পাকিস্তান কেন বাংলাদেশের সঙ্গে দ্রুত সম্পর্কোন্নয়নে আগ্রহী?
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

গত ২৩ আগস্ট পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার যখন ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন, সেটি ছিল দীর্ঘ ১৩ বছর পর কোনো উচ্চপদস্থ পাকিস্তানি কর্মকর্তার প্রথম বাংলাদেশ সফর।
ইসহাক দার পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বও পালন করছেন। তিনি এই সফরকে ‘ঐতিহাসিক’ আখ্যা দেন এবং একে দুই দেশের সম্পর্কের ‘নতুন অধ্যায়’ হিসেবে বর্ণনা করেন।
তিনি বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে এক ধরনের উষ্ণতা ফিরে এসেছে এবং গত এক বছরে ‘গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি’ হয়েছে।
পাকিস্তানি মন্ত্রীর ভাষায়, ‘আমাদের এমন একটি পরিবেশ তৈরি করতে হবে যেখানে করাচি থেকে চট্টগ্রাম, কোয়েটা থেকে রাজশাহী, পেশোয়ার থেকে সিলেট এবং লাহোর থেকে ঢাকা পর্যন্ত তরুণ প্রজন্ম হাতে হাত মিলিয়ে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করবে ও যৌথ স্বপ্ন বাস্তবায়ন করবে।’
এ সফর ছিল কয়েক মাস ধরে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মধ্যে চলা কূটনৈতিক ও সামরিক যোগাযোগের বড় অগ্রগতি।
গত বছরের আগস্টে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পতনের পর থেকেই ইসলামাবাদ-ঢাকা সম্পর্কের দ্রুত উন্নতি ঘটছে। হাসিনা ভারতের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত ছিলেন। ছাত্র নেতৃত্বাধীন আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতাচ্যুত হন তিনি।
তবে পাকিস্তানের সাবেক কূটনীতিক মাসউদ খালিদ সতর্ক করে বলেন, অতীতের জটিলতা এখনো দুই দেশের মধ্যে আস্থা তৈরিতে বাধা হয়ে আছে।
তিনি আল জাজিরাকে বলেন, বাংলাদেশের নতুন সরকার পাকিস্তানের উদ্যোগে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছে। স্পষ্টতই, ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের পথে কিছু কৃত্রিম বাধা ছিল, যা এখন সরিয়ে ফেলা হয়েছে। তবে এখন দরকার গভীরতর সম্পৃক্ততার একটি কাঠামো, যেখানে গঠনমূলক সংলাপ ভুল বোঝাবুঝি দূর করবে।
সামরিক ও কূটনৈতিক যোগাযোগ
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ গত বছর বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দুবার বৈঠক করেন। কিন্তু এত দ্রুত সম্পর্ক উষ্ণ হবে বা নিয়মিত উচ্চপর্যায়ের সফর হবে—এটা অনেক বিশ্লেষকই ভাবেননি।
গত জানুয়ারিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস এম কামরুল হাসান ইসলামাবাদে গিয়ে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল অসিম মুনিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান পাকিস্তান সফর করেন। দুই মাস পর পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব আমনা বালোচ ঢাকায় আসেন।
গত মে মাসে ভারত-পাকিস্তানের চারদিনের সংঘর্ষের কারণে ইসহাক দারের সফর বিলম্বিত হয়। তবে জুলাইয়ে পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহসিন নাকভি ঢাকায় আসেন।
অবশেষে আগস্টে ঢাকায় পৌঁছান ইসহাক দার। একই সময়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোহাম্মদ ফাইজুর রহমান পাকিস্তান সফর করেন এবং সেখানে যৌথ প্রধান সেনাপতি কমিটির চেয়ারম্যান জেনারেল সাহির শামশাদ মিরজার সঙ্গে বৈঠক করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক দিলওয়ার হোসেন বলেন, পাকিস্তানের এই ‘তড়িঘড়ি প্রচেষ্টা’ কৌশলগত। হাসিনা সরকারের সময়ও পাকিস্তান সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে চাইছিল। এখন তারা ১৯৭৫–পরবর্তী সময়কার সম্পর্ক পুনরুজ্জীবনের সুযোগ দেখছে।
