বিশ্ব পানি দিবস : জীবন বাঁচাতে পানির কোন বিকল্প নাই
ডা.মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
প্রকাশিত: ২১ মার্চ ২০২৩

আজ বুধবার ২২ মার্চ বিশ্ব পানি দিবস ২০২৩। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ‘বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। দিবসটি পালন উপলক্ষে বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। টেকসই উন্নয়ন অভিষ্ট (এসডিজি) বাস্তবায়নের মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে সরকার নিরাপদ পানির নিশ্চয়তা প্রদানসহ প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষা ও পানি দূষণ কমানোর লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে। পানি সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা জলবায়ু পরিবর্তন সহিষ্ণু উন্নত প্রযুক্তি উদ্ভাবন এবং তা যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় এবং এর অধীনস্থ সংস্থাসমূহ দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে।
আর নদীমাতৃক বাংলাদেশে পানি এবং টেকসই উন্নয়ন একে-অপরের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। পানি ছাড়া যেমন আমাদের জীবন অচল; তেমনি জলবায়ু ও প্রকৃতি- যা আমাদের জীবন ও জীবিকার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত তার স্বাভাবিক প্রবাহের জন্যও পানি অপরিহার্য। বাংলাদেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে পরিণত করার লক্ষ্যে আমাদের সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে।পানির অপর নাম জীবন। জীবন বাঁচাতে পানির কোন বিকল্প নাই। এক চুমুক পানির জন্য জীবন বাজি রাখতেও প্রস্তুত। এ প্রতিযোগিতা এখন বর্তমান বিশ্বের দৈনন্দিন দৃশ্য। পানি সমস্যার সমাধান কল্পে ১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরোতে রাষ্ট্রসংঘ পরিবেশ ও উন্নয়ন সম্মেলনের (ইউএনসিইডি) এজেন্ডা ২১-এ প্রথম বিশ্ব জল দিবস পালনের আনুষ্ঠানিক প্রস্তাবটি উত্থাপিত হয় এবং ১৯৯৩ সালে প্রথম বিশ্ব জল দিবস পালিত হয়। এর পর থেকে এই দিবস পালনের গুরুত্ব ক্রমশ বৃদ্ধি পেতে থাকে। রাষ্ট্রসংঘের সদস্য দেশগুলি এই দিনটিকে নিজ নিজ রাষ্ট্রসীমার মধ্যে রাষ্ট্রসংঘের জলসম্পদ সংক্রান্ত সুপারিশ ও উন্নয়নপ্রস্তাবগুলির প্রতি মনোনিবেশের দিন হিসেবে উৎসর্গ করেন।আর আমাদের জীবনযাত্রার ন্যূনতম মান নির্ধারণ করতে গেলে পানির অধিকারকে অন্যতম মৌলিক পূর্বশর্ত হিসেবে মানতে হবে। বেঁচে থাকার জন্য এটিকে একটি মৌলিক পূর্বাধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে। বলা হচ্ছে, ২০৩০ সালে বিশ্বে পানির চাহিদা বাড়বে ৪০ শতাংশ। এখন যে পরিমাণ পানি আছে, তাতেই আমাদের প্রচণ্ড হাহাকার। ফলে নতুন করে বিশুদ্ধ পানি কোথা থেকে আসবে, তা কেউ জানে না। বিদ্যমান পানির সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহার আর পানির অপচয় রোধ করেই আমাদের এগোতে হবে। বলা হচ্ছে, দক্ষিণ গোলার্ধের দেশগুলোয় ৯০ শতাংশের বেশি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের বর্জ্য ভূ-উপরস্থ পানিতে ফেলা হয়। এর অর্থ আমাদের ভূ-উপরস্থ পানি শিল্পবর্জ্য দিয়ে প্রতিনিয়ত দূষিত হচ্ছে। ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের শহর এলাকায় অর্ধেকের বেশি মানুষ বস্তিতে বসবাস করবে, যেখানে বিশুদ্ধ পানির সুবিধা থাকবে না। বিশ্বের ৮৮৪ মিলিয়ন মানুষ নিরাপদ খাওয়ার পানির অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। ৩ দশমিক ৫ মিলিয়ন লোক বিভিন্ন পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। পানির অধিকার এবং পানির কথা আমরা বলি। এখানে সাম্য প্রতিষ্ঠা একটি বড় ব্যাপার, যা বাংলাদেশ এবং বিশ্ব বাস্তবতায় একইভাবে প্রযোজ্য। বলা হচ্ছে, উন্নয়নশীল দেশে একজন দরিদ্র নাগরিককে প্রতি লিটার পানির জন্য অবস্থাসম্পন্নদের তুলনায় ১২ গুণ বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয়। এটি বৈশ্বিক পরিসংখ্যান। বলা হচ্ছে, বিশ্বে প্রতি বছর ১ দশমিক ৭ ট্রিলিয়ন গ্যালন পানির অপচয় হয়।
আমরা নদ-নদীর ওপর নির্ভরশীল। ভূগর্ভস্থ পানি চোখে দেখা যায় না বলে পানি বললেই মানুষ সাধারণত নদ-নদীর পানিকে বোঝে। কিন্তু ভূগর্ভস্থ পানির ওপর আমাদের অনেক বেশি নির্ভরতা । পানিরক্ষণাবেক্ষণ কিংবা সুরক্ষার কথা বলতে গেলে সবাই শুধু নদী রক্ষার কথা বলে। দৃশ্যমান হওয়ায় নদীর পানির বিষয়টি দ্রুত আমাদের সামনে আসে সত্য। কিন্তু কৃষি, সুপেয় পানি ও শিল্পায়নের ক্ষেত্রে ভূগর্ভস্থ পানির ওপর আমাদের নির্ভরতা অনেক। অথচ ভূগর্ভস্থ পানি সংরক্ষণে আমরা একেবারেই মনোযোগী নই। এগুলো সংরক্ষণে নাগরিক আন্দোলনের অভাব রয়েছে। আন্তর্জাতিক নদী বিশ্বের ৬০ শতাংশ মিঠা পানির চাহিদা পূরণ করে। ১৪৫টি আন্তর্জাতিক নদীর ওপর বিশ্বের প্রায় ৪০ শতাংশ জনগোষ্ঠী নির্ভরশীল। বিশ্বের জলরাশির মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যবহূত হয় ফসল উৎপাদনে, শিল্প-কারখানায় এবং পানীয় জল হিসেবে। বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্যও আমরা পানি ব্যবহার করি।
এবার বাংলাদেশের পরিসংখ্যানে আসি। শুধু ঢাকাতেই ওয়াসার গভীর নলকূপ আছে এক হাজার। আর বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের রয়েছে সাত হাজার। প্রতি বছর তিন মিটার করে পানির স্তর নেমে যাচ্ছে। খরায় আক্রান্ত ভূমির পরিমাণ প্রায় ৫৫ লাখ হেক্টর। ঢাকায় প্রতিদিন পানির চাহিদা প্রায় ২৫০ কোটি লিটার এবং এটি বাড়ছে। ঢাকার সঙ্গে পাহাড়ি এলাকা বা উপকূলীয় অঞ্চলের তুলনা করলে দেখা যায়, উপকূলীয় এলাকায় একজন মানুষকে পানি সংগ্রহের জন্য গড়ে ২ ঘণ্টা হাঁটতে হয়। আর মোট আয়ের ২৫-৩০ শতাংশ খরচ হয় শুধু পানির জন্য। তার পরও উপকূলীয় এলাকার ২৩ শতাংশ মানুষ লবণাক্ত ও অনিরাপদ পানি পান করে। জাতিসংঘের এক গবেষণায় উঠে এসেছে ৭৪ শতাংশ পানি সংগ্রহের কাজ নারীরা করেন। ৬৩ শতাংশ মানুষের খাওয়ার পানি পেতে সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। ৭৫ শতাংশ মানুষ হ্যান্ড টিউবওয়েলের ওপর নির্ভর করে, যদিও অনেক এলাকায় সেগুলো থেকে ঠিকমতো পানি মিলছে না। প্রায় ৪১টি জেলায় আর্সেনিকের প্রভাব রয়েছে। আরেকটি পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, পয়োবর্জ্য দিয়ে দূষিত পানি পান করে ৪১ শতাংশ জনগোষ্ঠী। কেবল ৩৪ শতাংশ মানুষ সুপেয় পানি পায়। ১ কোটি ৯৪ লাখ মানুষ আর্সেনিক দূষিত পানির মুখোমুখি। বাংলাদেশের বাস্তবতায় পানি একটা সাম্যের বিষয়। খুব রক্ষণশীলভাবে হিসাব করলেও দেখা যায়, উপকূলের মানুষ পানি পেতে ঢাকার মানুষের চেয়ে চার গুণ বেশি খরচ করে। ৭০ শতাংশ বস্তিবাসীর পানি পাওয়ার বৈধ কোনো কাগজপত্র নেই। একজন নগরবাসী হিসেবে আমি ১৪০ লিটার পানি পেলেও সেই অনুপাতে একজন বস্তিবাসী পায় ২০ লিটার পানি। সরকার পানির জন্য যত অর্থ ব্যয় করে, তার ৮০ শতাংশই খরচ করে শহরের মানুষের জন্য। মাত্র ২০ শতাংশ খরচ করে গ্রামের মানুষের জন্য। কৃষি খাতে পানি বেশি অপচয় হয়। বাংলাদেশে পানি প্রাপ্যতার আরেকটি উদীয়মান সমস্যা জলবায়ু পরির্তনের চ্যালেঞ্জ ও প্লাস্টিক দূষণ। সমুদ্রের আগ্রাসনের জন্য আমাদের সুপেয় পানির অনেক আধারই লবণাক্ত হয়ে গেছে, ভবিষ্যতে এটি আরো বাড়বে। আমাদের জলাশয়গুলোয় প্লাস্টিক দূষণ মারাত্মকভাবে বেড়ে যাচ্ছে। আমাদের নদ-নদীর প্রকৃত সংখ্যা নিয়ে এখনো বিভ্রান্তি রয়েছে। কেউ বলছে, বাংলাদেশে নদ-নদীর সংখ্যা ৭৭০। পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে ৪০৫টি। নদনদীর সঠিক সংখ্যা নির্ধারণ খুবই জরুরি।
