বসন্ত ও ভালোবাসা দিবস ঘিরে জমজমাট ফুলের বাজার
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

প্রকৃতিতে বিরাজ করছে বসন্তের আগমনী বার্তা। ফুলে ফুলে ভরে উঠছে চারিদিক, গাছে গাছে নতুন পাতা আর কুহু কুহু ধ্বনিতে ডাকছে কোকিল। সবমিলিয়ে জানান দিচ্ছে নতুন আবহের।
শহুরে প্রকৃতিতে এসবের কিছু কমতি থাকলেও সংরক্ষিত বাগানগুলোতে দেখা মিলেছে বাহারি সব ফুলের। তাছাড়া শীতের জীর্ণতা আর শুষ্কতাকে পেছনে ফেলে বসন্তের সজীবতাকে বরণ করে নিতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন মানুষও।
কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের ‘ফুল ফুটুক না ফুটুক আজ বসন্ত’— এ দিনের অপেক্ষায় রয়েছেন তারা। সেইসঙ্গে দরজায় কড়া নাড়ছে বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। সবমিলিয়ে কদর বেড়েছে ফুলের রানি গোলাপসহ অন্যদের। রাজধানীর খুচরা ফুলের বাজারগুলোতেও এখন জমজমাট অবস্থা।
সবার দৃষ্টি এখন ১৪ ফেব্রুয়ারির দিকে। কেননা, একইদিনে বসন্ত বরণ, বিশ্ব ভালোবাসা দিবস ও সরস্বতী পূজা হওয়ায় ব্যবসায়ীরা ২০ কোটি টাকারও বেশি ফুল বিক্রির প্রত্যাশা করছেন। তারা বলছেন, প্রাকৃতিক কারণে বছরের শুরুর দিকে অধিকাংশ ফুলের আবাদ হয়। তবে এখন চাষিরা সারা বছরই কমবেশি ফুল চাষ করে থাকেন। এর মধ্যে বছরের শুরুর ২-৩ মাস ভরা মৌসুম। বাকি সময়ে ঢিমেতালে বিক্রির পর বিক্রেতাদের চাওয়া থাকে নতুন বছরের শুরু থেকেই যেন চাঙ্গা থাকে ফুলের বাজার। আর ফেব্রুয়ারির শুরুতে এটি দাঁড়ায় জমজমাট অবস্থায়। পরপর বেশ কয়েকটি দিবসকে কেন্দ্র করে ফুলের চাহিদা থাকে তুঙ্গে। বাজার দাঁড়ায় কোটি-কোটি টাকায়।
সংশ্লিষ্টদের মতে, ফুলের ব্যবসা করার মাস হচ্ছে ফেব্রুয়ারি। এসময়ে চাহিদাও থাকে বেশি। পাইকারিতেও কিছুটা বেশি দাম দিতে হয়। সেই প্রভাব পড়ে খুচরা বাজারে।
ব্যবসায়ীরা জানান, সবচেয়ে বেশি ফুল বিক্রি হয় ১৪ ও ২১শে ফেব্রুয়ারি। এই দুইদিন ঘিরে আগে থেকেই নেওয়া হয় বাড়তি প্রস্তুতি। তবে ১৪ ফেব্রুয়ারি বেশি চাহিদা থাকে গোলাপের আর ২১শে ফেব্রুয়ারি বেশি চাহিদা থাকে গাঁদা ফুলের। এ ছাড়া অন্য রঙিন ফুলের তোড়া, খোঁপাও বিক্রি হয় প্রচুর। এসব দিনে ফুলের দোকানগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় লেগেই থাকে। তাই অনেকে বাড়তি কর্মচারী ও কারিগর চুক্তিতে রাখেন।
ঢাকার বেশ কয়েকটি জায়গায় ফুলের পাইকারি ও খুচরা বাজার রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে শাহবাগ ও আগারগাঁও এলাকার ফুলের দোকান। সরেজমিনে এ দুই বাজার ঘুরে দেখা যায়, অন্য সময়ের চেয়ে এ জায়গায় এখন ভিড় বেশি। ব্যস্ত সময় পার করছেন দোকানিরা। সবার দৃষ্টি ১৪ ফেব্রুয়ারি দিকে। কীভাবে ওই দিন নিজের দোকানের ফুলগুলো সবার সামনে ফুটিয়ে তোলা যায় সেই পরিকল্পনা করছেন তারা। আবার ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাসে বিয়েও বেশি হয়ে থাকে। যার কারণে প্রতিদিনই গাড়ি সাজানো, ফুলের রিং, ডালা তৈরিসহ বিভিন্ন কাজে তাদের ব্যস্ত সময় কাটাতে হয়।
