শিশুদের দৃষ্টি
 - গণভোট ও পরিষদে পাস হলে পিআর পদ্ধতিতে উচ্চকক্ষ
 - টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে নামছে বাংলাদেশ
 - জকসু নির্বাচন আয়োজনে পাঁচ সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠন
 - বক্স অফিসে ‘থামা’র ঝড়, ৭ দিনে আয় ১৪০ কোটির বেশি
 - বাংলাদেশের সংগীত গাওয়া কংগ্রেস নেতাদের বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশ
 - ডিবি`র জালে ৮১১ পিস ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেপ্তার
 - নাসিরনগরবাসীর সুখ-দুঃখে পাশে থাকতে চাই: এম.এ হান্নান
 
- সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন লে.জে. শফিকুর রহমান
 - ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী যুবলীগের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে ষড়যন্ত্র!
 - স্যার আবেদের স্মরণে অঝোরে কাঁদলেন ড. ইউনূস
 - দ্রুত রাজাকারের তালিকা সংশোধনের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
 - মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী ও সচিবকে ক্ষমা চাইতে নোটিশ
 - কার্গো বিমানে আসছে পেঁয়াজ
 - নুরের ওপর হামলা দুর্ভাগ্যজনক: তোফায়েল আহমেদ
 - ১০ শতাংশ কমছে টেলিটকের ডাটা প্যাকেজের দাম
 - এসপি হারুনের যত অভিযোগ : গাজীপুর অধ্যায়
 - রাজাকারের তালিকায় ৬০ পয়সাও খরচ হয়নি : মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী
 - বসল ১৯তম স্প্যান পদ্মা সেতুতে, দৃশ্যমান হল ২৮৫০ মিটার
 - সাদেক হোসেন খোকা আর নেই
 - রাজাকারের তালিকায় মুক্তিযোদ্ধার নাম আসায় দুঃখ প্রকাশ
 - আজ থেকে ৩৫ টাকায় পেঁয়াজ বিক্রি করবে সরকার
 - ১৬ ডিসেম্বর থেকে জাতীয় স্লোগান ‘জয় বাংলা’ ব্যবহারের মৌখিক নির্দেশ
 
