ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক উন্নীত হচ্ছে ১০ লেনে
তরুণ কণ্ঠ রিপোর্ট
প্রকাশিত: ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

দেশের অর্থনীতির ‘লাইফলাইন’ ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক প্রশস্ত হচ্ছে, সমীক্ষা শেষ হয়েছে। সরকার মহাসড়কটি বর্তমান চার লেন থেকে ১০ লেনে উন্নীত করার পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছে। এতে ব্যয় হবে প্রায় ৬২ হাজার কোটি টাকা। বিশাল এই ব্যয় মেটাতে সরকারি- বেসরকারি অংশীদারিত্ব (পিপিপি) ও বহুজাতিক সংস্থার তহবিল ব্যবহারের কথা বিবেচনা করছে সরকার।
সওজ সূত্রে জানা গেছে, এ প্রকল্পের উন্নয়ন প্রস্তাব চূড়ান্ত করতে আরও অন্তত ছয় মাস সময় লাগবে। ২০১৯ সালে এ মহাসড়কে দৈনিক গাড়ি চলাচলের সংখ্যা ছিল ৩৫ হাজার ৪৮২, যা ২০২৪ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৬ হাজার ৫০১। যানবাহনের চাপ মোকাবিলায় এ উন্নয়ন প্রকল্পকে সময়োপযোগী উদ্যোগ হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
সংশ্লিষ্টরা জানান, নতুন মহাসড়ক দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যে গতি আনবে, শিল্পকারখানার উৎপাদন ও পণ্য পরিবহন সহজ করবে এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়াবে। তবে এর বিপরীতে রয়েছে বিপুল ব্যয়, দীর্ঘমেয়াদি বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া এবং অতীতে চার লেনের কাজ নিয়ে হওয়া সমালোচনা।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের বিভিন্ন আঞ্চলিক অফিসের তৈরি করা আগের হিসাব অনুযায়ী ব্যয় ধরা হয়েছিল ৭৩ হাজার ২০০ কোটি টাকা। নতুন পরিকল্পনায় ব্যয় কিছুটা কম হলেও মহাসড়কের গুরুত্বের কারণে এতে অনেক নতুন বৈশিষ্ট্য যুক্ত হওয়ায় ব্যয় এখনো অনেক বেশি।
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের নকশা অনুযায়ী জানা গেছে, মূলত মহাসড়কটি হবে ছয় লেনের। দুই পাশে দুই লেন করে চার লেনের সার্ভিস লেন হবে। মোট ১০ লেন সড়কের মধ্যে চার লেন থাকবে ডেডিকেটেড। এই চার লেনে সরাসরি ঢাকা থেকে ওঠে সরাসরি চট্টগ্রামে নামবে। কোথাও গাড়ি দাঁড়াবে না। এ চার লেনের দুই পাশে ব্যারিয়ার দেওয়া থাকবে। এই চার লেন ব্যবহার করবে মূল ট্রাফিক। যাত্রাবাড়ী থেকে চট্টগ্রামের সিটি গেট পর্যন্ত ২৩২ কিলোমিটার সড়ক ঘিরেই এই সমীক্ষা পরিচালনা করা হয়েছে।
ছয়টি জেলা এই মহাসড়কের সাথে সম্পৃক্ত হবে। ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, কুমিল্লা, ফেনী ও চট্টগ্রাম এই ছয় জেলা মহাসড়কটির সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকবে। এর মধ্যে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও মুন্সীগঞ্জের ৩৮ কিলোমিটার, কুমিল্লা ও ফেনীর ১২৫ কিলোমিটার, ফেনী থেকে চট্টগ্রাম সিটি গেট পর্যন্ত ৬৯ কিলোমিটার সড়ক ১০ লেন হবে। এর মধ্যে যেসব এলাকায় যানজট তৈরি হতে পারে সেখানে ওভারপাস করা হবে।
সড়কটি বাঁকা অংশও সোজা করা হবে। নির্মাণ-পরবর্তী ১৫ বছর যেন এই মহাসড়কে আর কোনো কাজ করতে না হয়, সে লক্ষ্যেই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে। ২০৩০ সালের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করার পরিকল্পনা নিয়ে এগুচ্ছে সওজ।
