বিআরটিএ অফিসের ভেতরে কর্মকর্তা সেজে কাজ করে দালাল
ওয়াফিক শিপলু বগুড়া:
প্রকাশিত: ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

বগুড়ার (বিআরটিএ) অফিসে চোখ পড়লেই দেখা যায় পাখির মতো ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে আছেন দালাল চক্র! (বিআরটিএ) অফিসে সেবা নিতে গেলেই পাখির মতো ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে থাকা দালাল চক্রটির ফাঁদে পা দিচ্ছেন অনেকেই।
বিআরটিএ অফিসের ভেতরে চেয়ার-টেবিলে বসে কাজ করেন এসব প্রভাবশালী দালাল।
সেবাপ্রার্থীদের সবচেয়ে বেশি ভোগান্তি ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষায়। আগে থেকে অগ্রিম টাকা না দিলে পরীক্ষায় অকৃতকার্য করা হয়। ঝামেলা এড়াতে মোটা দাগে টাকা দিয়ে নীরবে কাজ সারছেন সেবাপ্রার্থীরা।
বিআরটিএর নিয়ম অনুযায়ী, শুধু মোটরসাইকেল অথবা শুধু হালকা মোটরযানের লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স ফি ৫১৮ টাকা। মোটরসাইকেল ও হালকা মোটরযানের লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স ফি ৭৪৮ টাকা। স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ৫ বছর মেয়াদি পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স ফি ২ হাজার ৮৩২ টাকা। ১০ বছর মেয়াদি অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ব্যাংকে জমা দিতে হয় ৪ হাজার ৫৫৭ টাকা। ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষায় কেউ অকৃতকার্য হলে পুনরায় পরীক্ষার জন্য আরও ২৩০ টাকা দিয়ে আবেদন করতে পারেন। আর লার্নার কার্ডের মেয়াদ ফুরিয়ে গেলে তার নবায়ন ফি ২৮৮ টাকা। এ সকল প্রকার ফির সঙ্গে ১৫ শতাংশ ভ্যাটযুক্ত করা আছে। অথচ এই ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে এসে একেকজনকে খরচ করতে হচ্ছে ১০ হাজার থেকে ১২ হাজার টাকা।
এসব বিষয়ে জান জানতে চাইলে বিআরটিএ কর্তৃপক্ষ বলছে, অফিসে দালালের কোনো স্থান নেই। অফিসের বাইরে, ফটোকপির দোকানে কিছু সংখ্যক মানুষ এসব অনিয়ম করার চেষ্টা করে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, দালালের সঙ্গে চুক্তির মধ্যে নির্ধারিত ফি ব্যাংকের মাধ্যমে সরকারি খাতে চলে যায়। বাকি ৫ থেকে ৭ হাজার টাকা দালালদের হাত হয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা সংশ্লিষ্ট সবার পকেটে যায়। যার অন্তত ২ হাজার ৫০০ টাকা খরচ হয় শুধুমাত্র পরীক্ষায় পাস নিশ্চিত করার জন্য।
গত ৩০ জানুয়ারি থেকে ৪ ফেব্রæয়ারী পর্যন্ত বগুড়া বিআরটিএ অফিসে ঘুরে ও বিভিন্নজনের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য পাওয়া যায়।
গত ২৯ জানুয়ারি বেলা ১১টার দিকে বিআরটিএ অফিসের বাইরে একাধিক পরীক্ষার্থীকে লাইনে দাঁড়ানো অবস্থায় দেখা যায়। লিখিত পরীক্ষার পর ফিঙ্গার প্রিন্ট দেওয়ার জন্য লাইনে দাঁড়িয়েছেন তারা। এদের মধ্যে দুজনের কাছে জানতে চাওয়া হয়- পরে যদি দেখেন ফেল করেছেন, কী করবেন? এমন প্রশ্নে তাদের একজন হাসেন। বলেন, ‘তবারক’ দিয়ে আসা হয়েছে।
বগুড়ার বিআরটিএ অফিসের ভেতর বসেন দালাল, চুক্তিতে করে দেন লাইসেন্স!