দূষণ ও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সুপেয় পানির বড় সংকট তৈরি হচ্ছে। এশিয়া প্যাসিফিকের নদীর পানির মধ্যে বাংলাদেশের নদীর পানি সবচেয়ে বেশি দূষিত বলে গবেষণায় উঠে এসেছে। এর মধ্যে ২৯টি নদী মারাত্মকভাবে দূষণের শিকার। তাছাড়া বাংলাদেশে জলাভূমি হারানোর হার বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। আমাদের সংবিধানে জলাশয় রক্ষাসহ জীববৈচিত্র্য রক্ষার কথা রয়েছে। জীবনের অধিকার পানি অধিকারের সমার্থক। পানি ও সুস্থ বাতাসের অধিকার না থাকলে জীবনের অধিকার অর্থহীন হয়ে দাঁড়ায়। পানি সরবরাহের জন্য শহর এলাকায় ওয়াসা আছে এবং স্থানীয় পর্যায়ে রয়েছে স্থানীয় সরকারের সংস্থাগুলো। পানি নিয়ে কায়কারবার করে এমন প্রতিষ্ঠানের তালিকা বেশ দীর্ঘ। নদীকে জীবন্ত সত্তা ঘোষণা করে উচ্চ আদালতে রায় হয়েছে। রায়ে বলা হয়েছে, ডিজিটাল ডাটাবেজ তৈরি করে নদ-নদী ও জলাশয়ের ভৌগোলিক অবস্থান নির্ণয় করতে হবে। ভূমি দখলকে ফৌজদারি অপরাধ ঘোষণা করা হয়েছে এ রায়ে। তার পরও নদী দখল থেমে নেই। দখলের কারণে মেঘনা থেকে ঢাকা শহরে পানি আনার প্রকল্প থেকে দাতা সংস্থা অর্থ প্রত্যাহার করছে। মেঘনায় দখলদারদের উচ্ছেদে সরকারের দৃশ্যত উদ্যোগ নেই। উপকূলীয় এলাকা, দক্ষিণাঞ্চল ও বরেন্দ্র অঞ্চলে পানি সংকট প্রকট। এ তিন অঞ্চলের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নিতে হবে। বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। পার্বত্য চট্টগ্রামে বাণিজ্যিক বনায়ন করার কারণে সব ঝরনা শুকিয়ে যাচ্ছে। এসব প্লান্টেশনের একটি সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রভাব সমীক্ষা করে এগুলো বন্ধ করে সেখানে প্রাকৃতিক বনায়ন নিশ্চিত করতে হবে। পার্বত্য এলাকার নদীগুলো থেকে বালি ও পাথর উত্তোলনে ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহার হচ্ছে। এগুলো নদীর পানি ও প্রতিবেশ ব্যবস্থার ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। এগুলো বন্ধ করতে হবে। উপকূলীয় এলাকার জন্য অবশ্যই বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের কথা ভাবতে হবে। গোটা দেশের পানি প্রাপ্যতা ম্যাপিং করে সেই তথ্যগুলো জনসম্মুখে প্রকাশ করতে হবে। নইলে মানুষ সচেতন হবে না। ডিপ টিউবওয়েল নিরুৎসাহিত করতে হবে। জলাধারের ব্যবস্থা করতে হবে।
মারাত্মক দূষণের শিকার ২৯টি নদীকে ইকোলজিক্যালি ক্রিটিক্যাল এরিয়া ঘোষণা করতে হবে। দূষণকারী ও দখলদারদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। এখন পর্যন্ত একটি নদীও সরকার পূর্ণ দখলমুক্ত করতে পারেনি। দখলদারদের বিরুদ্ধে আইনের প্রয়োগ করতে হবে, প্রয়োজনে প্রণোদনা দিয়ে হলেও নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে। নদী দূষণ ও দখলের শিকার হলে কীভাবে প্রাণবৈচিত্র্য হারিয়ে যায়, তার একটা মূল্যায়ন করা এখন সময়ের দাবি। জনসচেতনতা বাড়াতে হবে। দূষণ ও দখল বন্ধে সোচ্চার হতে হবে। পানি ব্যবহারে রেশনিং করতে হবে।
