বঙ্গবন্ধু ও কলকাতার বেকার হোস্টেল
এম.এস.দোহা
প্রকাশিত: ৬ আগস্ট ২০১৯
বাংলাদেশের রাজনীতিবিদ বিশেষকরে আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীরা কলকাতায় গেলে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত বেকার হোস্টেল পরিদর্শন করাটা অনেকটা অপরিহার্য। কারণ জাতির জনকের ছাত্রজীবনের স্মৃতি বিজড়িত এ হোস্টেলকে ঘিরে রয়েছে অনেক ইতিহাস। এখানে পদধুলি না দিলে ভ্রমণ কর্মসূচী অনেকটা অস্পূর্ণ থেকে যায়। এ বছরের মার্চ মাসে কলকাতা গিয়েছিলেন স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম। যথারীতি কলকতা বেকার হোস্টেল পরিদর্শনে যান তিনি। ঘুরে ফিরে দেখলেন। বেকার হোস্টেলে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু আবক্ষ ভাস্কর্যের সামনে গিয়ে থমকে দাঁড়ান তিনি। কারন এটি যে বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্য তা চিনতে খুব কষ্ট হচ্ছিলো। এ পর্যন্ত শত শত দর্শনার্থী ও আওয়ামীলীগের নেতা-কর্মী ও বঙ্গবন্ধুর ভক্ত এই ভাস্কর্যটি দেখলেও বিষয়টি সিরিয়াসলি কেউ নেননি। কিন্তু মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম দেশে ফিরে বিষয়টি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সাথে আলাপ করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর একটি সাদৃশ্যপূর্ণ ভাস্কর্য নির্মাণ করে কলকাতার বেকার হোস্টেলে প্রতিস্থাপন করার সিদ্ধান্ত দেন। স্থানীয় সরকার মন্ত্রী শত ব্যস্ততার মাঝেও এ ভাস্কর্যটি তৈরীতে তদারকি করেন। যার ধারাবাহিকতায় শোকাবহ আগস্টের গত ৩ তারিখ কলকাতায় গিয়ে নতুন ভাস্কর্যটি উদ্বোধন করেন। যা ভাস্কর লিটন পাল রনি নিপুন হাতে নির্মাণ করেন। প্রসঙ্গত, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৪২ সালে কলকাতা ইসলামিয়া কলেজে ইন্টারমিডিয়েটে ভর্তি হয়ে স্মিথ স্ট্রিটের বেকার হোস্টেলের ২৩ নম্বর কক্ষের আবাসিক ছাত্র ছিলেন। পরে বঙ্গবন্ধু ১৯৪৬ সালে ইসলামিয়া কলেজ ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) নির্বাচিত হন। এখানে তিনি শেরে বাংলা একে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীসহ খ্যাতনামা রাজনীতিবিদদের সান্নিধ্য লাভ করেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ইসলামিয়া কলেজ (যা বর্তমানে মাওলানা আজাদ কলেজ) থেকে ১৯৪৭ সালে বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও ইতিহাসে ব্যাচেলর ডিগ্রি অর্জন করেন। উল্লেখ্য কলকাতাসহ ভারতের বিভিন্ন স্থান ঘিরে রয়েছে জাতির জনকের অসংখ্য স্মৃতি। স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর পরবর্তী টার্গেট এদিকেও নজর দেওয়া। ভারতে বঙ্গবন্ধুর যেসব স্মৃতি আছে, তা সংরক্ষণ করে একটি সংগ্রহশালা নির্মাণ করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনাক্রমে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিবেন। বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিবিজড়িত সরকারি বেকার হোস্টেলটি কলকাতার শিয়ালদহের কাছে ৮ স্মিথ লেনে অবস্থিত। ১৯১০ সালে কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হয় এই বেকার হোস্টেল। এটি সরকারি ছাত্রাবাস। বঙ্গবন্ধু এ হোস্টেলে ছিলেন ১৯৪৫-৪৬ সালে। বঙ্গবন্ধু থাকতেন ২৩ নম্বর কক্ষে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, ভারত ভাগের আগে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা দমনেও অগ্রণী ভূমিকা রেখেছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান। হিন্দু-মুসলমানের সম্প্রীতি ধরে রাখতে কাজ করে গেছেন। দাঙ্গায় যখন ব্যাপক মানুষের প্রাণহানি ঘটছিল তখন তিনি শান্তির বার্তা নিয়ে ছুটে গেছেন দুয়ারে দুয়ারে। তার অনেক কথাই তিনি লিখেছেন ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে। ১৯৪৬ সালে শাসনতন্ত্র-প্রণয়ন পরিষদ নির্বাচন হলো। দেখা গেল, ওই পরিষদের ২১০টি অমুসলমান আসনের মধ্যে কংগ্রেস পেল ১৯৯টি, ৭৮টি মুসলিম আসনের ৭৩টি গেল মুসলিম লীগের হাতে। সর্বমোট ২৯৬ জনের পরিষদে কংগ্রেস তার মিত্রসহ মোট ২২০ জনের সমর্থন পেল। এরপর আবার দেখা দিল মতবিরোধ। নির্বাচনের পর মুসলিম লীগ দাবি করে যে, কংগ্রেস ভাইসরয়ের কার্যনির্বাহী পরিষদে যোগ না দিলে শুধু মুসলিম লীগের প্রতিনিধি নিয়েই পরিষদ গঠিত হোক। তা ছাড়া মিশন প্রস্তাবের কোনো কোনো অংশের প্রকৃত ব্যাখ্যা নিয়েও কংগ্রেস ও লীগের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দিল। কিছুদিন ধরে এমন বাকবিতান্ডা চলার পর মুসলিম লীগ ক্যাবিনেট মিশন ঘোষণার প্রতি স্বীকৃতি প্রত্যাহার করে নিল। ওই পরিস্থিতিতে ভাইসরয় তাঁর ঘোষণা অনুযায়ী শুধু কংগ্রেস প্রতিনিধি নিয়েই তার কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠন করে। এ পরিস্থিতিতে জিন্নাহর নেতৃত্বে মুসলিম লীগ পাকিস্তান দাবি মেনে নেওয়ার জন্য ‘ডাইরেক্ট অ্যাকশন’ বা প্রত্যক্ষ সংগ্রাম কর্মসূচি ঘোষণা করে। কংগ্রেস যেমন ১৯৪২ সালে ‘ভারত ছাড়’ আন্দোলন করছিল, তেমনি এখন মুসলিম লীগেরও দাবি হলো, ‘দেশ ভাগ করে দিয়ে ভারত ছাড়’। ১৯৪৬ সালের ২৯ জুলাই মুম্বাই শহরে অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগের কাউন্সিল সভা হয়। নেতারা শেখ মুজিবুর রহমানকে ওই সভায় যোগ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। কিন্তু অর্থের অভাবে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ওই সভায় যেতে পারেননি। ওই সভা থেকেই জিন্নাহ ১৬ আগস্ট দিনটিকে ‘ডাইরেক্ট অ্যাকশন’ বা ‘প্রত্যক্ষ সংগ্রাম’ দিবস পালনের আহ্বান জানান। অবশ্যই সেই কর্মসূচি উদ্যাপন করতে হবে শান্তিপূর্ণভাবে। যদিও কংগ্রেস ও হিন্দু মহাসভার নেতারা এটাকে ভালোভাবে নিতে পারেননি। জিন্নাহ ব্রিটিশ সরকার ও ক্যাবিনেট মিশনকে এটা দেখাতে চেয়েছিলেন, ভারতবর্ষের ১০ কোটি মুসলমান পাকিস্তান দাবি আদায়ে বদ্ধপরিকর। প্রত্যক্ষ সংগ্রাম দিবস পালনের জন্য সারা ভারতে মুসলমানরা প্রস্তুতি নেয়। প্রধানমন্ত্রী শহীদ সোহরাওয়ার্দী ১৬ আগস্ট ছুটির দিন ঘোষণা করেন। যথারীতি এ দিনটি উদ্যাপনের জন্য ডাক পড়ল শেখ মুজিবের। হাশিম সাহেব শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার সাথীদের বুঝিয়ে দিলেন যে, ‘তোমাদের মহল্লায় মহল্লায় যেতে হবে, হিন্দু মহল্লায়ও তোমরা যাবে। তোমরা বলবে, আমাদের এই সংগ্রাম হিন্দুদের বিরুদ্ধে নয়, ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে। আসুন আমরা জাতি-ধর্ম-নির্বিশেষে এই দিনটা পালন করি।’ ১৬ আগস্ট কলকাতায় মুসলিম লীগের জনসভা হয়। সোহরাওয়ার্দী ছিলেন সভাপতি। প্রত্যক্ষ দিবস পালনে ও জনসভা আয়োজনে শেখ মুজিবুর রহমান মুখ্য ভূমিকা রাখেন। সভা চলাকালে কলকাতা শহরে হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে দাঙ্গা শুরু হয়। দাঙ্গা চলে ১৬ থেকে ২০ আগস্ট পর্যন্ত। চার হাজার লোক মারা যায়। ইতিহাসে এ ঘটনাকে বলা হয়, ‘দ্য গ্রেট ক্যালকাটা কিলিং।’ সোহরাওয়ার্দী দাঙ্গা দমনে সাহসী ভূমিকা রাখেন। ইংরেজ সেনাবাহিনী যদি এগিয়ে আসত তাহলে দাঙ্গায় এত লোক মারা যেত না। জীবনের ঝুঁকি সত্ত্বেও সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা দমনে শেখ মুজিব তাঁর সঙ্গীদের নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েন। কলকাতার বাইরেও বিভিন্ন জায়গায় দাঙ্গা দমনে কাজ করেছেন তিনি। এ ধরনের অসংখ্য ঘটনা যুগ যুগ ধরে ইতিহাস বহন করবে বঙ্গবন্ধু ও বেকার হোস্টেলের ঐতিহাসিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট। বাংলাদেশ সরকারের অনুরোধে ১৯৯৮ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের উদ্যোগে বেকার হোস্টেলের ২৩ ও ২৪ নম্বর কক্ষ নিয়ে গড়া হয় বঙ্গবন্ধু স্মৃতিকক্ষ। এ স্মৃতিকক্ষে এখনো রয়েছে বঙ্গবন্ধুর ব্যবহৃত খাট, চেয়ার, টেবিল ও আলমারি। বাংলাদেশ সরকারের অনুরোধে পশ্চিমবঙ্গের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু ২৪ নম্বরের পাশের ২৩ নম্বর কক্ষটিকে যুক্ত করে স্মৃতিকক্ষ গড়ার উদ্যোগ নেন। ১৯৯৮ সালের ৩১ জুলাই বঙ্গবন্ধু স্মৃতিকক্ষের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন পশ্চিমবঙ্গের তৎকালীন উচ্চশিক্ষামন্ত্রী অধ্যাপক সত্যসাধন চক্রবর্তী। সেই সাথে এখানে স্থাপন করা হয় বঙ্গবন্ধুর একটি আবক্ষ ভাস্কার্য। কিন্তু এই ভাস্কর্যটি যে বঙ্গবন্ধুর, তা চিনতে খুব কষ্ট হতো। দীর্ঘ ৮ বছর পর বিকৃত ভাস্কর্যটি অপসারন ও নতুন ভাস্কর্য স্থাপনের মাধ্যমে ইতিহাসের সাথে সম্পৃক্ত হলেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম।
- প্রেমের সম্পর্কে জড়াব না, সরাসরি বিয়ে করব’—দুরেফিশান সেলিম
- বিপিএল তালিকায় নেই নোয়াখালী, চিটাগাং, খুলনা টাইগার্স
- ১৭ বছর পর ইকবাল স্টেডিয়ামে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
- কোনো ষড়যন্ত্রই বিএনপিকে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন করতে পারবে না: তারেক
- রাজনৈতিক সমঝোতায় বড় বাধা পারস্পরিক অবিশ্বাস
- ন বছর পর তারেক রহমানের ফোন পেলেন নজরুল ইসলাম মঞ্জু
- চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বিকেলে সংবাদ সম্মেলন করবে বিএনপি
- আফগানিস্তানে ৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্পে নিহত ৭, আহত অন্তত ১৫০
- বুটেক্সের চারটি আবাসিক হল পেল নতুন প্রভোস্ট
- সাচার বাজারে বড় পর্দায় প্রদর্শিত হলো তারেক রহমানের সাক্ষাতকার
- ভূমিদস্যু মহিন ও তার পরিবারের দৌরাত্ম্য নিয়ে জনমনে ক্ষোভ
- ইউরোপীয় ব্যবসায়ী দল প্রভাতী ইন্সুরেন্স কার্যালয় পরিদর্শন
- লাকসামে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে ব্যবসায়ী দিশাহারা!
- হাসিনার শাসনামলে গুমের শিকার আশিক, ধানের শীষ প্রচারে
- পুড়ছে পশ্চিম তীর, ফিলিস্তিনি কৃষকদের জীবিকায় ইসরায়েলের রক্তচক্ষু
- হাসিনার শাসনামলে গুমের শিকার আশিক, ধানের শীষ প্রচারে
- ডিগ্রি কোর্সের মর্যাদা পুনরুদ্ধারে একাডেমিক সংস্কার জরুরি: নোসাব
- এবার পর্দায় মীনা কুমারী হচ্ছেন কিয়ারা
- লৎসর দক্ষিণপাড়া যুব সমাজ মানব কল্যাণ সংস্থার কুইজ পুরস্কার বিতরণ
- এনসিপির প্রতীক শাপলা কলি, ধানের শীষের সঙ্গে লড়াইয়ের ঘোষণা
- খিলগাঁও ১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়
- পরিবেশ রক্ষা ও সমন্বিত যোগাযোগ ব্যবস্থার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- দেশীয় কর্মসংস্থান ও হুন্ডি রোধে জিএসএ নিয়োগ আইন বহাল রাখার দাবি
- দুর্ঘটনা রোধে প্রধান ভূমিকা গাড়ী চালকদের দক্ষতার:সেলিম রেজা বাবু
- তাহসানের গুঞ্জনের পরই প্রেমিককে প্রকাশ্যে আনলেন ফারিণ
- হলিউডে নতুন প্রেমের গুঞ্জন: সোফি টার্নার ও ক্রিস মার্টিন
- এবার ‘মঞ্জুলিকা’ হবেন অনন্যা পাণ্ডে?
- ফের প্রেমে পড়েছেন মালাইকা অরোরা
- শেষ মুহূর্তে মেসির গোলও থামাতে পারল না মায়ামি
- পর্তুগালের জার্সিতে রোনালদোর ছেলের প্রথম গোল
- প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
- আজগরা ইউনিয়নে ১৫ টাকায় চাল বিতরণ
- শারীরিক এবং মানষিক সুস্থ্যতার জন্য খেলাধুলা অপরিহার্য
- ফতেহপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ!
- দেশ গঠনে সক্রিয় ভূমিকা অব্যাহত রাখার বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান
- নোসাবে উপদেষ্টা হিসেবে যুক্ত হলেন অধ্যাপক ড. মোঃ আবুল কালাম আজাদ
- ইবতেদায়ি শিক্ষকদের ভুখা মিছিলে পুলিশের টিয়ারশেল ও জলকামান
- ফার্মগেটে আবারো মেট্রো দুর্ঘটনা, প্রশ্নবিদ্ধ নিরাপত্তা ব্যবস্থা
- আজ এখলাছপুরে ফ্রি মেতিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হবে
- চবি ছাত্রদলের গণশিক্ষা সম্পাদক হলেন এস এম অভি
- তৈরি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, সমুদ্রবন্দরে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত
- আস্থাহীন গণতন্ত্র, বিভাজন ও ডলার সংকট: যুক্তরাষ্ট্রের নীরব পতন
- ঐক্যে দেওয়া হচ্ছে গুরুত্ব, বিশৃঙ্খলায় কঠোর ব্যবস্থা
- নারায়ণগঞ্জ শিল্পনগরীতে বিস্ফোরণ : দগ্ধ ৬ জন জাতীয় বার্ন ইনস্টিট
- নির্বাচনে স্বজনপ্রীতি রোধে প্রধান উপদেষ্টার নতুন নির্দেশনা
- দেশীয় কর্মসংস্থান ও হুন্ডি রোধে জিএসএ নিয়োগ আইন বহাল রাখার দাবি
- নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- তিতাসে রিভলবার-এলজি-কার্তুজসহ চার নারী গ্রেফতার
- তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে শ্রীপুরে বিএনপি`র লিফলেট বিতরণ
- গণভোট ও পরিষদে পাস হলে পিআর পদ্ধতিতে উচ্চকক্ষ
- কুরআন হাদিসে কাউকে ‘মুরগী চোরা’ বলার অনুমতি দেওয়া হয়নি
- মহাকাশের জন্ম ও মৃত্যু - ড. মো: হোসেন মনসুর
- তরুণ কন্ঠের নাম ব্যবহার করে অপকর্ম, শীঘ্রই আইনানুগ ব্যবস্থা
- এইডস নিয়ে সচেতনতাই মূল লক্ষ্য
- গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ রেনিটিডিনে মিলল ক্যান্সার সৃষ্টিকারি উপাদান
- প্রযুক্তির অধিক ব্যবহারের সাথে বেড়ে চলেছে অনলাইন প্রতারনা
- আইনের সঠিক ব্যবহার নাকি প্রয়োজন নতুন আইনের?
- বৃহৎ কার্যসিদ্ধির আদ্যপ্রান্তে!
- ইমান আর অনুভূতির জায়গা এক নয় : ব্যারিস্টার তৌফিকুর রহমান
- বঙ্গবন্ধু ও কলকাতার বেকার হোস্টেল
- রমজান মাস স্রষ্টার শ্রেষ্ঠ উপহার
- আপনিও দৈনিক তরুণ কণ্ঠে’র অংশ হয়ে উঠুন, লিখুন তরুণ কণ্ঠে
- ধর্ষণ,তোমার শেষ কোথায়?
- ওয়ারী তালাবদ্ধ এবং বাস্তবতা
- ফরিদপুর সুগার মিল নিয়ে কিছু কথা - আমিনুল ইসলাম শান্ত