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বগুড়া সদরের চেলোপাড়ার এলাকার এক বাসিন্দা জানান, আমি নিজেই আবেদন করে লিখিতও ভাইভা পরীক্ষা দিয়ে ছিলাম পরীক্ষা ভালো হওয়ার সর্তে ও ফেল করেছিলাম। এ জন্য এবার লোক ধরেছি।
তার সামনে থাকা আরেক যুবক বলেন, ভাই এখানে কাজ নিতে হলে আপনাকে টাকা খরচ করতেই হবে। না হলে ভোগান্তি থাকবেই। আমার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ১৫ হাজার টাকা দিতে হয়েছে। নাম জানতে চাইলে বলেন, নাম শুনে কী করবেন? নাম-পরিচয় দিয়ে আবার হয়রানিতে পড়তে হবে।
একই লাইনে গাইবান্ধার সদর থেকে হালকা যানের অপেশাদার লাইসেন্স করাতে এসেছেন আশরাফুল।তিনিও ১২ হাজার টাকায় ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য। আশরাফুল জানান, যেখান থেকে গাড়ি চালানো শিখেছেন সেখান থেকেই লাইসেন্স পাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এভাবে করলে ঝামেলা করা লাগে না। একসঙ্গে অনেকগুলো ফাইল থাকায় বিআরটিএর লোকজন মোটা টাকা পায়।
এ লাইনের আশপাশে পাঁচজন ব্যক্তি ছিলেন। তারা নিজেদের লোককে লাইন ছাড়ায় ভেতরে পাঠিয়ে ফিঙ্গার প্রিন্ট নেওয়ার ব্যবস্থা করেন। কাজ শেষে আবার পরীক্ষার রোমের দিকে ইশারায় নিয়ে যান। দুপুর ১১টায় ওই পাঁচজনের মধ্যে ২ জনকে আবার দেখতে পেয়ে পরিচয় গোপন করে এই প্রতিবেদক কথা বলেন। লাইসেন্স করিয়ে দিতে পারবেন কিনা জানতে চাইলে হাবিল পরিচয় দেওয়া ওই যুবক বলেন, ভাই আমি নিয়মিত আসি না। পরিচিত ও দলের লোকজনদের টুকটাক কাজ করে দিই। তবে তিনি বুদ্ধি দেন লার্নার কার্ড করার পর অফিসের কাউকে ২ হাজার থেকে ২৫০০ টাকা দিলে কাজ সহজে হয়ে যাবে। খরচও কম লাগবে। আর আলাদাভাবে করলে ১৩ থেকে ১৫ হাজার টাকা দিতে হবে।
পরদিন দুপুরে বিআরটিএ অফিসের সামনে সাদ্দাম নামে এক ট্রাকচালককে অনেকক্ষণ বসে থাকতে দেখা যায়। এক সময় একজন ব্যক্তি তার কাছে এসে বলেন, টাকা লাগিয়ে দাও। কাজ হয়ে গেছে। এমন কথা শুনে পঙ্কচ কাছে আসার কারণ জানতে চাওয়া হয়। বগুড়ার শিবগঞ্জের মোকামতলা এলাকার এই বাসিন্দা পঙ্কচ বলেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেছে। সেটা নেওয়ার জন্য এসেছি। এর আগে কয়েক মাস আগে এই ভাই আমার লাইসেন্স করে দিয়েছেন। কোনো ঝামেলা হয়নি। সেই লাইসেন্স হারানোর জন্য আবার তার কাছে আসা।
নিজে অফিসে গিয়ে করেননি কেন এমন প্রশ্নের জবাবে বলেন, ভাই ওটাও দেখছি। ওরা টাকা খাবেই। মাঝখান থেকে শুধু দিনের পর দিন ঘুরাবে।
তার কাছে থেকে আব্দুল আজিজ নামে ওই দালালের মোবাইল নম্বর নিয়ে কথা হয়। আব্দুল আজিজ মোটরসাইকেল ও হালকা যানের ক্ষেত্রে একটি ড্রাইভিং লাইসেন্স করে দেওয়ার জন্য ১২ হাজার টাকা চান। তিনি জানান, ১১ হাজার টাকা লাগবেই। আর পরীক্ষার দিন শুধু হাজির হতে হবে। বাকিটা তিনি দেখবেন।
দালালদের এসব কর্মকান্ড নিয়ে বৃহস্পতিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) কথা বলতে গেলে অস্বীকার করেন বগুড়া বিআরটিএ অফিস কর্তৃপক্ষ। অথচ এই অফিসের নিচ তলার ভেতরে চেয়ার-টেবিলে বসে কাজ করেন দালালরা। সেদিনও নিচ তলায় গেলে আল-আমিন নামে এক ব্যক্তিকে কাগজপত্র নিয়ে কাজ করতে দেখা যায়। কিন্তু ক্যামেরার দিকে চোখ পড়তেই তড়িঘড়ি করে অফিস থেকে বের হয়ে যান আল-আমিন। যাওয়ার সময় কোন পদে কাজ করেন প্রশ্ন করলে তিনি শুধু বলেন, আমি কিছু জানি না।
এই আল-আমিন দীর্ঘদিন ধরে বগুড়া বিআরটিএ অফিসের ভেতরে বসে দালালির কাজ করেন। জেলার এই অফিসে সহকারী পরিচালক ছাড়া আরও ১০ জন নিয়োগপ্রাপ্ত জনবল রয়েছে। এর বাইরে আর কেউ অফিশিয়ালি এখানে কাজ করেন না।