মুক্তিযুদ্ধের উত্তরাধিকার
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের কারণে ইসলামাবাদ-ঢাকার সম্পর্ক বেশ জটিল। পাকিস্তানি সেনা ও তাদের সহযোগীরা পূর্ব পাকিস্তানে ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ চালায়, লাখ লাখ মানুষকে হত্যা করে এবং আনুমানিক দুই লাখ নারীকে ধর্ষণ করে। ভারতের সামরিক সহায়তায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়।
টানা ১৬ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছিলেন ভারতের ঘনিষ্ঠ। তার ক্ষমতাচ্যুতির পর পাকিস্তান আবারও সুযোগ দেখছে। পাকিস্তানের সাবেক পররাষ্ট্রসচিব আজাজ চৌধুরীর মতে, ভারতীয় আধিপত্যের অভিজ্ঞতা পাকিস্তান ও বাংলাদেশকে এক করেছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশিরা ভারতীয় আধিপত্য টের পেয়েছে, আমরাও মে মাসের সংঘাতে সেটা দেখেছি। এখন দুই দেশই দক্ষিণ এশিয়ায় শক্তির ভারসাম্যের প্রয়োজনীয়তা বুঝছে।
তবে বাংলাদেশ সেন্টার ফর ইন্দো প্যাসিফিক অ্যাফেয়ার্সের নির্বাহী পরিচালক শাহাব এনাম খানের মতে, বাংলাদেশ পররাষ্ট্রনীতি অর্থনৈতিক বাস্তবতার মাধ্যমে পরিচালিত হয়। ভারত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হলেও সম্পর্ক এখন শীতল। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ঐতিহাসিকভাবে সম্পর্ককে শুধু নিরাপত্তা বা সামরিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখে না, বরং অর্থনৈতিক ও আঞ্চলিক সহযোগিতায় জোর দেয়।
চীনের ভূমিকা
দক্ষিণ এশিয়ার সমীকরণে চীনের প্রভাবও গুরুত্বপূর্ণ। বেইজিং পাকিস্তানের ঘনিষ্ঠ মিত্র, আবার হাসিনার সময়ও বাংলাদেশে তাদের দৃঢ় অবস্থান ছিল। হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পরও চীন বাংলাদেশে প্রভাব ধরে রেখেছে। মার্চে ড. ইউনূস বেইজিং সফর করেন, আগস্টে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান চীন সফরে যান।
বাংলাদেশ ১২টি জে-১০সি যুদ্ধবিমান কেনার বিষয় বিবেচনা করছে, যা পাকিস্তানের কাছেও রয়েছে এবং মে মাসের সংঘাতে পাকিস্তান তা ব্যবহার করেছে। পাকিস্তানের অর্থনৈতিক ঋণ, বিনিয়োগ ও সামরিক সরঞ্জামের সবচেয়ে বড় উৎস চীন।
ঢাবি অধ্যাপক দিলওয়ার হোসেনের মতে, এ বিষয়গুলো ঢাকা এবং ইসলামাবাদকে আরও ঘনিষ্ঠ করে তুলছে এবং সম্পর্ককে একটি শক্তিশালী অংশীদারত্বে রূপান্তরিত করছে।
বাণিজ্য ও রাজনীতি
ইসহাক দারের দুদিনের সফরে তিনি ড. ইউনূস, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতার সঙ্গে বৈঠক করেন। বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্র নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল সিটিজেন পার্টির নেতারাও এর মধ্যে ছিলেন।
বিশ্লেষকদের মতে, বাংলাদেশ ২০২৬ সালের শুরুর দিকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। ফলে এসব বৈঠক বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।
দুই দেশ অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করলে উভয়ই উপকৃত হতে পারে। বর্তমানে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে পাকিস্তানের প্রাধান্য রয়েছে। ২০২৪ সালে বাংলাদেশে পাকিস্তানের রপ্তানি ছিল ৬৬ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলারের, বিপরীতে আমদানি মাত্র ৫ কোটি ৭০ লাখ ডলারের।
বাংলাদেশ পাকিস্তান থেকে তুলা, বস্ত্রপণ্য, চাল, সিমেন্ট, ফলমূল ও প্রক্রিয়াজাত খাবার আমদানি করতে পারে। অন্যদিকে, পাকিস্তান বাংলাদেশ থেকে পাটজাত পণ্য, হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড, রাসায়নিক ও তামাকজাত পণ্য আমদানি করতে পারে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দিলওয়ার হোসেন বলেন, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের সম্মিলিত জনসংখ্যা প্রায় ৪৩ কোটি, যা পশ্চিম ইউরোপের দ্বিগুণেরও বেশি।