শাহবাগে ফুলের বাজার রয়েছে দুটি। একটি খুচরা বাজার, অপরটি পাইকারি। পাইকারি বাজারের কার্যক্রম শুরু হয় রাত ৩টায়, যা চলে সকাল ১০টা পর্যন্ত। রাতভর ট্রাক-পিকআপে করে ঢাকার আশপাশ ও দেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে এখানে বিভিন্ন ফুল আনা হয়। সাধারণত যশোর, বেনাপোল, ফরিদপুর, সাভার, মানিকগঞ্জ, দোহার, নবাবগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে এখানে ফুল আসে। পরে এখান থেকেই ঢাকার অন্য খুচরা বাজারের ব্যবসায়ীরা ফুল সংগ্রহ করেন।
সংশ্লিষ্টরা জানান, এসব ফুলের মধ্যে রয়েছে– গাঁদা, রজনিগন্ধা, গ্লাডিওলাস, জারবেরা, রথস্টিক, জিপসি, গ্যালেনডোলা ও চন্দ্রমল্লিকা। যশোর ও ঝিনাইদহ থেকে চাষিরা এসব ফুল নিয়ে আসেন। সাভার, মানিকগঞ্জ ও ঢাকার আশপাশের বিভিন্ন এলাকার চাষিরাও গোলাপ, রজনিগন্ধা, ছোট-বড় গাঁদা ফুল নিয়ে আসেন।
শাহবাগে ৫০টির মতো খুচরা ফুলের দোকান রয়েছে। ক্রেতারা এই বাজার থেকে ফুল সংগ্রহ করেন।
১৪ ফেব্রুয়ারির আগে-পরে ২০ কোটি টাকার বেশি বাণিজ্যের প্রত্যাশা
খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, এ বছর ফুলের ফলন ভালো হয়েছে। চাহিদাও রয়েছে বেশ। সবমিলিয়ে সামনের ভালোবাসা দিবসের দিন অনেক ফুল বিক্রির প্রত্যাশা করছেন সবাই। সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিয়ে অতিরিক্ত ফুলের প্রি-অর্ডারও করে রেখেছেন অনেকে।
ঢাকা ফুল ব্যবসায়ী কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতির সভাপতি বাবুল প্রসাদ বলেন, সারা বছর তো এখানে পাইকারি দামে ফুল বিক্রি হয়। ধরেন, প্রতিদিন এখানে প্রায় ৪০ লাখ টাকার ফুল কেনাবেচা হয়। আর আগামী ১৪ ও ২১শে ফেব্রুয়ারিতে প্রায় ১০ কোটি টাকার বেশি পাইকারিতে ফুল বিক্রি হবে। আর খুচরা বাজার তো আছেই। যশোর, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা, রংপুরসহ মোট ২৪টি জেলা থেকে এখানে ফুল আসে।
শাহবাগ বটতলা ক্ষুদ্র ফুল ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, এবার বাগান মালিকরা ফুলের দাম বাড়িয়ে রেখেছে। তাই আমাদেরও বেশি দামে বিক্রি করতে হবে। আশা করছি, এবার খুচরা বাজারে প্রায় ১৫ কোটি টাকার ফুল বিক্রি হবে।
ফুলশয্যা নামের খুচরা দোকানের বিক্রেতা জাকারিয়া বলেন, বিশ্ব ভালোবাসা দিবসের জন্য আমরা অগ্রিম ফুলের অর্ডার দিয়ে রেখেছি। ভালো মানের গোলাপ ফুল এখন ৪০-৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ভালোবাসা দিবসের দিনে এটা ৮০-৯০ টাকায় বিক্রি হবে। গোলাপি রঙের বিদেশি গোলাপ এখন প্রতি পিস ১০০ টাকা বিক্রি করছি। ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৫০ টাকার বেশি বিক্রি হবে।
দিবসকেন্দ্রিক দাম বাড়িয়ে রাখার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাগান মালিকের কাছে আমার এক লাখ টাকার গোলাপ অর্ডার দেওয়া আছে। তারাই দাম বাড়িয়ে রাখছে। আমরা কী করব বলুন? পাইকারিতে দাম কম থাকলে খুচরা বাজারে কমিয়ে দিতে পারি। কিন্তু পাইকারি যদি বেশি দামে কিনতে হয় তাহলে তো আমাদের কিছুই করার নেই।
এ ছাড়া রজনীগন্ধার স্টিক মানভেদে ২০-৮০ টাকা, প্রতিটি গাঁদার মালা ৬০-১২০ টাকা, জারবেরা ফুল ৫০-১২০ টাকা, অর্কিড স্টিক ৮০-১০০ টাকা, গ্লাডিওলাস রং ভেদে বিভিন্ন দামে বিক্রি হচ্ছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা।