এদিকে চট্টগ্রাম বন্দর নগরীর প্রবেশদ্বার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের শুরুতেই সীতাকু- উপজেলা। এ মহাসড়ক ১০ লেনে উন্নীতকরণে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে চট্টগ্রামের সীতাকু-ের বাসিন্দারা। তাই ‘সীতাকু- নাগরিক সমাজ’ এর ব্যানারে সরকারের সড়ক ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে তারা তিনটি বিকল্প প্রস্তাবও দিয়েছেন।
‘সীতাকু- নাগরিক সমাজের’ এর সদস্য সচিব শিল্পপতি মাস্টার আবুল কাশেম দৈনিক জনকণ্ঠকে বলেন, স্বাধীনতার আগে পাকিস্তান সরকার বর্তমান মহাসড়ক নির্মাণের জন্য মানুষের বাড়িঘর অধিগ্রহণ করে। একইভাবে সরকারি- বেসরকারি স্থাপনা, বড় বড় মিল কারখানা স্থাপনের কারণেও সীতাকু-ের মানুষকে বাপ-দাদার ভিটা হারাতে হয়। সেই ধারা আজও অব্যাহত আছে।
তিনি আরও বলেন, ২০১৬ সালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার কাজ শেষ হয়। বিশেষত এই মহাসড়কের পাশে চলাচলের জন্য সার্ভিস লেন নির্মাণ না করে বন্ধ করে দেওয়া হয় যুগ যুগ ধরে চলা রিক্সা, অটোরিক্সাসহ এলাকার মানুষের যোগাযোগের প্রধান বাহন ধীরগতির যানবাহন। এতে বিপাকে পড়েন এখানকার লাখ লাখ মানুষ। নতুন করে ১০ লেন করা হলে অত্যন্ত ঘনবসতিপূর্ণ এই এলাকার বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিল্প-কারখানা, হাট-বাজার, বাড়িঘর, মসজিদ, মন্দির, কবরস্থান, শ্মশানসহ শত শত গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক স্থাপনা চিরতরে হারিয়ে যাবে।
সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তর জানান, ২৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ মহাসড়কের ডান দিকে সওজ প্রায় ৯০ শতাংশ জমির মালিক হলেও ব্যয় খুব একটা কমানো সম্ভব হয়নি। এ মহাসড়ককে ২০১৬ সালে চার লেনে উন্নীত করতে যেখানে ব্যয় হয়েছিল মাত্র ৩ হাজার ৮শ’ কোটি টাকা, সেখানে সর্বশেষ উন্নয়নে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ১৬ গুণ বেশি। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) সহায়তায় সম্প্রতি সম্ভাব্যতা যাচাই ও নকশা তৈরি করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, মহাসড়ক হবে ছয় লেনের অ্যাকসেস কন্ট্রোল হাইওয়ে অর্থাৎ শুল্ক পরিশোধ করে এই মহাসড়ক ব্যবহার করতে হবে। পাশাপাশি দুই পাশে দুই লেনের সার্ভিস রোড নির্মাণ করা হবে, যাতে সব ধরনের যানবাহন নির্বিঘে চলাচল করতে পারে। এ ছাড়া মহাসড়কে ছয়টি মাল্টি-লেভেল উড়াল ক্রসিং এবং ২০টিরও বেশি উড়াল সার্ভিস ইন্টারচেঞ্জ নির্মাণের প্রস্তাব রয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রাখা হবে তিন মিটার প্রশস্ত জরুরি লেন এবং আধুনিক মাল্টি-লেয়ার ইন্টারচেঞ্জ।
সড়ক ও জনপথ বিভাগ (সওজ) এর চট্টগ্রাম জেলার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোহাম্মদ জাহেদ হোসেন দৈনিক জনকণ্ঠকে জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক নিয়ে চলমান সমীক্ষা শেষ হয়েছে। মহাসড়কের সমীক্ষাটি মাঠ পর্যায়ে পরিচালনা করছে অস্ট্রেলিয়া ভিত্তিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এসএমইসির নেতৃত্বে পাঁচ প্রতিষ্ঠান। এর অন্যতম প্রতিষ্ঠান কনসোর্টিয়াম। প্রতিষ্ঠানটি মহাসড়ক প্রশস্তকরণে বিস্তারিত নকশা তৈরি করেছে। যাত্রাবাড়ী থেকে চট্টগ্রামের সিটি গেট পর্যন্ত ২৩২ কিলোমিটার সড়ক ঘিরেই এই সমীক্ষা হয়েছে।
