রোববার   ২৬ অক্টোবর ২০২৫   কার্তিক ১১ ১৪৩২   ০৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

মুসলমান বলে নিন্দা করছেন বিরোধীরা, জয়ে দৃঢ় মামদানি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

প্রকাশিত : ১২:৫৪ পিএম, ২৬ অক্টোবর ২০২৫ রোববার

নিউইয়র্ক সিটির ডেমোক্রেটিক দলের মেয়র প্রার্থী জোহরান মামদানির সমালোচনা করতে গিয়ে প্রতিপক্ষ প্রার্থীরা তাঁর ধর্মীয় পরিচয় সামনে আনছেন। তারা ৯/১১-এর বিমান হামলার কথাও উল্লেখ করছেন। এসব সমালোচনায় বিচলিত নন মামদানি। তিনি জয়ের লক্ষ্যে দৃঢ়। এসব সমালোচনাকে বর্ণবাদী, ভিত্তিহীন ও ইসলামভীতি বলেছেন।

গত শুক্রবার ব্রঙ্কস এলাকার একটি মসজিদের বাইরে দাঁড়িয়ে মামদানি বিরোধীদের সমালোচনা করেন। তাঁর ভাষায়, তারা ‘ঘৃণাকে সামনে নিয়ে আসছেন।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘এই ইসলামভীতি শুধু আমাকে না, নিউইয়র্কে বসবাসরত প্রায় ১০ লাখ মুসলমানের আবেগে আঘাত করছে।’

আগামী ৪ নভেম্বর মেয়র নির্বাচন হওয়ার কথা। এর আগে গতকাল শনিবার আগাম ভোট শুরু হয়েছে। আগাম ভোট চলবে ২ নভেম্বর পর্যন্ত। নির্দিষ্ট কিছু কেন্দ্রে গিয়ে অথবা ডাকযোগে এই ভোট দেওয়া যায়।

সম্প্রতি জোহরান মামদানি বলেন, ‘নিউইয়র্কে একজন মুসলিমের জীবন মানে অসম্মান বা অমর্যাদা মেনে নেওয়া। তবে এ অসম্মান কেবল আমাদের একার নয়। নিউইয়র্কের বহু মানুষ এর শিকার। আমরা এ অসম্মান কতটা সহ্য করে নিই, সেটিই আসল পার্থক্য তৈরি করে।’

বর্তমানে নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের আইনসভার সদস্য মামদানি জানান, তিনি তাঁর নির্বাচনী প্রচারের মূল বার্তা, অর্থাৎ জীবনযাত্রার ব্যয় কমানোর দিকে মনোযোগ দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি তাঁর প্রতিপক্ষরা দেখিয়ে দিয়েছেন, ‘ইসলামভীতি এখন তাদের লক্ষ্য হয়ে উঠেছে।’

নির্বাচনে তাঁর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী নিউইয়র্ক রাজ্যের সাবেক গভর্নর অ্যান্ড্রু কুমোকে জড়িয়ে একটি প্রশ্ন করার এক দিন পর মামদানি এ বক্তব্য দিলেন। রেডিও সঞ্চালক সিড রোজেনবার্গ অনুষ্ঠানে কুমোর সামনে বলেন, ‘আরেকটি ৯/১১ হামলা হলে মামদানি উল্লাস করবেন।’ তাঁর কথা শুনে কুমো হেসে ওঠেন। 

ডেমোক্রেটিক দলের সদস্য হওয়া সত্ত্বেও জুনে দলীয় প্রাইমারিতে মামদানির কাছে হেরে যাওয়া কুমো রেডিওর সঞ্চালক রোজেনবার্গের কথায় সায় দিয়ে বলেন, ‘সেটিও আরেকটি সমস্যা।’

মুসলিমদের অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন ‘সিএআইআর অ্যাকশন’-এর নির্বাহী পরিচালক বাসিম এলকারা রেডিও অনুষ্ঠানে কুমোর এই আচরণকে ‘ঘৃণ্য, বিপজ্জনক ও অযোগ্য’ বলে আখ্যা দেন। এলকারা বলেন, ‘একজন বর্ণবাদী রেডিও সঞ্চালকের কথায় সম্মতি দিয়ে কুমো নৈতিকতার সীমা পেরিয়ে গেছেন। ওই সঞ্চালক ইঙ্গিত করেছেন, একজন মুসলিম নির্বাচিত কর্মকর্তা আরেকটি ৯/১১-এ উল্লাস করবেন।’

