শুক্রবার   ২৯ মার্চ ২০২৪   চৈত্র ১৪ ১৪৩০   ১৯ রমজান ১৪৪৫

৪ দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে নয়া দিল্লিতে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী

তরুণ কণ্ঠ ডেস্কঃ

প্রকাশিত : ০৩:২৪ পিএম, ৩ অক্টোবর ২০১৯ বৃহস্পতিবার

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আমন্ত্রণে চার দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে নয়া দিল্লিতে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।চার দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে নয়া দিল্লিতে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আমন্ত্রণে চার দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে নয়া দিল্লিতে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এই সফরে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ) আয়োজিত ইন্ডিয়ান ইকোনোমিক সামিটে যোগ দেওয়ার পাশাপাশি নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে তার দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হবে। সেখানে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে অন্যান্য বিষয়ের সঙ্গে তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি, আসামের নাগরিকপঞ্জি এবং সীমান্ত হত্যার প্রসঙ্গ তোলা হবে বলে আগেই জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।

তিনি জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর সফরে দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত হবে ডজনখানেক চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে দেওয়া হবে ‘টেগর পিস অ্যাওয়ার্ড’।
 তৃতীয় মেয়াদে সরকারপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর নয়া দিল্লিতে এটাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রথম সফর।

বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ৮টায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ভিভিআইপি ফ্লাইটে নয়া দিল্লির উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন প্রধানমন্ত্রী। স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে তিনি দিল্লির পালাম বিমান ঘাঁটিতে পৌঁছায় শেখ হাসিনাকে বহনকারী ফ্লাইট। এই সফরে নয়া দিল্লির হোটেল তাজমহলে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীরা।

বৃহস্পতিবারই দুপুরেই নয়া দিল্লির হোটেল তাজ প্যালেসের দরবার হলে অনুষ্ঠেয় ইন্ডিয়া ইকোনমিক সামিটে যোগ দেবেন শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের ওপর কান্ট্রি স্ট্র্যাটেজি ডায়ালগে অংশ নেবেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী একই দিন বাংলাদেশ ভবনে প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে হাই কমিশন আয়োজিত নৈশভোজে অংশ নেবেন।

শুক্রবার ভারতের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা এবং বাংলাদেশ-ভারত ব্যবসায়িক ফোরামের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন শেখ হাসিনা।

শনিবার সকালে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর তাজ হোটেলে এসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। এরপর দিল্লির হায়দ্রাবাদ হাউজে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হবে। সেখানে তাদের উপস্থিতিতেই দুই দেশের মধ্যে বেশ কয়েকটি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার কথা রয়েছে।

দুই প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সে তিনটি যৌথ প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন বলে জানিয়েছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। হায়দ্রাবাদ হাউজে প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে আয়োজিত ভোজসভায় অংশ নেবেন শেখ হাসিনা।

পরে বিকালে ভারতের রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী।
পরদিন রোববার সকালে ভারতের খ্যাতিমান চলচ্চিত্র পরিচালক শ্যাম বেনেগাল হোটেলে এসে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ও কর্মের ওপর চলচ্চিত্র নির্মাণের দায়িত্ব পেয়েছেন এই ভারতীয় নির্মাতা।

এই সফরে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ) আয়োজিত ইন্ডিয়ান ইকোনোমিক সামিটে যোগ দেওয়ার পাশাপাশি নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে তার দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হবে। সেখানে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে অন্যান্য বিষয়ের সঙ্গে তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি, আসামের নাগরিকপঞ্জি এবং সীমান্ত হত্যার প্রসঙ্গ তোলা হবে বলে আগেই জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।

তিনি জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর সফরে দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত হবে ডজনখানেক চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে দেওয়া হবে ‘টেগর পিস অ্যাওয়ার্ড’।
 তৃতীয় মেয়াদে সরকারপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর নয়া দিল্লিতে এটাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রথম সফর।

বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ৮টায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ভিভিআইপি ফ্লাইটে নয়া দিল্লির উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন প্রধানমন্ত্রী। স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে তিনি দিল্লির পালাম বিমান ঘাঁটিতে পৌঁছায় শেখ হাসিনাকে বহনকারী ফ্লাইট। এই সফরে নয়া দিল্লির হোটেল তাজমহলে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীরা।

বৃহস্পতিবারই দুপুরেই নয়া দিল্লির হোটেল তাজ প্যালেসের দরবার হলে অনুষ্ঠেয় ইন্ডিয়া ইকোনমিক সামিটে যোগ দেবেন শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের ওপর কান্ট্রি স্ট্র্যাটেজি ডায়ালগে অংশ নেবেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী একই দিন বাংলাদেশ ভবনে প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে হাই কমিশন আয়োজিত নৈশভোজে অংশ নেবেন।

শুক্রবার ভারতের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা এবং বাংলাদেশ-ভারত ব্যবসায়িক ফোরামের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন শেখ হাসিনা।

শনিবার সকালে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর তাজ হোটেলে এসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। এরপর দিল্লির হায়দ্রাবাদ হাউজে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হবে। সেখানে তাদের উপস্থিতিতেই দুই দেশের মধ্যে বেশ কয়েকটি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার কথা রয়েছে।

দুই প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সে তিনটি যৌথ প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন বলে জানিয়েছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। হায়দ্রাবাদ হাউজে প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে আয়োজিত ভোজসভায় অংশ নেবেন শেখ হাসিনা।

পরে বিকালে ভারতের রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী।
পরদিন রোববার সকালে ভারতের খ্যাতিমান চলচ্চিত্র পরিচালক শ্যাম বেনেগাল হোটেলে এসে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ও কর্মের ওপর চলচ্চিত্র নির্মাণের দায়িত্ব পেয়েছেন এই ভারতীয় নির্মাতা।