এদের নাম বলার পরও তাদের উপস্থিতির বিষয়টি অস্বীকার করেন, সহকারী পরিচালক এটিএম ময়নুল হাসান। তিনি বলেন, এখানে আমরা ছাড়া আর কেউ নেই। আপনি কাদের কথা বলছেন তা জানি না। আমার অফিসে দালালের কোনো স্থান নেই।
তবে আলাপের একপর্যায়ে সহকারী পরিচালক বলেন, অফিসের বাইরে, ফটোকপির দোকানে কিছু মানুষ এসব অনিয়ম করার চেষ্টা করে। এ ছাড়া মোটর মালিক সমিতির লোকজন একটু চাপ দেয়। তবে আমরা কাউকে প্রশ্রয় দেই না। এ জন্য আমরা মাঝেমধ্যে মোবাইল কোর্ট দিয়ে তাদের ধরার চেষ্টা করি।
বিআরটিএর একটি সূত্র বলছে, বিআরটিএতে সবচেয়ে বেশি সংকট জনবলের। এই সংকটের সুযোগটাই নেন দালালরা।
এমন সংকটের কথা স্বীকার করলেও সহকারী পরিচালক ময়নুল হাসান অবশ্য দাবি করেন, বগুড়া অফিস চালানোর জন্য ১০ জন লোকবলই যথেষ্ট।
যানবাহন চালানোর সময় গাড়ির নিবন্ধন ও ড্রাইভিং লাইসেন্স রাখা আইনের একটি অংশ বলে মন্তব্য করেন বগুড়া জেলা ট্রাফিক বিভাগের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমন রঞ্জন সরকার। তিনি বলেন, গাড়ির নিবন্ধন ও ড্রাইভিং লাইসেন্স নিজের নামে করে নেওয়া এবং সাথে রাখা এক রকম আইনগত বিষয়। আর এটা না রাখা মানে আপনি আইনকে সম্মান করছেন না। দেখা গেছে বেশিরভাগ অপরাধ সংঘটিত হয় অনিবন্ধিত যানবাহন দিয়ে। আবার যারা চালান তাদেরও ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকে না। নিবন্ধন ও ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া ব্যক্তিকে বেআইনি কর্মকাণ্ডে জড়িত মনে করা স্বাভাবিক।
আইন ভঙ্গকারীর ক্ষেত্রে করণীয় সম্পর্কে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, বর্তমানে সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮ অনুযায়ী আমরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রাস্তায় অবৈধ যান ও ড্রাইভিং লাইসেন্সবিহীন চালকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে থাকি। এ ক্ষেত্রে সাব ইন্সপেক্টর বা সার্জেন্ট থেকে তার ওপরের যে কোনো কর্মকর্তা এই আইন অনুযায়ী জরিমানা করে থাকেন। একই সঙ্গে প্রয়োজন বোধ করলে যানবাহন আটক করতে পারেন তিনি। এ ছাড়া বিআরটিএ বা জেলা প্রশাসন প্রয়োজনে অভিযান পরিচালনা করতে পারে।
- ফার্মগেটে ভিক্ষা করে ৫০০ টাকা পেলেন ‘অ্যালেন স্বপন’
- পবিপ্রবির তাপসী রাবেয়া হলে নবীনবরণ
- জমি দখল ও প্রাণে বাঁচতে সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি
- নওয়াব ফয়জুন্নেছা সরকারি কলেজ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের আত্মপ্রকাশ
- জেল ও জামিন নিয়ে এই প্রথম মুখ খুললেন নুসরাত ফারিয়া
- কোনো নির্দিষ্ট দলের সঙ্গে যুক্ত নই: বলিউড অভিনেত্রী আমিশা প্যাটেল
- পিছিয়ে গেল তালহার অস্ট্রেলিয়া সফর, কারণ কী
- ৫ মাসের শিশুকে গলা কেটে হত্যা করলেন মা
- গাড়ি পোড়ানোর মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৭৭ জনকে অব্যাহতি
- তরুণরা সক্রিয় থাকলে কোনো সমস্যাই অমীমাংসিত থাকে না
- পদোন্নতি পাওয়া পুলিশের ৬২ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন
- শেখ হাসিনার মামলায় মাহমুদুর রহমানের সাক্ষ্য শুরু
- শপথ নিলেন নেপালের নতুন ৩ মন্ত্রী, জেন জি-দের আপত্তি
- জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবি জামায়াতের
- নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবিতে রাস্তায় জেন জি
- অপ্রথাগত বাজারে নতুন দিগন্ত: পোশাক রপ্তানিতে এগিয়ে বাংলাদেশ
- এক ভোটের ভিপি প্রার্থী রাকিব: অচেনা ভোটারকে বিয়ের প্রস্তাব