এলকারা আরও যোগ করেন, ‘এ ধরনের প্ল্যাটফর্মে এমন বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্য দিয়ে কুমো তাঁর নেতৃত্বের আসল রূপ দেখিয়ে দিয়েছেন। তিনি এমন একজন নেতা, যিনি মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করার চেয়ে বরং ভয় ছড়াতে বেশি আগ্রহী।’

গত শুক্রবার জোহরান মামদানি বলেন, ‘রিপাবলিকান প্রার্থী কার্টিস স্লিওয়া তাঁকে বিতর্কের মঞ্চে কলঙ্কিত করেছেন। স্লিওয়া দাবি করেছিলেন, আমি বিশ্বব্যাপী জিহাদকে সমর্থন করি। এ ছাড়া কিছু সুপার পলিটিক্যাল অ্যাকশন কমিটি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ইঙ্গিত করেছে– আমি একজন সন্ত্রাসী। তারা আমার খাওয়ার ভঙ্গি নিয়েও উপহাস করেছে।’

মামদানি নিজের পুরোনো কষ্টের স্মৃতিও তুলে ধরেন– তাঁর এক খালা যিনি ৯/১১-এর পর হিজাব পরতে নিরাপদ বোধ করতেন না বলে সাবওয়েতে চলাচল বন্ধ করে দিয়েছিলেন। তাঁর এক কর্মীর গ্যারেজে ‘সন্ত্রাসী’ শব্দটি স্প্রে করে লেখা হয়েছিল। তিনি আরও বলেন, তাঁকে পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল, নির্বাচনে জিততে চাইলে যেন তিনি মানুষকে বলতে না যান যে তিনি মুসলমান।

আগাম ভোটের প্রাক্কালে শীর্ষ ডেমোক্র্যাটদের সমর্থন
শুক্রবার সকালে মামদানি মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের সংখ্যালঘু ডেমোক্র্যাট নেতা হাকিম জেফ্রিজের কাছ থেকে দীর্ঘ প্রতীক্ষিত সমর্থন পেয়েছেন। জেফ্রিজ নিউইয়র্কের অষ্টম কংগ্রেশনাল আসন (ব্রুকলিনের ইস্ট ফ্ল্যাটবুশ, কনি আইল্যান্ড ও ব্রাউনসভিল) থেকে নির্বাচিত সদস্য।

মামদানি নিউইয়র্কের গভর্নর ক্যাথি হচুল, কংগ্রেসওম্যান আলেকজান্দ্রিয়া ওকাসিও-করতেজ এবং স্বতন্ত্র সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্সের মতো শীর্ষ ডেমোক্র্যাটদের সমর্থন পেয়েছেন। তবু স্পষ্টভাষী ফিলিস্তিনপন্থি এই প্রার্থী সিনেটর চাক শুমারের মতো শীর্ষ ডেমোক্র্যাটদের সমর্থন পাননি। ডেমোক্রেটিক দলের কিছু প্রভাবশালী নেতার দ্বিধা সত্ত্বেও গত জুনে অনুষ্ঠিত দলের প্রাথমিক বাছাইয়ে মামদানি বিপুল ভোটে জয়ী হন।

নিউইয়র্ক সিটির বর্তমান মেয়র এরিক অ্যাডামস দুর্নীতির অভিযোগে দলীয় মনোনয়ন পাননি। তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেও পরে প্রতিযোগিতা থেকে সরে দাঁড়ান। প্রথমে কাউকে সমর্থন না দিলেও চলতি সপ্তাহে আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী কুমোর প্রতি সমর্থন জানান। তবে ব্যালটে তাঁর নাম থাকবে।

এএআরপি ও গোথা পোলিং অ্যান্ড অ্যানালিটিকসের সাম্প্রতিক জরিপে দেখা যায়, মামদানি ৪৩ দশমিক ২ শতাংশ ভোটারের সমর্থন নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের চেয়ে অনেকটা এগিয়ে আছেন।

২৮ দশমিক ৯ শতাংশ জনসমর্থন নিয়ে মামদানির পেছনে আছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী কুমো এবং ১৯ দশমিক ৪ শতাংশ জনসমর্থন নিয়ে রিপাবলিকান স্লিওয়া। অন্যদিকে ৮ দশমিক ৪ শতাংশ ভোটার হয় সিদ্ধান্ত নেননি বা অন্য প্রার্থীকে বেছে নিতে চান বলে জানিয়েছেন।

একই জরিপে দেখা গেছে, প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ ভোটারের কাছে জীবনযাত্রার খরচ ছিল প্রধান উদ্বেগের বিষয়। পাশাপাশি জননিরাপত্তা এবং সাশ্রয়ী আবাসন নিয়েও ভোটারদের চিন্তা রয়েছে।

