ফরিদপুরে জীবিত মানুষের জন্য খোঁড়া হলো কবর, স্ত্রী-শাশুড়ির চাঞ্চল
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত : ১০:৩২ এএম, ৫ অক্টোবর ২০২৫ রোববার

ফরিদপুরের সদরপুরে ঘটেছে এক হৃদয়বিদারক ঘটনা। স্ত্রী, শাশুড়ি ও দাদিশাশুড়ি মিলে ঠান্ডু বেপারী (৩৫) নামের এক যুবককে হত্যার চেষ্টা চালায়। হত্যার আগে পরিকল্পনা করে কবরও খুঁড়ে রাখা হয়েছিল। তবে ভাগ্যক্রমে বেঁচে যান তিনি। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ও উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে।
শনিবার (৪ অক্টোবর) রাত দেড়টার দিকে উপজেলার ভাষাণচর ইউনিয়নের মুন্সি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহত ঠান্ডু বেপারী উপজেলার ছলেনামা গ্রামের মিয়াচান বেপারীর ছেলে। তিনি ঢাকায় একটি ওয়ার্কশপ ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রাতে ঠান্ডুকে খাবারের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খাওয়ানো হয়। অচেতন হওয়ার পর রাত দেড়টার দিকে স্ত্রী লাবনী আক্তার (২৮), শাশুড়ি শহিদা বেগম ও দাদিশাশুড়ি জনকী বেগম মিলে তাকে কাস্তে দিয়ে হত্যার চেষ্টা চালায়।
এর আগেই বাড়ির পাশের বারান্দায় একটি কবর খুঁড়ে রাখা হয়েছিল। তবে মুখে দড়ি বাঁধা থাকলেও গলা পুরোপুরি না কাটায় ঠান্ডু বেঁচে যান। চিৎকার শুনে স্থানীয়রা ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।
খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন সদরপুর থানার ওসি সুকদেব রায়। তিনি জানান, “এটি একটি পূর্বপরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা। টাকা আত্মসাতের উদ্দেশ্যে এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।”
ঘটনায় স্থানীয়রা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন।
ফরিদপুরের সদরপুরে স্ত্রী, শাশুড়ি ও দাদিশাশুড়ি মিলে এক ব্যক্তিকে একটি চাঞ্চল্যকর হত্যাচেষ্টা ঘটনার খবর পাওয়া গেছে। হত্যা চেষ্টার আগেই কবর খুঁড়ে রাখা হয়। হত্যার উদ্দেশ্য ছিল তার দেওয়া ১১ লাখ টাকা আত্মসাৎ করা বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় এলাকায় চরম উত্তেজনা ও চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়রা এমন নির্মম ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
শনিবার (৪ সেপ্টেম্বর) রাত দেড়টার দিকে উপজেলার ভাষাণচর ইউনিয়নের মুন্সি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী একই ইউনিয়নের ছলেনামা গ্রামের মিয়াচান বেপারীর পুত্র ঠান্ডু বেপারী (৩৫)। তিনি ঢাকায় একটি ওয়ার্কশপ ব্যবসা পরিচালনা করেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ঘটনার রাতে ঠান্ডু বেপারীকে খাবারের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে খাওয়ানো হয়। গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন হওয়ার পর রাত আনুমানিক দেড়টার দিকে তার স্ত্রী লাবনী আক্তার (২৮), শাশুড়ি শহিদা বেগম ও দাদিশাশুড়ি জনকী বেগম মিলে তাকে কাস্তে দিয়ে হত্যা চেষ্টা করে। এর আগে পাশের ঘরের বারান্দায় একটি কবর প্রস্তুত করে রাখা হয়।
তবে মুখে দড়ি বাঁধা থাকায় গলা পুরোপুরি না কাটায় ঠান্ডু বেঁচে যান এবং চিৎকার শুরু করলে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করেন। এরপর স্বামী ঠান্ডু বেপারীকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয় এবং সদরপুর থানা পুলিশকে খবর দেন তারা।
ঘটনার খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন সদরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সুকদেব রায়। তিনি জানান,এটি একটি পূর্বপরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা। টাকা আত্মসাতের উদ্দেশ্যেই এমন ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন।