মেলান্দহ উপজেলা চেয়ারম্যান’কে কোণঠাশা করার চেষ্টা
শারমিন আক্তার
প্রকাশিত : ১০:৩৮ পিএম, ২৭ নভেম্বর ২০২০ শুক্রবার
জামালপুর মেলান্দহ উপজেলার ৮নং ফুলকুচা ইউনিয়নের রেখির পাড়া গ্রামের জামাল উদ্দিন অভিযোগকৃত জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলা চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে বাড়ি দখল-বৃক্ষ নিধন-মাছ লুট শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটির কোন ভিত্তি নেই। মেলান্দহ উপজেলার চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার কামরুজ্জামান দাবি করে বলেন, আমি ৮নং ফুলকুচা ইউনিয়ন, মেলান্দহ উপজেলা ও জামালপুর জেলার ছাত্রলীগের জন্মলগ্ন থেকে শুরু করে ছাত্রলীগ ও শেখ মুজিবের আর্দশে পথচলা দুরন্ত সৈনিক। সেই ছাত্রজীবন থেকে শুরু করে ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের জন্য শেখ মুজিবের আর্দশ বুকে ধরে জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলায় নির্ভিকভাবে রাজপথে লড়ে এসেছি। সেই জীবনের শুরু থেকে অন্যায়ের কাছে মাথা নত না করে নিজের জীবন বাজি রেখে অনেক কাজ করে করেছি। এই সময় দাঁড়িয়ে আমার উপর এখন যে অভিযোগ এসেছে তা একেবারেই ভিত্তিহীন। তিনি আরো বলেন, যেই জমি আকরাম হোসেনের তা অন্য কেউ একবার না হাজার বার বিক্রি করলেও কোথাও বৈধতা পাবেনা। অভিযোগ কারি জামাল উদ্দিন ব্যক্তিগত শত্রুতার জেরে এই জমির বিষয়ে আমাকে দোষী প্রমাণ করার চেষ্টা করছেন।
উল্লেখ্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক জনাব মির্জা আজম এমপি এই জমির শালিশ মিমাংসার সভাপতি হিসেবে উপজেলা চেয়ারম্যানকে নিয়োগ করেন। যেহেতু উপজেলা চেয়ারম্যান এই শালিশি মিমাংসার দায়িত্বে তাই তিনি সরকারি গাড়ি ব্যবহার করেন এটাই স্বাভাবিক। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ঐ জমিতে কোন বসতবাড়ী ছিলনা এবং সেখানো কোন গুলির আওয়াজ পাননি আশে পাশের কেউ বা রাতের বেলায় কোন খাবারের আয়োজন উল্লাস কিছুই হয়নি বলে জানান ওই জমির পার্শবর্তী লোকজন। উপজেলা চেয়ারম্যান এই জমি সংক্রান্ত ঝামেলায় মির্জা আজম এমপি'র দেওয়া দায়িত্ব পালনে নিয়োজিত ছিলেন। এখানে তার কোন ব্যক্তি স্বার্থ নেই বলে জানান এবং তিনি আহ্মেপ প্রকাশ করেন। এই ঘটনার সত্যতা প্রমানের জন্য সব ধরনের প্রমাণ ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদী দাখিল করতে প্রস্তুত আছেন বলেও জানান তিনি। তাকে হেয় করে বা একতরফা দোষারপ করে তার সম্মান হানীর জন্য জামালের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে জানান।