- একসঙ্গে ৬ সন্তানের জন্ম দিলেন প্রবাসীর স্ত্রী
- চলল ৮–১০ রাউন্ড গুলি, বেঁচে ফিরলেন দিশা পাটানির বাবা
- বেকার পুরুষ নিয়ে আপত্তি নেই তানিয়ার, সারাজীবন খাওয়াবেন
- যেসব চাকরিতে এআই কখনোই বিকল্প হবে না
- আগামী বছর থেকে অনলাইনেই দাখিল করা যাবে করপোরেট ট্যাক্স
- ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের ভেতরে অন্য লড়াই
- গাজা সিটি খালি করতে হামলার গতি বাড়ালো ইসরায়েল, একদিনেই নিহত ৪৯
- খাতুনগঞ্জে নিয়ন্ত্রণহীন পাম অয়েলের দাম
- মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা
- ঢাকায় গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি, অফিসগামীদের ভোগান্তি যানজটে
- মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে বাতিল প্রার্থিতা
- মনিরামপুরে বিধবার ঘরে বিতর্কে বিএনপি নেতা বরখাস্ত
- প্রাথমিক তদন্ত ছাড়া সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা নয়: বিএমএসএফ
- ৩৩ বছর পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে জাকসু নির্বাচন
- বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্মচারি ইউনিয়নের অভিষেক অনুষ্ঠান
- জনদুর্ভোগ এড়াতে ইউএনও`র বদলি আদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
- ডাকসু নির্বাচনে কে কোন পদে জয়ী হলেন
- পবিপ্রবির তাপসী রাবেয়া হলে নবীনবরণ
- কুমিল্লা সুপার বাস ও মিশুকের মুখোমুখি সংঘর্ষ
- ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি: বিশ্ব রাজনীতির নতুন বাস্তবতা
- নওয়াব ফয়জুন্নেছা সরকারি কলেজ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের আত্মপ্রকাশ
- ডমেস্টিক টার্মিনালের সামনে কোমর পানি, যাত্রীদের ভোগান্তি
- দেবের প্রথম ক্রাশ, শুভশ্রী-রুক্মিণী নন
- ডাকসু নির্বাচনে কে কোন পদে জয়ী হলেন
- লাকসামে গৃহবধূ ও স্বজনদের উপর দুই দফা সন্ত্রাসী হামলা আহত ৩
- মনিরামপুরে বিধবার ঘরে বিতর্কে বিএনপি নেতা বরখাস্ত
- ডাকসুতে ছাত্রশিবিরের ভূমিধস জয়
- যে মতেরই হোক না, সবাই একসঙ্গে কাজ করবো: সাদিক কায়েম
- কবি নজরুল হলে ৪৫ মিনিটে ভোট পড়েছে ১২টি
- জাকসু নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা সংশপ্তক প্যানেলের
- গাজীপুরে র্যাব-১ এর বিশেষ অভিযানে আগ্নেয়াস্ত্রসহ এক ব্যক্তি গ্রে
- সড়ক দুর্ঘটনায় কাজলের মৃত্যুর গুজব, যা জানা গেল
- আমাদের আন্দোলন ‘হাইজ্যাক’ হয়ে গেছে
- টক এবং মিষ্টি স্বাদের চাম কাঁঠাল এখন বিলুপ্তপ্রায়
- ঠাকুরগাঁওয়ে সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
- পর্যটকদের আকৃষ্ট করছে কুমিল্লার ঘোগরাবিল
- দঃ সুনামগঞ্জে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উপলক্ষে র্যালী ও আলোচনা
- লাকসামে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকার অনশন
- লাকসাম মনোহরগঞ্জের বন্যার্তদের পাশে নবযাত্রা বাংলাদেশ
- শরীয়তপুরে অনুষ্ঠিত হলো ফুটবল টুর্নামেন্ট পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠান
- মেলান্দহ উপজেলা চেয়ারম্যান’কে কোণঠাশা করার চেষ্টা
- গাছের সাথে বেঁধে গৃহবধূকে নির্যাতন
- লালমাইতে ট্রাক-বাসের মুখমোখী সংর্ঘষে নিহত ২, আহত ১৫ : ছবিসহ
- জমি নিয়ে বিরোধ, গভীর রাতে সন্ত্রাসী হামলা
- মরুভূমির গাছের ফল ধরল বাংলাদেশের মাটিতে! দেখতে দর্শনার্থীদের ভিড়
- জোয়ার-ভাটার সঙ্গে যুদ্ধ নিম্নস্তরের এলাকা বাসিন্দাদের
- লবণ গুজবে সারা দেশে পুলিশকে মাঠে নামার নির্দেশ
- দক্ষিণ সুনামগঞ্জে দুর্নীতিবিরোধী দিবসে র্যালী ও আলোচনা সভা