যা বলছেন ক্রেতারা
অধিকাংশ ক্রেতার অভিযোগ, ফুলের দাম বাড়তি। রোহান আহমেদ নামের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী বলেন, ১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবস ও পহেলা ফাল্গুন উপলক্ষ্যে এরই মধ্যে ফুলের চাহিদা বেড়েছে। সেজন্য ব্যবসায়ীরাও দাম বেশি চাইছেন। কিন্তু এটি ঠিক নয়। তারা সাধারণ মানুষের চাহিদাকে পুঁজি করে অতিরিক্ত দাম নিচ্ছেন।
সামিনা লুতফা নামের আরেক ক্রেতা বলেন, অন্য সময়ের চেয়ে ফুলের দাম তিন গুণ বেশি। ভালোবাসা দিবসে ফুলের চাহিদা বেশি হয়ে ওঠে, কারণ এটি ভালোবাসা প্রকাশের উপযুক্ত উপহার। ফুলের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে ভালোবাসার আনন্দ ও মনোমুগ্ধতা বেড়ে যায়। ব্যবসায়ীরা ঠিক এ সুযোগটি নিচ্ছেন। এটি নিয়ন্ত্রণ বা তদারকির কোনো ব্যবস্থা নেই।
ফুলের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখা উচিত উল্লেখ করে নাহিদ হাসান নামের আরেক ক্রেতা বলেন, ফেব্রুয়ারি মাসে ফুলের চাহিদা বাড়ে। এটি ফুল উৎপাদনেরও সময়। বাজারে ফুলের কোনো ঘাটতি নেই। সেজন্য বিষয়গুলো তদারকি করা প্রয়োজন। ব্যবসায়ীরা যা খুশি দাম নিচ্ছেন। তাই অতিরিক্ত দাম ঠেকাতে যথাযথ তদারকি প্রয়োজন।
- লাকসামের সালেপুরে খামার থেকে ৮টি গরু চুরি
- গাজায় যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ১১ জন
- শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুন
- শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির সঙ্গে বিএনপি নীতিগতভাবে একমত: তারেক
- জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না হলে জাতির সঙ্গে প্রহসন হবে: নাহিদ
- টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো ওয়েস্ট ইন্ডিজ
- বাবর আজম ও নাসিম শাহ টি-টোয়েন্টি দলে ফিরছেন
- নতুন পরিচয়ে হানিয়া আমির: জাতিসংঘ উইমেনের শুভেচ্ছাদূত
- শাকিবের সঙ্গে সিনেমার অফার ভুয়া মনে হয়েছিল ইধিকার
- মিথ্যা সংবাদের জের: জাভান হোটেলে অভিযান নিয়ে উত্তেজনা
- কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা রক্ষায় সতর্ক করল আইএমএফ
- নিহত তিন ক্রিকেটার, পাকিস্তান সফর বাতিল করলো আফগানিস্তান
- পাকিস্তানি বিমান বাহিনীর হামলায় কান্দাহারে নিহত ৪০, আহত অন্তত ১৭৯
- গণঅভ্যুত্থানের ফসল ‘জুলাই সনদ’, নবজন্মের পথে বাংলাদেশ: ইউনূস
- আসন ভাগাভাগিতে ঐক্যের পথে ৬ ইসলামি দল
- টঙ্গীর জাভান হোটেল এন্ড বারে ডিবি পুলিশের অভিযান
- অনলাইনে কেক বিক্রি করে স্বপ্নজয়ের পথে সুমাইয়া সুমি
- জাজ মাল্টিমিডিয়ার কর্ণধার আলিম উল্লাহ খোকনের জন্মদিন আজ
- রিপনকে খুব ভালোবাসি, আমাদের সম্পর্কে কোনো ভেজাল নেই: চম্পা
- বিয়ে নয়, এখন শুধু কাজ নিয়েই ভাবছেন শাকিবের নায়িকা ইধিকা
- বিকেল ৫টার মধ্যে দাবি না মানলে ‘লং মার্চ টু যমুনা’
- চট্টগ্রাম ইপিজেডে তোয়ালে কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
- অচিরেই জাতীয় বেতন স্কেল ঘোষণা
- তিন শর্তে এনসিপির জুলাই সনদে স্বাক্ষর: নাহিদ ইসলামের হুঁশিয়ারি
