বৃহস্পতিবার   ১৮ এপ্রিল ২০২৪   বৈশাখ ৫ ১৪৩১   ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫

তরুণ কণ্ঠ|Torunkantho
১৮৩

আবরার হত্যার অভিযোগপত্রে আসামি ২৫, সরাসরি মারধর করেছে ১১ জন

তরুণ কণ্ঠ ডেস্ক

প্রকাশিত: ১৩ নভেম্বর ২০১৯  

 

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার ২৫ জনকে আসামি করে অভিযোগপত্র প্রস্তুত করেছে তদন্তকারী সংস্থা।

আজ বুধবার দুপুরে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কার্যালয় থেকে এক সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ২৫ জনের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। এর মধ্যে আটজন জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। তবে আবরারকে মারধরে সরাসরি অংশ নিয়েছেন ১১ জন। এভাবেই আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া হবে।’

পুলিশের পক্ষ থেকে আগেই জানানো হয়েছিল, নভেম্বরের মাঝামাঝি এই অভিযোগপত্র আদালতে জমা দেওয়া হতে পারে।

গত ৬ অক্টোবর রাতে বুয়েটের শেরেবাংলা হলে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা করে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এ ঘটনায় পরের দিন ৭ অক্টোবর আবরারের বাবা মো. বরকত উল্লাহ চকবাজার থানায় ১৯ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন। এ ঘটনায় বুয়েট ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান রাসেলসহ ১২ জনকে সংগঠন থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করেছে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ।

আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় এ পর্যন্ত মোট ২০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে এ পর্যন্ত মোট ছয়জন জবানবন্দি দিয়েছেন। এঁরা হলেন মামলার ৫ নম্বর আসামি বুয়েটের বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ও বুয়েট ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত উপসমাজসেবা সম্পাদক ইফতি মোশাররফ সকাল, ৭ নম্বর আসামি ও বুয়েট ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত ক্রীড়া সম্পাদক মো. মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন, ৩ নম্বর আসামি ও বুয়েট ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অনিক সরকার, ৯ নম্বর আসামি মুজাহিদুর রহমান, বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত সাংগঠনিক সম্পাদক ও মামলার ৪ নম্বর আসামি মেহেদী হাসান রবিন এবং মামলার ৬ নম্বর আসামি ও বুয়েট ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত সাহিত্য সম্পাদক মো. মনিরুজ্জামান মনির।আবরার হত্যার অভিযোগপত্রে আসামি ২৫, সরাসরি মারধর করেছে ১১ জন

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার ২৫ জনকে আসামি করে অভিযোগপত্র প্রস্তুত করেছে তদন্তকারী সংস্থা।

আজ বুধবার দুপুরে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কার্যালয় থেকে এক সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ২৫ জনের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। এর মধ্যে আটজন জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। তবে আবরারকে মারধরে সরাসরি অংশ নিয়েছেন ১১ জন। এভাবেই আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া হবে।’

পুলিশের পক্ষ থেকে আগেই জানানো হয়েছিল, নভেম্বরের মাঝামাঝি এই অভিযোগপত্র আদালতে জমা দেওয়া হতে পারে।

গত ৬ অক্টোবর রাতে বুয়েটের শেরেবাংলা হলে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা করে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এ ঘটনায় পরের দিন ৭ অক্টোবর আবরারের বাবা মো. বরকত উল্লাহ চকবাজার থানায় ১৯ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন। এ ঘটনায় বুয়েট ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান রাসেলসহ ১২ জনকে সংগঠন থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করেছে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ।

আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় এ পর্যন্ত মোট ২০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে এ পর্যন্ত মোট ছয়জন জবানবন্দি দিয়েছেন। এঁরা হলেন মামলার ৫ নম্বর আসামি বুয়েটের বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ও বুয়েট ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত উপসমাজসেবা সম্পাদক ইফতি মোশাররফ সকাল, ৭ নম্বর আসামি ও বুয়েট ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত ক্রীড়া সম্পাদক মো. মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন, ৩ নম্বর আসামি ও বুয়েট ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অনিক সরকার, ৯ নম্বর আসামি মুজাহিদুর রহমান, বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত সাংগঠনিক সম্পাদক ও মামলার ৪ নম্বর আসামি মেহেদী হাসান রবিন এবং মামলার ৬ নম্বর আসামি ও বুয়েট ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত সাহিত্য সম্পাদক মো. মনিরুজ্জামান মনির।

এই বিভাগের আরো খবর