এ বিষয়ে প্রকল্প পরিচালক ও সওজের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. সাব্বির হাসান খান দৈনিক জনকণ্ঠকে বলেন, দেশের অর্থনীতির প্রাণ হিসেবে বিবেচিত এই মহাসড়ককে সর্বাধুনিক রূপ দেওয়ার লক্ষ্যেই এমন নকশা তৈরি করা হয়েছে। তিনি বলেন, এটি হবে একটি পূর্ণাঙ্গ শুল্ক মহাসড়ক, যাতে দ্রুত ও নিরাপদ যাতায়াত নিশ্চিত করা যায়। তিনি আরও জানান, মহাসড়কের একটি অংশ পিপিপি নির্মাণের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এডিবি বর্তমানে কোন অংশ পিপিপির আওতায় এবং কোন অংশ ঋণ সহায়তায় নির্মিত হবে সে বিষয়ে কাজ করছে।
- ডাকসুকে অরাজনৈতিক করতে চাওয়া গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ
- ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান না চাইলে ভালো রাজনীতি করতে বললেন সালাহউদ্দ
- কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান
- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক উন্নীত হচ্ছে ১০ লেনে
- বিসিবি নির্বাচনের জন্য তিন সদস্যের কমিশন গঠন
- বিসিবি নির্বাচনের জন্য তিন সদস্যের কমিশন গঠন
- ফখরুল-গয়েশ্বরসহ ১৪৭ জনের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল
- ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৬৪
- আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজ ব্যক্তিদের মনোনয়ন দেবে জাপা: মোস্তফা
- এক্সচেঞ্জ রেটের কারণে বছরে ১৬ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স খোয়া
- লাশ কবর থেকে তুলে পুড়িয়ে দেওয়া ইসলাম অনুমোদন করে না
- নির্বাচনে যেন সহিংসতা না হয় তা খেয়াল রাখা আপনাদের দায়িত্ব
- দুর্বল পাঁচ ব্যাংক যেন গ্রাহকের দুঃস্বপ্ন
- নতুন ট্রাফিক সিগন্যালেও ত্রুটি, ভরসা সেই ‘হাতের ইশারা’
- জাতীয় নির্বাচনের জন্য দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে
- থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী হলেন আনুতিন চার্নভিরাকুল
- বিএনপির সমাবেশে বক্তব্য দিলেন অভিনেত্রী অপু বিশ্বাস
- ডাকসু নির্বাচনে অন্য কোনো প্যানেলের সঙ্গে জোটে যাচ্ছে না ছাত্রদল
- ফরিদপুরে অবরোধে ফের ঢাকার সঙ্গে দক্ষিণাঞ্চলের যান চলাচল বন্ধ
- জনগণের কাছে ক্ষমা চান: জামায়াতকে ফারুক
- আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে দুর্গতদের জন্য পোশাক পাঠালো বিজিএমইএ
- যুদ্ধ থামাতে গাজায় ‘নিরপেক্ষ প্রশাসন’ গঠনের প্রস্তাব ফিলিস্তিনি
- হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির পদক্ষেপ নিতে দুদকের চিঠি
- মানবতাবিরোধী মামলায় অভিযুক্তরা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না
- ডাকসু ছিল পুরোপুরি রাজনৈতিক কাঠামোয়, এখন অনেকটা কর্তৃপক্ষনির্ভর
- শেখ হাসিনা কিছু খুদে স্বৈরাচার রেখে গেছেন: আমীর খসরু
- ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে সাইবার অপরাধে ছাড় নেই: রিটার্নিং অফিস
- অর্থনীতিতে গতি আনতে শতাধিক পণ্যে কর কমানোর ঘোষণা ভারতের
- তীব্র বোমাবর্ষণে গাজায় নিহত আরও ৭৩, নিশ্চিহ্ন পুরো পরিবার
- নির্বাচনী প্রচার-ভোটের দিন ড্রোন ব্যবহার নয়, এআই ব্যবহারে কড়াকড়ি
- প্রধান উপদেষ্টাকে গুজবে কান না দেওয়ার আহ্বান সেনাপ্রধানের
- ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আর ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে বেলজিয়াম
- মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে : প্রধান উপদেষ্টা
- কাকরাইলে সংঘর্ষের ঘটনা প্রসঙ্গে যা জানাল সেনাবাহিনী
- মধ্যনগরে ওয়ার্ড বিএনপির পকেট কমিটি বাতিলের দাবিতে প্রতিবাদ
- জনগণের কাছে ক্ষমা চান: জামায়াতকে ফারুক
- পিরোজপুর-২ ধানের শীষ প্রার্থী আহম্মদ সোহেলের ঢাকায় মতবিনিময় সভা
- বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বিকেলে
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা: তারেক-বাবরের খালাসের রায় আপিলেও বহাল
- জ্বরের পর কাশি কমাতে ঘরোয়া কয়েকটি উপায়
- বিআইডব্লিউটিএ টেন্ডারে অনিয়ম, পছন্দের প্রতিষ্ঠানে স্থগিতাদেশ
- জিয়া পরিবারের ত্যাগেই দেশে গণতন্ত্রের পুনঃপ্রতিষ্ঠা
- সাত বছর পর চীনে মোদি
- স্নায়ুচাপে ভুগছে বিএনপি
- আবারও ছোট পর্দায় ফিরছেন মধুমিতা
- শুভশ্রীর সম্মানহানি হোক চাই না, ‘দুই বাচ্চার মা’ প্রসঙ্গে দেব
- জলবায়ু সংকট মোকাবেলায় বৈশ্বিক ঐক্য জরুরি: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
- আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে দুর্গতদের জন্য পোশাক পাঠালো বিজিএমইএ
- জাতীয় নির্বাচনের জন্য দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে
- মনিরুল সিন্ডিকেটের হিসাবে হাজার কোটি টাকা লুটপাটের প্রমাণ!
- গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা না বলে পালিয়ে বাড়ি গেলেন সুমি
- সড়ক পরিবহন আইন বাস্তবসম্মত হওয়া প্রয়োজন: ফখরুল
- শিশির ভেজা পায়ে এলো হেমন্ত
- সামাজিক ব্যক্তিত্বে এগিয়ে আমেরিকা প্রবাসি আলহাজ্ব মনির আহমেদ
- ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় লোকোমোটিভ মাস্টার দায়ী: রেলমন্ত্রী
- দেশ টিভির ডিএমডি আরিফ হাসানের দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- শিল্পের কারিগর বাবুই পাখি
- মোংলা ও পায়রায় ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত, চট্টগ্রামে ৯
- ট্যাটু আঁকার নামে মেয়েদের সঙ্গে যা করতে বাদশাহ (ভিডিও)
- উল্লাপাড়ায় ট্রেন লাইনচ্যুত, ইঞ্জিন ও বগিতে আগুন (ভিডিও)
- মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষীর গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
- বাংলাদেশে পিঁয়াজের কেজি ১৪০ টাকা, ভারতে ৬ রুপি বা ৮ টাকা
- শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার সততা, সাহস ও আদর্শের মূর্ত প্রতীক
- কোরআন অবমাননা : সেফুদার সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ
- শিপ্রা`র রিট খারিজের দাবিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিবাদের ঝড়!