মুসলমান বলে নিন্দা করছেন বিরোধীরা, জয়ে দৃঢ় মামদানি

নিউইয়র্ক সিটির ডেমোক্রেটিক দলের মেয়র প্রার্থী জোহরান মামদানির সমালোচনা করতে গিয়ে প্রতিপক্ষ প্রার্থীরা তাঁর ধর্মীয় পরিচয় সামনে আনছেন। তারা ৯/১১-এর বিমান হামলার কথাও উল্লেখ করছেন। এসব সমালোচনায় বিচলিত নন মামদানি। তিনি জয়ের লক্ষ্যে দৃঢ়। এসব সমালোচনাকে বর্ণবাদী, ভিত্তিহীন ও ইসলামভীতি বলেছেন।

গত শুক্রবার ব্রঙ্কস এলাকার একটি মসজিদের বাইরে দাঁড়িয়ে মামদানি বিরোধীদের সমালোচনা করেন। তাঁর ভাষায়, তারা ‘ঘৃণাকে সামনে নিয়ে আসছেন।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘এই ইসলামভীতি শুধু আমাকে না, নিউইয়র্কে বসবাসরত প্রায় ১০ লাখ মুসলমানের আবেগে আঘাত করছে।’

আগামী ৪ নভেম্বর মেয়র নির্বাচন হওয়ার কথা। এর আগে গতকাল শনিবার আগাম ভোট শুরু হয়েছে। আগাম ভোট চলবে ২ নভেম্বর পর্যন্ত। নির্দিষ্ট কিছু কেন্দ্রে গিয়ে অথবা ডাকযোগে এই ভোট দেওয়া যায়।

সম্প্রতি জোহরান মামদানি বলেন, ‘নিউইয়র্কে একজন মুসলিমের জীবন মানে অসম্মান বা অমর্যাদা মেনে নেওয়া। তবে এ অসম্মান কেবল আমাদের একার নয়। নিউইয়র্কের বহু মানুষ এর শিকার। আমরা এ অসম্মান কতটা সহ্য করে নিই, সেটিই আসল পার্থক্য তৈরি করে।’

বর্তমানে নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের আইনসভার সদস্য মামদানি জানান, তিনি তাঁর নির্বাচনী প্রচারের মূল বার্তা, অর্থাৎ জীবনযাত্রার ব্যয় কমানোর দিকে মনোযোগ দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি তাঁর প্রতিপক্ষরা দেখিয়ে দিয়েছেন, ‘ইসলামভীতি এখন তাদের লক্ষ্য হয়ে উঠেছে।’

নির্বাচনে তাঁর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী নিউইয়র্ক রাজ্যের সাবেক গভর্নর অ্যান্ড্রু কুমোকে জড়িয়ে একটি প্রশ্ন করার এক দিন পর মামদানি এ বক্তব্য দিলেন। রেডিও সঞ্চালক সিড রোজেনবার্গ অনুষ্ঠানে কুমোর সামনে বলেন, ‘আরেকটি ৯/১১ হামলা হলে মামদানি উল্লাস করবেন।’ তাঁর কথা শুনে কুমো হেসে ওঠেন। 

ডেমোক্রেটিক দলের সদস্য হওয়া সত্ত্বেও জুনে দলীয় প্রাইমারিতে মামদানির কাছে হেরে যাওয়া কুমো রেডিওর সঞ্চালক রোজেনবার্গের কথায় সায় দিয়ে বলেন, ‘সেটিও আরেকটি সমস্যা।’

মুসলিমদের অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন ‘সিএআইআর অ্যাকশন’-এর নির্বাহী পরিচালক বাসিম এলকারা রেডিও অনুষ্ঠানে কুমোর এই আচরণকে ‘ঘৃণ্য, বিপজ্জনক ও অযোগ্য’ বলে আখ্যা দেন। এলকারা বলেন, ‘একজন বর্ণবাদী রেডিও সঞ্চালকের কথায় সম্মতি দিয়ে কুমো নৈতিকতার সীমা পেরিয়ে গেছেন। ওই সঞ্চালক ইঙ্গিত করেছেন, একজন মুসলিম নির্বাচিত কর্মকর্তা আরেকটি ৯/১১-এ উল্লাস করবেন।’

এলকারা আরও যোগ করেন, ‘এ ধরনের প্ল্যাটফর্মে এমন বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্য দিয়ে কুমো তাঁর নেতৃত্বের আসল রূপ দেখিয়ে দিয়েছেন। তিনি এমন একজন নেতা, যিনি মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করার চেয়ে বরং ভয় ছড়াতে বেশি আগ্রহী।’

গত শুক্রবার জোহরান মামদানি বলেন, ‘রিপাবলিকান প্রার্থী কার্টিস স্লিওয়া তাঁকে বিতর্কের মঞ্চে কলঙ্কিত করেছেন। স্লিওয়া দাবি করেছিলেন, আমি বিশ্বব্যাপী জিহাদকে সমর্থন করি। এ ছাড়া কিছু সুপার পলিটিক্যাল অ্যাকশন কমিটি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ইঙ্গিত করেছে– আমি একজন সন্ত্রাসী। তারা আমার খাওয়ার ভঙ্গি নিয়েও উপহাস করেছে।’

মামদানি নিজের পুরোনো কষ্টের স্মৃতিও তুলে ধরেন– তাঁর এক খালা যিনি ৯/১১-এর পর হিজাব পরতে নিরাপদ বোধ করতেন না বলে সাবওয়েতে চলাচল বন্ধ করে দিয়েছিলেন। তাঁর এক কর্মীর গ্যারেজে ‘সন্ত্রাসী’ শব্দটি স্প্রে করে লেখা হয়েছিল। তিনি আরও বলেন, তাঁকে পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল, নির্বাচনে জিততে চাইলে যেন তিনি মানুষকে বলতে না যান যে তিনি মুসলমান।

আগাম ভোটের প্রাক্কালে শীর্ষ ডেমোক্র্যাটদের সমর্থন
শুক্রবার সকালে মামদানি মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের সংখ্যালঘু ডেমোক্র্যাট নেতা হাকিম জেফ্রিজের কাছ থেকে দীর্ঘ প্রতীক্ষিত সমর্থন পেয়েছেন। জেফ্রিজ নিউইয়র্কের অষ্টম কংগ্রেশনাল আসন (ব্রুকলিনের ইস্ট ফ্ল্যাটবুশ, কনি আইল্যান্ড ও ব্রাউনসভিল) থেকে নির্বাচিত সদস্য।

মামদানি নিউইয়র্কের গভর্নর ক্যাথি হচুল, কংগ্রেসওম্যান আলেকজান্দ্রিয়া ওকাসিও-করতেজ এবং স্বতন্ত্র সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্সের মতো শীর্ষ ডেমোক্র্যাটদের সমর্থন পেয়েছেন। তবু স্পষ্টভাষী ফিলিস্তিনপন্থি এই প্রার্থী সিনেটর চাক শুমারের মতো শীর্ষ ডেমোক্র্যাটদের সমর্থন পাননি। ডেমোক্রেটিক দলের কিছু প্রভাবশালী নেতার দ্বিধা সত্ত্বেও গত জুনে অনুষ্ঠিত দলের প্রাথমিক বাছাইয়ে মামদানি বিপুল ভোটে জয়ী হন।

নিউইয়র্ক সিটির বর্তমান মেয়র এরিক অ্যাডামস দুর্নীতির অভিযোগে দলীয় মনোনয়ন পাননি। তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেও পরে প্রতিযোগিতা থেকে সরে দাঁড়ান। প্রথমে কাউকে সমর্থন না দিলেও চলতি সপ্তাহে আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী কুমোর প্রতি সমর্থন জানান। তবে ব্যালটে তাঁর নাম থাকবে।

এএআরপি ও গোথা পোলিং অ্যান্ড অ্যানালিটিকসের সাম্প্রতিক জরিপে দেখা যায়, মামদানি ৪৩ দশমিক ২ শতাংশ ভোটারের সমর্থন নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের চেয়ে অনেকটা এগিয়ে আছেন।

২৮ দশমিক ৯ শতাংশ জনসমর্থন নিয়ে মামদানির পেছনে আছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী কুমো এবং ১৯ দশমিক ৪ শতাংশ জনসমর্থন নিয়ে রিপাবলিকান স্লিওয়া। অন্যদিকে ৮ দশমিক ৪ শতাংশ ভোটার হয় সিদ্ধান্ত নেননি বা অন্য প্রার্থীকে বেছে নিতে চান বলে জানিয়েছেন।

একই জরিপে দেখা গেছে, প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ ভোটারের কাছে জীবনযাত্রার খরচ ছিল প্রধান উদ্বেগের বিষয়। পাশাপাশি জননিরাপত্তা এবং সাশ্রয়ী আবাসন নিয়েও ভোটারদের চিন্তা রয়েছে।