- কৃষকদের হাতে বাংলাদেশের আগামী গড়বে বিএনপি: তারেক রহমান
- শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড দাবি রাষ্ট্রপক্ষের
- লাকসামে নতুন ইউএনও হিসেবে যোগ দিলেন নার্গিস সুলতানা
- ইপসা’র প্রতিষ্ঠাতা মোঃ আরিফুর রহমান এর পিএইচডি লাভ
- তৃণমূলের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে শুন্য পদে নিয়োগের দাবি ডা. রাফি
- তৃণমূল জনগোষ্ঠীর সরকারি স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে শুন্য পদে আমাদ
- গৌরবময় ইতিহাসের কুমিল্লা
- তৃণমূলের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে শুন্য পদে নিয়োগের দাবি ডা. রাফি
- শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবিতে পুলিশের হামলার প্রতিবাদে নোমানের ক্ষোভ
- লাকসামে নতুন ইউএনও হিসেবে যোগ দিলেন নার্গিস সুলতানা
- টঙ্গীর জাভান হোটেল এন্ড বারে ডিবি পুলিশের অভিযান
- চাকসু নির্বাচনকে ঘিরে চবিতে উৎসবমুখর পরিবেশ
- ৩৪ বছর পর ফের গণভোটের আলোচনা: ঐকমত্য হলে কতটা প্রস্তুত ইসি
- গৌরবময় ইতিহাসের কুমিল্লা
- যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত
- জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নতুন সিনিয়র সচিব মো. এহছানুল হক
- কাল থেকেই বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি
- মিথ্যা সংবাদের জের: জাভান হোটেলে অভিযান নিয়ে উত্তেজনা
- কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ ভন্ডুল
- নিষেধাজ্ঞার মধ্যে প্রকাশ্যে ইলিশ বিক্রি, ব্যাগ ভরে নিলেন সাংবাদিক
- শেষ পর্যন্ত এনসিপি ইতিবাচক অবস্থানে আসবে, আশা সিইসির
- ক্যাডারদের দ্বন্দ্বে আটকে আছে প্রশাসনিক সংস্কার
- মতলব বাসীর সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করবো;ডাঃ শামীম।
- শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুন
- জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
- ঢাকা সেনানিবাসের একটি ভবন সাময়িকভাবে ‘কারাগার ঘোষণা’
- ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী যুবলীগের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে ষড়যন্ত্র!
- সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন লে.জে. শফিকুর রহমান
- স্যার আবেদের স্মরণে অঝোরে কাঁদলেন ড. ইউনূস
- দ্রুত রাজাকারের তালিকা সংশোধনের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
- মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী ও সচিবকে ক্ষমা চাইতে নোটিশ
- কার্গো বিমানে আসছে পেঁয়াজ
- নুরের ওপর হামলা দুর্ভাগ্যজনক: তোফায়েল আহমেদ
- ১০ শতাংশ কমছে টেলিটকের ডাটা প্যাকেজের দাম
- এসপি হারুনের যত অভিযোগ : গাজীপুর অধ্যায়
- রাজাকারের তালিকায় ৬০ পয়সাও খরচ হয়নি : মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী
- বসল ১৯তম স্প্যান পদ্মা সেতুতে, দৃশ্যমান হল ২৮৫০ মিটার
- সাদেক হোসেন খোকা আর নেই
- রাজাকারের তালিকায় মুক্তিযোদ্ধার নাম আসায় দুঃখ প্রকাশ
- আজ থেকে ৩৫ টাকায় পেঁয়াজ বিক্রি করবে সরকার
- ১৬ ডিসেম্বর থেকে জাতীয় স্লোগান ‘জয় বাংলা’ ব্যবহারের মৌখিক নির্দেশ