ইতিহাসের ক্ষত
তবে সবচেয়ে বড় জটিলতা ১৯৭১ সালের যুদ্ধের উত্তরাধিকার। বাংলাদেশ এখনো পাকিস্তানের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক ক্ষমাপ্রার্থনা দাবি করে। এছাড়া আছে প্রায় দুই লাখ উর্দুভাষী বিহারির বিষয়, যাদের পাকিস্তান গ্রহণ করতে অনিচ্ছুক।
এছাড়া ১৯৭১–পূর্ব রাষ্ট্রীয় সম্পদের ভাগ এবং ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য পশ্চিম পাকিস্তান যে সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল সেটি চায় বাংলাদেশ। ইতিহাসবিদদের মতে, তৎকালীন সরকারের ধীর ও ব্যর্থ সাড়া মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম অনুঘটক হয়।
তবুও পাকিস্তানের সাবেক পররাষ্ট্রসচিব আজাজ চৌধুরী মনে করেন, দুই দেশের সাধারণ মানুষ পুনর্মিলন চায়। তিনি বলেন, ১৯৭১ সালের ঘটনাবলিতে পাকিস্তানের মানুষও দুঃখিত। এই বেদনা দুই দেশের জন্যই সাধারণ, আর এখন মানুষ এগিয়ে যেতে চায়।
তবে দিলওয়ার হোসেন মনে করিয়ে দেন, হাসিনার পতনে বাংলাদেশের জনগণের মুক্তিযুদ্ধসংক্রান্ত মনোভাব মৌলিকভাবে বদলায়নি। তিনি বলেন, বাংলাদেশ এখনো পাকিস্তানের কাছ থেকে অতীতের ক্ষত সারানোর প্রত্যাশা রাখে।
তবে ঢাকা অতীতে আটকে থাকতে চায় না। ঢাবি অধ্যাপকের কথায়, ‘কূটনীতি একটি চলমান প্রক্রিয়া। অর্থনৈতিক, কূটনৈতিক ও সাংস্কৃতিক খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর পাশাপাশি অতীতের ক্ষত সারানোর প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা সম্ভব।’
- দুমকিতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
- ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে জড়াতে ইনবক্সে মেসেজ, গুলশান পুলিশের নম্বর দিলেন প
- ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
- ফের ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- ভারতের মাটিতে জুনিয়র হকি বিশ্বকাপও খেলবে না পাকিস্তান
- জিনপিংয়ের ‘অ্যান্টি-আমেরিকা পার্টি’র ভবিষ্যৎ কী?
- মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে : প্রধান উপদেষ্টা
- পাকিস্তান কেন বাংলাদেশের সঙ্গে দ্রুত সম্পর্কোন্নয়নে আগ্রহী?
- নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ, স্পষ্ট করলো ইসি
- ডাকসু নির্বাচন নিয়ে আপিল বিভাগে শুনানি আজ
- নির্বাচনের পর কোনো শিবিরের বাচ্চাকে রাজনীতি করতে দেবো না
- বাংলাদেশে মার্কিন রাষ্ট্রদূত হচ্ছেন ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেন
- জলবায়ু সংকট মোকাবেলায় বৈশ্বিক ঐক্য জরুরি: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
- ডাকসুর প্রার্থীকে ‘গণধর্ষণের’ হুমকির ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন
- আওয়ামী স্বেচ্ছাতন্ত্রের অন্যতম সহযোগী ছিল জাতীয় পার্টি: রিজভী
- ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আর ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে বেলজিয়াম
- বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
- সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ বাতিল প্রশ্নে রায় ঘোষণা শুরু
- শুভশ্রীর সম্মানহানি হোক চাই না, ‘দুই বাচ্চার মা’ প্রসঙ্গে দেব
- আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৮০০ ছাড়াল
- রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
- প্রধান উপদেষ্টাকে গুজবে কান না দেওয়ার আহ্বান সেনাপ্রধানের
- হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
- পিরোজপুর-২ ধানের শীষ প্রার্থী আহম্মদ সোহেলের ঢাকায় মতবিনিময় সভা
- মনিরুল সিন্ডিকেটের হিসাবে হাজার কোটি টাকা লুটপাটের প্রমাণ!
- নির্বাচন সামনে রেখে নানা রকম ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে
- ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন হবে বলে প্রধান উপদেষ্টা বলেন
- যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে ছাত্রসমাজ প্রস্তুত : শিবির নেতা
- স্নায়ুচাপে ভুগছে বিএনপি
- কেন্দ্রীয় ব্যাংকে নির্বাহী পরিচালক পদে পদোন্নতি পেলেন ৪ কর্মকর্তা
- চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন ড. মোশাররফ
- প্রধান উপদেষ্টাকে গুজবে কান না দেওয়ার আহ্বান সেনাপ্রধানের
- কাকরাইলে সংঘর্ষের ঘটনা প্রসঙ্গে যা জানাল সেনাবাহিনী
- ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আর ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে বেলজিয়াম
- গণতান্ত্রিক শক্তিকে ক্ষমতায় আসতে বাধা দিচ্ছে সরকারের ভেতরের মহল
- আবু সাঈদ হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন বাবা মকবুল
- মধ্যনগরে ওয়ার্ড বিএনপির পকেট কমিটি বাতিলের দাবিতে প্রতিবাদ
- যমুনা অভিমুখে বুয়েট শিক্ষার্থীরা, পুলিশের টিয়ারশেল-জলকামানে ছত্রভ
- পিরোজপুর-২ ধানের শীষ প্রার্থী আহম্মদ সোহেলের ঢাকায় মতবিনিময় সভা
- বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বিকেলে
- জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, শিগগিরই প্রকাশ
- গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
- জ্বরের পর কাশি কমাতে ঘরোয়া কয়েকটি উপায়
- বিআইডব্লিউটিএ টেন্ডারে অনিয়ম, পছন্দের প্রতিষ্ঠানে স্থগিতাদেশ
- জিয়া পরিবারের ত্যাগেই দেশে গণতন্ত্রের পুনঃপ্রতিষ্ঠা
- সাত বছর পর চীনে মোদি
- স্নায়ুচাপে ভুগছে বিএনপি
- প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের দাবির বিষয়ে কমিটি গঠন করেছে সরকার
- ৩০ নভেম্বর প্রকাশ হচ্ছে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা
- আবারও ছোট পর্দায় ফিরছেন মধুমিতা
- বাংলাদেশীরা সৌদি নারীদের বিয়ে করতে পারবেন!
- মিয়ানমারকে ৩১ বছরের ‘পুরনো’ সাবমেরিন দিচ্ছে ভারত
- পাকিস্তানে ৩০০ রুপি ছাড়ালো টমেটোর দাম
- মোশাররফের দেহ রাস্তায় ঝুলিয়ে রাখার নির্দেশ
- জিম্বাবুয়েতে পানির অভাবে দুই শতাধিক হাতির মৃত্যু
- ১০ হাজার সেনা-পুলিশ মোতায়েন
কী ঘটবে আসামে ? - থাইল্যান্ডে বিদ্রোহীদের হামলায় নিহত ১৫
- ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে ভিসা দিল না যুক্তরাষ্ট্র
- শ্রীলংকায় এবার মসজিদে বোমা হামলা
- শ্রীলঙ্কায় রক্তবন্যা: নিহত বেড়ে ২০৭
- সৌদি প্রবাসীদের জন্য সুখবর
- ছাত্রের সঙ্গে যৌনমিলন, কারাগারে শিক্ষিকা
- সাংবাদিক জামাল খাশোগিকে হত্যার দায়ে ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড
- কানাডায় জাস্টিন ট্রুডোর দল আবারও ক্ষমতায়
- মসজিদ নাকি মন্দির! মামলার রায় আজ