> স্বাস্থ্য তথ্যঃ-
পানির অপর নাম যখন জীবন।পানি ছাড়া আমাদের অস্তিত্বও চিন্তা করা যায় না। সুপেয় পানির প্রাপ্তির সুযোগ বর্তমানে বিশ্বব্যাপী মানবাধিকার হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।জাতিসংঘ পানি অধিকারকে মানবাধিকার হিসেবে ঘোষণা করেছে। এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই যে পানি সুস্থ জীবনের জন্য একটি আবশ্যক উপাদান। কিন্তু সুস্থ জীবনযাপনে একজন মানুষের প্রতিদিন কতটুকু পানি পান করা জরুরি?
বিশেষজ্ঞরা বলেন-আমাদের শরীরের ৭০ ভাগের বেশিই হচ্ছে পানি, এজন্য সারা বছরই পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। তবে স্বাভাবিক পানির চাহিদা কিন্তু একেক জনের আলাদা।
যেমন - > শিশুদের, পুরুষ ও নারীর পানির চাহিদাও ভিন্ন। আবার যারা শারীরিক পরিশ্রম বেশি করেন, নিয়মিত ব্যায়াম করেন তাদের অন্যদের তুলনায় বেশি পানি পান করতে হবে।
> নারীদের প্রতিদিন ৬-৮ গ্লাস
> ব্যায়াম বা ভারী কাজ করেন এমন নারীরা ৮ থেকে ১০ গ্লাস
> পুরুষের জন্য ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানিই যথেষ্ট, তবে যারা অতিরিক্ত পরিশ্রম করেন তারা ১০ থেকে ১৪ গ্লাস পানি পান করুন।
আর প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পানি পান শরীরের জন্য খুব উপকারী। রাতের ঘুম শেষে উঠে খালি পেটে পানি পান করুন। যতটুকু পারবেন ততটুকুই পান করুন। দিনের শুরু হোক পানি পানে।
পরিশেষে, বিশুদ্ধ পানির নিশ্চয়তা আর পানির উৎসের কার্যকর ব্যবহারে গুরুত্ব দেওয়া হবে বিশ্ব পানি দিবসে এই প্রত্যাশা আমাদের।
লেখক, প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি।
- জলবায়ু সংকট মোকাবেলায় বৈশ্বিক ঐক্য জরুরি: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
- ডাকসুর প্রার্থীকে ‘গণধর্ষণের’ হুমকির ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন
- আওয়ামী স্বেচ্ছাতন্ত্রের অন্যতম সহযোগী ছিল জাতীয় পার্টি: রিজভী
- ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আর ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে বেলজিয়াম
- বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
- সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ বাতিল প্রশ্নে রায় ঘোষণা শুরু
- শুভশ্রীর সম্মানহানি হোক চাই না, ‘দুই বাচ্চার মা’ প্রসঙ্গে দেব
- আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৮০০ ছাড়াল
- রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
- প্রধান উপদেষ্টাকে গুজবে কান না দেওয়ার আহ্বান সেনাপ্রধানের
- হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
- পিরোজপুর-২ ধানের শীষ প্রার্থী আহম্মদ সোহেলের ঢাকায় মতবিনিময় সভা
- মনিরুল সিন্ডিকেটের হিসাবে হাজার কোটি টাকা লুটপাটের প্রমাণ!
- নির্বাচন সামনে রেখে নানা রকম ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে
- ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন হবে বলে প্রধান উপদেষ্টা বলেন
- যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে ছাত্রসমাজ প্রস্তুত : শিবির নেতা
- স্নায়ুচাপে ভুগছে বিএনপি
- কেন্দ্রীয় ব্যাংকে নির্বাহী পরিচালক পদে পদোন্নতি পেলেন ৪ কর্মকর্তা
- নির্বাচন সামনে রেখে নানা রকম ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে
- ইবাদত অভ্যাসে পরিণত করতে ৭টি বিষয় মেনে চলুন
- আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক্স আসছে : দাম কত জানেন?
- জ্বরের পর কাশি কমাতে ঘরোয়া কয়েকটি উপায়
- ওভারে ৬ ছক্কা, শেষ ২ ওভারে ৬৯ রান নিলেন ভারতীয় ব্যাটার
- আবারও ছোট পর্দায় ফিরছেন মধুমিতা
- সুনামগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি শামীম, সম্পাদক জসিম
- বিক্ষোভের মধ্যে ইন্দোনেশিয়ায় অর্থমন্ত্রীর বাড়ি লুটপাট
- বাংলাদেশ হচ্ছে অ্যাকসিডেন্টের ডিপো : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
- সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে সংশয় রয়েছে : রিজভী
- নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়াই সবচেয়ে গুরুত্বপূর
- দেশমাতৃকার সেবায় বিএনপি বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখবে : তারেক রহমান
- চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন ড. মোশাররফ
- প্রধান উপদেষ্টাকে গুজবে কান না দেওয়ার আহ্বান সেনাপ্রধানের
- কাকরাইলে সংঘর্ষের ঘটনা প্রসঙ্গে যা জানাল সেনাবাহিনী
- গণতান্ত্রিক শক্তিকে ক্ষমতায় আসতে বাধা দিচ্ছে সরকারের ভেতরের মহল
- ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আর ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে বেলজিয়াম
- ‘ভয়ংকর’ আফ্রিদির অপকর্মের বর্ণনা দিলেন বন্ধু রাহী
- আবু সাঈদ হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন বাবা মকবুল
- শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছেন বুয়েট শিক্ষার্থীরা
- বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানের পদ ৩ মাসের জন্য স্থগিত
- পরিবর্তন হচ্ছে বাংলাদেশ জেলের নাম
- মধ্যনগরে ওয়ার্ড বিএনপির পকেট কমিটি বাতিলের দাবিতে প্রতিবাদ
- যমুনা অভিমুখে বুয়েট শিক্ষার্থীরা, পুলিশের টিয়ারশেল-জলকামানে ছত্রভ
- পিরোজপুর-২ ধানের শীষ প্রার্থী আহম্মদ সোহেলের ঢাকায় মতবিনিময় সভা
- এনসিপির ৮ নেতা চীন সফরে যাচ্ছেন আজ
- জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, শিগগিরই প্রকাশ
- শপথ নিলেন ২৫ বিচারপতি
- বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বিকেলে
- গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
- বিআইডব্লিউটিএ টেন্ডারে অনিয়ম, পছন্দের প্রতিষ্ঠানে স্থগিতাদেশ
- ডাকসু নির্বাচনে ‘স্ট্রাইকিং ফোর্স’ হিসেবে থাকবে সেনাবাহিনী
- মহাকাশের জন্ম ও মৃত্যু - ড. মো: হোসেন মনসুর
- কুরআন হাদিসে কাউকে ‘মুরগী চোরা’ বলার অনুমতি দেওয়া হয়নি
- তরুণ কন্ঠের নাম ব্যবহার করে অপকর্ম, শীঘ্রই আইনানুগ ব্যবস্থা
- এইডস নিয়ে সচেতনতাই মূল লক্ষ্য
- গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ রেনিটিডিনে মিলল ক্যান্সার সৃষ্টিকারি উপাদান
- প্রযুক্তির অধিক ব্যবহারের সাথে বেড়ে চলেছে অনলাইন প্রতারনা
- আইনের সঠিক ব্যবহার নাকি প্রয়োজন নতুন আইনের?
- বৃহৎ কার্যসিদ্ধির আদ্যপ্রান্তে!
- ইমান আর অনুভূতির জায়গা এক নয় : ব্যারিস্টার তৌফিকুর রহমান
- বঙ্গবন্ধু ও কলকাতার বেকার হোস্টেল
- আপনিও দৈনিক তরুণ কণ্ঠে’র অংশ হয়ে উঠুন, লিখুন তরুণ কণ্ঠে
- রমজান মাস স্রষ্টার শ্রেষ্ঠ উপহার
- ওয়ারী তালাবদ্ধ এবং বাস্তবতা
- রাজনীতিকের দায় এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ কোথায়? - সাজেদা মুন্নি
- ধর্ষণ,তোমার শেষ কোথায়?